English Literature
প্রতিযোগিতামূলক পরিক্ষার জন্য ইংরেজি সাহিত্যের প্রস্তুতিমূলক পাঠ।
English Literature Preparatory Lessons for Competitive Exams.
ইংরেজি সাহিত্যের যুগকে ৮ টি ভাগে ভাগ করা হয়েছে। যুগ বিভাজন গুলোর উল্লেখযোগ্য ঘটনা, সাহিত্য ও ব্যাক্তিত্ব নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে।
Periods of English Literature ইংরেজি সাহিত্যের যুগ বিভাজন
-
The Old English Period or The Anglo-Saxon Period (450-1066)
-
The Middle English Period (1066-1500)
- Anglo-Norman Period (1066-1340)
- The Age of Chaucer (1340-1400)
- Barren Age (1400-1485)
-
The Renaissance Period (1500-1660)
- Preparation for Renaissance (1500-1558)
- Elizabethan Age (1558-1603)
- Jacobean Age (1603-1625)
- Caroline Age (1625-1649)
- Commonwealth Period (1649-1660)
-
The Neoclassical Period (1660-1798)
- The Restoration Period (1660-1700)
- The Augustan Age or The Age of Pope (1702-1745)
- The Age of Sensibility or The Age of Johnson (1745-1798)
-
The Romantic Period (1798-1832)
-
The Victorian Period (1832-1901)
- The Pre-Raphaelites (1848-1860)
- Aestheticism and Decadence (1880-1901)
-
The Modern Period (till the World War II) (1901-1939)
- The Edwardian Period (1901-1910)
- The Georgian Period (1910-1939)
-
The Postmodern Period (1939-বর্তমান)
The Old English Period (450-1066) বা Anglo Saxon Period এর বৈশিষ্টঃ
- Anglo Saxon Period কে Old English Period ও বলে ।
- ৫ম শতাব্দীতে Jute, Angles এবং Saxons রা জার্মানি থেকে ইংল্যান্ডে এসে ইংলিশ উপজাতিদের পরাজিত করেন। সেই সময়ই শুরু হয় Anglo- Saxon যুগের ।
- আলফ্রেড দ্যা গ্রেট ৮৭১ থেকে ৯০১ সাল পর্যন্ত শিক্ষা ও সাহিত্যে বিদ্যোৎসাহী ছিলেন এবং তিনি Anglo Saxon Chronicle সংরক্ষণে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন ৷
- Anglo Saxon যুগের দুজন কবি হচ্ছেন Caedmon এবং Cynewulf.
- Anglo Saxon poetry was influenced by Christianity.
- Anglo Saxon people were mainly warriors, hunters and travellers.
Anglo Saxon বা Old English Period এর সাহিত্যকর্ম:
Beowulf (বিউলফ):
- Beowulf was one of the first long poems in English
- It was written anonymously.
- It consists of 3200 lines of two parts in the style of an epic.
- The first part deals with hero’s fight with Grendel and the second part deals with hero’s fight with Dragon.
Anglo Saxon কিছু কাব্য-কবিতা অজ্ঞাত কবিদের দ্বারা রচিত হয়েছে:
- Widsith (পর্যটনকারীর গান)
- Doer’s Lament (ডিওরের খেদ)
- The Wife’s Complaint (স্ত্রীর অভিযোগ)
- The Seafarer (নাবিক)
- The Husband’s Message (স্বামীর বার্তা)
- The Wanderer (ইতস্ততঃ ভ্রমনকারী)
কিন্তু এসব কাব্য-কবিতার কবির নাম আজও জানা যায়নি৷
Anglo Saxon বা Old English Period এর Known poets (জ্ঞাত কবি)
Caedmon (কীডমন) এবং Cynewulf (কেনেউফ), হলো এ যুগের উল্লেখযোগ্য কবি৷
Caedmon (ক্যাডমন)
- জন্ম ৬৩৭ সালে । মৃত্যু ৭৩৫ সালে ।
- Caedmon ইংরেজি সাহিত্যের আদি কবি হিসেবে পরিচিত। (Earliest poet/first known poet in English Literature)
- তাকে Father of English Sacred Song বলা হয় ।
- ক্যাডমন যা কিছু রচনা করেছেন তা অ্যাংলো-স্যাকসন ভাষাতেই রচনা করেছেন এবং তাঁকে আংলো স্যাকসন যুগের মিল্টন বলা হয় ৷
- তাঁর রচিত কাব্য হল Hymn of Caedmon (হিম অব কিডমন) এবং Paraphrase (প্যারাফ্রেজ)।
- তাঁর গ্রন্থের মধ্যে সবচেয়ে প্রসিদ্ধ হল – Historia ecclesiastica gentis Anglorum (এ্যাঙ্গলসদের ধর্মীয় জীবনের ইতিহাস।)
- Caedmon ক্যাডমন এর উল্লেকযোগ্য রচনা- Genesis, Exodus, Judith
- ‘ক্যাডমন’ সপ্তম শতাব্দীর কবি। তিনি প্রায় চল্লিশখানা গ্রন্থ রচনা করেছেন। এবং তাঁর রচনা । একসময় পাঠ্যপুস্তক হিসাবে তাঁর বই পাঠ্য ছিল।
ক্যাডমন ছিলেন মেষপালক। নিবাস ছিল হুইটবী, লেখাপড়া জানতেন না । ক্যাডমনের কবি প্রতিভার উন্মেষ সমন্ধে এক বিচিত্র কাহিনী লিপিবদ্ধ করে গেছেন সাহিত্যিক বেডে। ভোজের আসরে যারা উপস্থিত থাকবে তাদের প্রত্যেককে একটি করে গান গাইতে হবে এরকম একটা প্রথা চালু ছিল । ক্যাডমন গান জানতেন না। গানের গলাও ছিল না । ফলে আসরে যখন তার গাইবার পালা আসতো তখন সে আসর ছেড়ে চলে যেত। একদিন মনের দুঃখে আসর ছেড়ে চলে এসে আস্তাবলে শুয়ে রইল। এক সময় ঘুমিয়ে পড়ল। ঘুমের মাঝে স্বপ্নে দেখল যে এক দেবদূত এসে তাকে গান গাইতে অনুরোধ করছে। ক্যাডমন দেবদূতকে জানালো যে সে গান গাইতে জানে না । তা সত্ত্বেও দেবদূত তাকে গান গাইতে বলল । তখন ক্যাডমন শুধালো – কি গান গাইব? দেবদূত বলল, “স্রষ্টার সৃষ্ট বস্তু সমন্ধে গান গাও” । গান গাইল ক্যাডমন ৷ একসময় যখন ঘুম ভাঙলো তখনও তার স্মৃতিতে জ্বল জ্বল করছে সেই গান । আরও কয়েকটি গান সে সঙ্গে সঙ্গে তৈরি করে শোনাল । সন্দেহের মেঘ কেটে গেল মঠাধ্যক্ষের মন থেকে । তিনি বুঝলেন যে ক্যাডমনের কবি প্রতিভা নিঃসন্দেহে ঈশ্বরের অবদান । তাই ক্যাডমনকে তিনি মঠে স্থান দিলেন। কবি কালিদাস সমন্ধে এই ধরনের একটা গল্প প্রচলিত আছে ৷
Paraphrase (প্যারাফ্রেজ)
প্যারাফ্রেজ কাব্যে আরো অনেক সন্ন্যাসীর রচনা কাব্যটির মধ্যে আছে। অর্থ্যাৎ কাব্যটি একাধিক কবির রচিত। এই কাব্যটির আদিতে আছে ঈশ্বর প্রশস্তি, মধ্যে ঈশ্বরের বিরুদ্ধে শয়তান ও কিছু কিছু দেবদূতের বিদ্রোহ শেষে শয়তান ও তার সহযোগীদের পতন। বাইবেল গল্পের ছায়া অবলম্বনে রচিত। ‘ক্যাডমন’ সপ্তম শতাব্দীর কবি। তিনি প্রায় চল্লিশখানা গ্রন্থ রচনা করেছেন। এবং তাঁর রচনা । একসময় পাঠ্যপুস্তক হিসাবে তাঁর বই পাঠ্য ছিল।
Beowulf এর সার সংক্ষেপ
মহাকাব্যটি সীল্যান্ড দ্বীপ (Secland Island) এবং দক্ষিণ সুইডেনে বসবাসকারী গেয়াট (Geat) নামীয় এক প্রাচীন সম্প্রদায়ের জীবন সম্পর্কিত। ঐ বংশেরই Beowulf নামক এক ব্যক্তির সন্ধান ইতিহাসে পাওয়া যায় । আরো দু একটি নামও ইতিহাসভিক্তিক। কিন্তু কাব্যের মূল কাহিনীর সঙ্গে ইতিহাসের সংশ্লিষ্টতা নেই বললেই চলে । কাহিনীর কিছু অংশ আইসল্যান্ডের Grettir Saga (গ্রেটির স্যাগা) এবং হোমারের Odyssey (অডিসি) মহাকাব্যের উপাখ্যানের মতো।
ডেনমার্কের রাজা Hrothgar (রথগার) এক প্রাসাদ নির্মাণ করেন। প্রাসাদের নাম Heorot (হিয়োরট)। কিন্তু আরামে-আয়েশে বসবাসের সৌভাগ্য হয়নি তাঁর। কারণ রাক্ষস Grendel (গ্রেন্ডেল) প্রতিরাতে Hrothgar প্রাসাদে এসে এক একজন সভাসদরে ধরে নিয়ে যায়। নিরূপায় হয়ে রাজা Heorot রাজ্যের সব বীর যোদ্ধাদের আহরন জানান। কিন্তু তাঁর আহ্বানে কেউ সাড়া দিল না। অবশেষে পার্শ্ববর্তী রাজ্যের রাজপু Beowulf তাঁকে সাহায্য করতে এগিয়ে এলেন। তিনি কয়েকজন গেয়াটকে সাথে নিয়ে এলেন। রাতে গ্রেডেলের সাথে তাঁর প্রচণ্ড যুদ্ধ হয়। তিনি রাক্ষসটিকে হত্যা করতে পারলেন না। কিন্তু তার একটি বাহু ছিঁড়ে ফেলতে সমর্থ হলেন। তারপর Grendel গুহায় পালিয়ে যায় এবং সেখানেই মৃত্যু হয়। ছেলের মৃত্যুতে ভীষণ ক্ষেপে যা গ্রেভেলের মা। অতর্কিত আক্রমণ চালিয়ে সে রথগারের এক সভাসদকে হত্যা করে Beowulf রাক্ষসীর পিছু ধাওয়া করে সমূদ্রগর্ভে প্রবেশ করেন। সেখানে তিনি এ ঐন্দ্রজালিক তরবারির সাহায্যে তাকে হত্যা করেন। মহাকাব্যের প্রথমাংশের সমাপ্ত হয় এখানেই ।
মহাকাব্যের দ্বিতীয়াংশে রয়েছে পঞ্চাশ বছর পরের ঘটনা। তখন Beowulf নিজে Geat জাতির রাজা। তাঁর রাজ্যে এক অতিকায় সরীসৃপের (Dragon) উপদ্রব হৃ হয়। ভয়ে কেউ এই বিশাল ড্রাগনকে প্রতিরোধ করতে সাহস পাচ্ছিল না। ফলে স্বয় রাজা Beowulf এ হিংস্র জন্তুর সঙ্গে যুদ্ধে অবতীর্ণ হন। Beowulf ড্রাগনকে হত্য করতে সক্ষম হলেও যুদ্ধে আঘাতপ্রাপ্ত হয়ে তিনিও মৃত্যুবরণ করেন।
The Wanderer দি ওয়ান্ডারার এর সার সংক্ষেপ
কবিতাটির মধ্যে নামহীন কবির দুঃখের সুর ধ্বনিত হয়েছে । সব হারানোর বেদনায় দুঃখের বোঝা তার ভারী হয়েছে। তাই কোথায় যে সুখ তার খোঁজে সে বেরিয়েছে। কিন্তু সুখ মেলে না । এমনি জীবনটা ছলনা মাত্ৰ৷
দি সি ফেয়ারার এর সার সংক্ষেপ
এর মধ্যে রয়েছে একটি নাবিকের জীবনের সকরুণ বিষাদঘন কাহিনী । নাবিকটি প্রত্যক্ষ করেছে সমুদ্রের মধ্যে করুণ বিপর্যয় তবু সমুদ্রের প্রতি তার আকর্ষণ কমেনি। “দি রুইন বা ধ্বংসস্তূপ কবিতাটির মধ্যে বিষাদের সুর ধ্বনিত। অতীতে যে শহরটি ছিল সুন্দর ভবনে সজ্জিত সেই শহরটির ধ্বংস বিকীর্ণ রুপ দেখে কবি মর্মাহত। শহরটি সম্ভবত বাথ শহর। দি হাজব্যান্ড মেসেজ কবিতাটির মধ্যে নির্বাসিত স্বামী তার প্রিয়ার প্রতি পাঠিয়েছে বাণী, একটি খোদাই কাষ্ঠখন্ড সেই বাণী বহন করে নিয়ে যাবে। এ যেন কালিদাসের ‘মেঘদূত’ কাব্যের মত৷
Saint Venerable Bede: (673-735)
- He is called “The Father of English Learning” and he is also known as “First his- torian in English Language.”
- He has written ‘The Ecclesiastical History of the English’ (ইংরেজদের ধর্মীয় ইতিহাস) আর এই কারণে তিনি “Doctor of the church” উপাধি পেয়েছেন।
Cynewulf (কেনেউলফ)
- He is called the Author of Christ
- “Juliana” তার একটি বিখ্যাত কবিতা ।
- কেউ কেউ মনে করেন যে, Lindisfarne (লিডিসফার্ন) নামক এক স্থানে তিনি বিশপ ছিলেন ।
- Cynewulf (কেনেউলফ) এর বিখ্যাত ৪ টি বই (কবিতা)– Christ, Juliana, Elene, The Fates of the Apostles (যীশু খ্রীষ্টের শিষ্যদের নিয়তি)
King Alfred the Great: (849-899)
- King Alfred, The Great was a great prose-writer. He reigned over England from 871 to 901.
- He rearranged education and supervised the compilation of The Anglo-Saxon Chronicle (অ্যাংলো-স্যাক্সন ঘটনাপঞ্জি)। সম্রাট আলফ্রেডের এ বইটা ইতিহাস হিসেবে প্রথম এবং গদ্য হিসেবেও প্ৰথম ৷
- তিনি The Consolation of Philosophy (দর্শনের সান্তনা) নামক আরো একটি গ্রন্থ রচনা করেন।
- He was sometimes regarded as the “Founder of English Prose”. He was the king of Wassex.
King Alfred the Great’s Prose or History-based Writing (রাজা আলফ্রেড দ্য গ্রেট এর গদ্য বা ইতিহাস-ভিত্তিক রচনা)
ভাষার দিক থেকে Anglo-Saxon গদ্য আধুনিক ইংরেজী ভাষার সমগোত্রীয় বলে প্রতীয়মান হয় ৷ এসময়ের গদ্য বা ইতিহাস-ভিত্তিক রচনাবলী বেশ সমৃদ্ধই বলা যায়। Adam Bede (এডাম বেডে), Alfric (এলফ্রিক), Wulfstan (উলস্টান) এবং King Alfred, The Great (রাজা আলফ্রেড, দ্য গ্রেট) এসময়ের উল্লেখযোগ্য গদ্য রচয়িতা।
Alfric (এলফ্রিক)
এলফ্রিককে একজন মহান গদ্য লেখক বলা হয় । তিনি গদ্যে নতুন ধারার প্রবর্তন করেন । তিনি রচনা করেছেন Catholic Homilies (ক্যাথলিক ধর্মোপদেশ)।
Wulfstan (উলফস্টান)
তিনি একাদশ শতাব্দীর শুরুতে ইয়র্কের Arch-Bishop (প্রধান বিশপ) ছিলেন । তাঁর রচনার ভাষা এলফ্রিকের মতো ছিল না। গীর্জায় তিনি অনেক Sermon বা ধর্মোপদেশ প্রদান করেন। এগুলো তৎকালীন ইংরেজী গদ্যের উৎকৃষ্ট নমুনা৷
Middle English Period (1066-1500)
ইংরেজী সাহিত্যের মধ্যযুগের ইতিহাসের সূত্রপাত Norman Duke উইলিয়াম দ্য কনকয়ারের (William the Conqueror) নরমান বিজয়ের মাধ্যমে । তিনি ১০৬৬ সালে England দখল করেন। ফলে শুরু হয় ইংল্যান্ডে নরমানদের রাজত্ব । ইংরেজী সাহিত্যের ইতিহাস মধ্যযুগ অর্থাৎ ১০৬৬ থেকে ১৫০০ সময় কালকে Middle Ages বলা হয়।
The Middle English Period কে তিনটি ছোট ছোট ভাগে ভাগ করা হয়:
The Anglo-Norman Period (1066-1340): (অ্যাংলো-নরমান যুগ)
The Age of Chaucer (1340-1400) (চসারের যুগ)
Age of Barren or Dark Age (1400-1500 অন্ধকার যুগ)
ইংরেজি সাহিত্যের মধ্যযুগের(1066-1500) কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়
- Middle English Period এর অগ্রভাগের তেমন কোন তথ্য পাওয়া যায় না বলে এই সময়কে Dark Ages ও বলে।
- ১৫ই জুন, ১২১৫ সালে ম্যাগনাকার্টা (Magna Carta) পাশ হয় যার মাধ্যমে ইংল্যান্ডে রাজার ক্ষমতায় লাগাম টানা হয়।
- 1295 সালে English Parliament প্রতিষ্ঠিত হয়।
- 11-13 শতাব্দীতে মুসলমান ও খ্রিষ্টানদের মধ্যে Crusade নামক ধর্মীয় যুদ্ধ সংগঠিত হয়।
- 1362 সালে ইংরেজী ভাষাকে আইন ও আদালতের ভাষা হিসেবে ঘোষণা করা হয় ।
- Black Death এর কারণে Feudal System প্রথা ভেঙ্গে যায় ৷
- 1476 সালে William Caxton এর Printing Press প্রতিষ্ঠা।
- 1492 সালে কলম্বাসের আমেরিকা আবিষ্কার করেন।
- 1498 সালে ভাস্কো-ডা-গামা ভারতে পৌঁছেন।
- এ যুগেই কোপার্নিকাস প্রমাণ করেণ যে, সূর্য সকল গ্রহের কেন্দ্রে (The Sun is the Centre of all planets)
- Love, Chivalry and Religion এ তিনটি বিষয় এ সময়কার সাহিত্যে বেশি লক্ষ্য করা যায়।
- 1168 সালে Oxford City তে Oxford University প্রতিষ্ঠিত হয়।
- 1209 সালে Cambridge City তে Cambridge University প্রতিষ্ঠিত হয়।
ইংরেজি সাহিত্যের মধ্য যুগের সাহিত্যিক ও সাহিত্যকর্ম
- Petrarch is also known for being the first to develop the concept of the “Dark Ages”. Francesco Petrarch is traditionally called the father of Humanism and considered by many to be the ‘Father of the Renaissance’.
- John Wycliffe প্রথম ইংরেজিতে Bible অনুবাদ করেন। এ জন্য তাকে Father of English Prose বলা হয়।
- Geoffrey Chaucer Father of English Poem/Poetry। Chaucer কে এছাড়াও বলা হয় The father of English Language ও The father of English Literature
- Geoffrey Chaucer Grandfather of English Novel.
- Dante কে বলা হয় “Father of the Italian Language”.
Dante Alighieri (1265-1321)
- Durante degli Alighieri simply called Dante. Dante was born in Florence, Republic of Florence, present-day Italy. The exact date of his birth is unknown.
- Dante has been called “the Father of the Italian language”
- His famous Epic: The Divine Comedy (1320) (originally called Comedia)
- তিন জন বিখ্যাত ইতালীয় কবিকে একত্রে The Three Crowns / The Three Fountains (ফোয়ারার) বলা হয়। তাঁরা হলেন Dante (দান্তে), Petrarch (পেত্রার্ক), Boccaccio (বোক্কাচিও),
- ‘Inferno” (the first part of The Divine Comedy) is a famous poem of Dante. ‘Inferno” means Hell.
Sir John Mandeville স্যার জন ম্যান্ডিভিল (1300-1372)
- Travels of Sir John Mandeville
John Wycliffe (1320-1384)
- He translated The Holy Bible (পবিত্র বাইবেল অনুবাদ) and The New Testament.
- John Wycliffe is called the father of English Prose.
- He has been characterized as the ‘Evening Star of Scholasticism and the Morning Star of Reformation.
John Gower (জন গোয়ার) (132-1408)
জন গোয়ারের জীবন কাল (১৩২৬-১৪০৮) খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত অর্থাৎ তিনি চসারের সমসাময়িক শিখরে পৌঁছেছেন তখন এবং সম্ভবত চসারের সাথে তার ঘনিষ্ঠতা ছিল। চসার যখন সাহিত্যকর্মে উৎকৃষ্টতার শিখরে পৌঁছেছেন তখন তার লেখা প্রকাশ হতে থাকে ।
- Speculum Homms or Speculum Meditantis(স্পেকুলাম মেডিট্যান্টিস) গোয়ারের প্রথম গুরুত্বপূর্ণ রচনা এটি Speculum Meditantis নামেও পরিচিত ও ফরাসী ভাষায় লিখিত। সময়ের পাপের প্রতিকূলে এটি একটি দীর্ঘ ধর্মোপদেশ।
- Vox Clamantis (ভক্স ক্লাম্যান্টিস) Speculum Homms এর পরেই এটির স্থান। ল্যাটিন ভাষায় রচিত। সামাজিক রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটকে কেন্দ্র করে রচিত রূপকধর্মী লেখা। এটিতে মূলত ১৪ শতকের কৃষকদের উত্থানকাল সম্পর্কে বর্ণনা করা হয়েছে।
- Confessio Amantis (কাহিনী কাব্য) (কনফেসিও এমান্টিস) গোয়ারের সর্বশেষ ও গুরুত্বপূর্ণ কাজ এটি। নানা উৎস থেকে নেয়া বহু গল্পের চমৎকার বর্ণনামূলক এক নান্দনিক উপস্থাপন এটি।
William Langland (1332-1400)
Vision of Piers Plowman (ভিশন অব পিয়ার্স) this poem was also a social satire and perhaps it was the first great English satire.
Piers Plowman কবিতাটির সার-সংক্ষেপ:
কবি ম্যালভার্ন পর্বতে গভীর ঘুমে আচ্ছন্ন হয়ে পড়েন এবং স্বপ্নের মাধ্যমে সত্যের সর্বোচ্চ চূড়ায় অধিষ্ঠিত হন। সত্যের বিপরীতে তিনি মিথ্যা ও সাধারণ মানুষকে লক্ষ্য করেন । হলি চার্চ নামক এক ভদ্রমহিলা তাকে ঘুম থেকে জাগ্রত করে তার স্বপ্নের ব্যাখ্যা প্রদান করেন। মানুষের সচেতনতা তাদেরকে একজন পথ প্রদর্শকের সাহায্যে সাতটি মারাত্মক পাপকর্ম থেকে মুক্ত থাকার পরামর্শ দেয়। পিটার নামক এক চাষী তার আধা একর জমি চাষ করে দেয়ার শর্তে নির্দেশনা দেয়। রূপকধর্মী এই কবিতায় মূলত কবি সামাজিক শ্রেণিভেদ ও ক্ষমতা দখলের তাদের নির্দেশনা দিতে রাজি হয়। সে মানুষকে ক্ষমতার অপব্যবহার থেকে মুক্ত থাকার লড়াইকে ব্যঙ্গ করেছেন।
কবিতাটি ১৩৬২ সালে রচিত হয়, যেখানে জীবনকে রূপকের ব্যঞ্জনায় উপস্থাপন করা হয়েছে। এখানে মূলত গল্পের মাধ্যমে সামাজিক ইতিবৃত্তকে রূপদান করা হয়েছে। একে ‘মধ্যযুগের _দর্পন’ বললেও অত্যুক্তি হবে না। কেননা, এর মাধ্যমে খুব সহজেই মধ্যযুগের হালচাল বুঝা যায়।
Geoffrey Chaucer (1340-1400) জেফরি চসার
ইংরেজি সাহিত্যকে সত্যিকারভাবে চসারের সময় থেকেই ধরে নেয়া হয়। কেননা তার পূর্বে যে সাহিত্য রচনা আছে সেগুলো ইংরেজি ভাষার নয়। হয় ল্যাটিন ভাষায় নয়তো অন্য কোন ভাষায় ৷
- Women were thought inferior to men in the age of Chaucer.
- He is treated as the ‘First humorist in English Literature’.
- He was the first poet to be buried in ‘Poets Corner of Westminster Abbey’
- He is the poet and diplomat of Middle English Period.
- He is the first national poet of England.
- Chaucer is called the morning star of English Literature.
Geoffrey Chaucer (জেফরি চসার) রচনাগুলো উল্লেখ করা হলো:
- The Book of the Duchess (দ্যা বুক অব দ্যা ডাচেস)
- Troilus and Criseyde (ট্রয়লাস এন্ড ক্রেসিডা)
- The Parliament of Fowls (দ্যা পার্লামেন্ট অব ফাউলস)
- The Legend of good women (দ্যা লিজেন্ড অব গুড উইমেন
- The House of Fame (দ্যা হাউজ অব ফেইম)
- The Canterbury Tales (দ্যা কেনটারবারি টেইলস)
- The Nun’s Priest’s Tale (দ্যা নানস প্রিস্টস টেইল)
- Roman de la Rose (রোমান ডি লা রোজা)
- The Story of Griselda (গ্রীসেন্ডার গল্প)
- Anelida and Arcite (এনিলিডা এন্ড আরসাইট)
Chaucer এর বিখ্যাত দুটি গ্রন্থ হলো The Canterbury Tales ও The Nun’s Priest’s Tale.
The Canterbury Tales summary সারসংক্ষেপ
চসারের সর্বাধিক অকৃত্রিম ও আদি ইংরেজি সাহিত্য হলো “The Canterbury Tales’ যেখানে কবিতার প্রতিটি ছত্রে তার পরিপক্বতার স্বাক্ষর বিদ্যমান। চসার আনুমানিক ১৩৮৭ খ্রিস্টাব্দে এই রচনা লেখার আত্মনিয়োগ করেন।
১১৭০ সালে Cantarbury Charch এর আর্চ বিশপ থমাস বেকেট (Thomas Beckett) রাজা দ্বিতীয়, হেনরি কর্তৃক নিহত হবার দরুন খ্রিস্টান সম্প্রদায় তার বিদেহী আত্মার প্রতি সম্মান প্রদর্শনের নিমিত্তে Cantarbury Charch এ সমবেত হন।
সম্ভবত এ ধরনের তীর্থযাত্রায় চসার যোগ দিয়ে থাকবেন। ট্যাবার্ড সরাইখানার মালিক হ্যারি বেইলিও যোগ দিয়েছিলেন। সিদ্ধান্ত নেয়া হয় প্রত্যেক তীর্থযাত্রী চারটি করে গল্প বলতে পারবে, তম্মধ্যে ২টি আসার ও ২টি যাওয়ার। সেখানে মোট ৩০ জন ছিল, সেই হিসেবে ১২০ টি গল্প হবার কথা ছিল। কিন্তু তারা মাত্র ২১ টি গল্প বলতে সক্ষম হয়েছিল । তাছাড়া প্রতিটি তীর্থযাত্রী একটির বেশি গল্প বলতে পারেনি। “The canterbury Tales” নিয়ে চসারের যে এক বিশাল পরিকল্পনা ছিল ৮৫৮ লাইনবিশিষ্ট দীর্ঘ ভূমিকা দেখে তা টের পাওয়া যায় । চসার এখানে মৌলিক ও স্বতন্ত্র চরিত্রের রূপায়ন করেছেন। চরিত্রগুলো পেশা নানা ধরনের, নানা শ্রেণির। এদের মধ্যে রয়েছে নাইট, স্কোয়ার, সৈনিক, ডক্টর, আইনজ্ঞ প্রভৃতির উঁচু শ্রেণীর লোক, তেমনি রয়েছে অক্সফোর্ডের কেরানী, তাঁতি, পাচক প্রকৃতির নিচু শ্রেণীর লোক। সাধু, সন্ন্যাসী, ভিক্ষুর উপস্থিতিও বাদ যায়নি। মূলত চসার প্রত্যেকটি তীর্থযাত্রীর মনোবাসনার প্রতিচ্ছবি গল্পের মাধ্যমে তুলে ধরে এর মধ্য দিয়ে জাতি সমাজ, দেশের মানুষের খেয়াল, আদর্শের মাঝের এক যোগসূত্র রচনার প্রয়াস পেয়েছেন।
Troilus and Criseyde summary – ট্রয়লাস এন্ড ক্রেসিডি সার সংক্ষেপ
এটি হচ্ছে চসারের ১ম পূর্ণাঙ্গ রচনা যা আনুমানিক (১৩৮০-১৩৮৩) খ্রিস্টাব্দের মাঝে রচিত। এতে আট হাজারের বেশি লাইন সন্নিবেশিত হয়েছে যা পাঁচ খণ্ডে প্রকাশিত। এই রচনায় চসারকে অর্ধেক ইতালিয়ান অর্ধেক ইংরেজিরূপে দেখা যায় এবং যা Rhyme royal stanza (রাইম রয়েল স্টানজা) অনুসারে লিখিত গল্পে কবি দেখিয়েছেন ট্রলাস হলো রাজা প্রিয়ামের পুত্র ও ট্রয়ের রাজপুত্র। তিনি নারীদের অপছন্দ করেন, কিন্তু ঘটনাক্রমে সর্বাঙ্গীন সুন্দরী ক্রেসিডা’র প্রেমে পড়ে যান। কিন্তু এই সুন্দরী ক্রেসিডা তার কথা রাখতে ব্যর্থ হন এবং অন্যজনকে বিয়ে করেন।
The Romance of The Rose summary
মূল ফরাসি থেকে ইংরেজি অনুবাদ এই কাব্যে প্রেমের এক স্বর্গীয় সাম্রাজ্যের গুলিস্থানে ক্রমান্বয়ে বিকশিত হচ্ছে একটি রক্তিম গোলাপ । প্রেমিকের দৃষ্টি যেন ঐ গোলাপের উপর না পড়ে এজন্য সতর্ক পাহারার ব্যবস্থা করা হয়েছে কিন্তু ঘুমন্ত এক তরুণ প্রেমিকের হৃদয়ে সেই গোলাপটিকে পাবার জন্য ব্যাকুল কামনা জেগেছে। তার হৃদয়ের বেদনার উপশম করতে সৌন্দর্য, সম্পদ ও আতিথ্য ধর্ম তাদের সাহায্যের হাত প্রসারিত করে। যদিও তার অহমিকা, সম্বলহীনতা ও দুর্বৃত্তরা তার পথের কাঁটা হয়ে দাঁড়িয়েছিল তবুও সকল বাঁধা পদতলে মাড়িয়ে একদিন ঠিকই সে তার স্বপ্নকে ছিনিয়ে আনে।
পার্লামেন্ট অফ ফাউলস সার সংক্ষেপ
‘পার্লামেন্ট অফ ফাউলস’ বা পাখীদের লোকসভায় দ্বিতীয় রিচার্ড কর্তৃক বোহেমিয়াবাসিনী অ্যানিকে বিবাহ করবার জন্য বাগদান বিষয়টি বর্ণনা করেছেন। এটি একটি রূপকাশ্রয়ী কবিতা। এখানে তদানীন্তন লোকসভার প্রতি তীক্ষ বিদ্রুপবান প্রয়োগ করেছেন। কবিতাটি স্বপ্নদর্শনের আলেখ্যরূপে রচিত। গ্রীক কবি সিসেরোর Somnium Seipionis গ্রন্থটি পাঠ করে কবি ঘুমে আচ্ছন্ন হলেন, চলে গেলেন স্বপ্নের জগতে । সিপিয়ো তাঁর কাছে আবির্ভূত হলেন এবং কবিকে নিয়ে চললেন সেই সুরম্য কাননে যেখানে রয়েছে দেবী ভেনাসের মন্দির । কবি দেখা পেলেন কিউপিড এবং ভেনাসের; দেখলেন সমস্ত অলৌকিক বস্তুকে এবং সবশেষে দেখলেন মহিয়সী দেবী স্বয়ং প্রকৃতিকে। সেই দিনটা ছিল সেন্ট ভ্যালেন্তিন দিবস। প্রকৃতিদেবী পক্ষীকুলদের একটি প্রধানদের সভা আহ্বান করেছেন। উদ্দেশ্য হল এই সভায় স্থির হবে কে তাঁর করস্থিত ঈগল পাখীর ভালোবাসার পাত্রী নির্বাচিত হবে। প্রকৃতিদেবী বিহঙ্গকূলের জন্য লোকসভার একটি পূর্ণাঙ্গ অধিবেশন ডেকেছেন। এই প্রেমের অধিবেশনে বিহঙ্গেরা একে একে ব্যাকুলতর প্রেমের আত্যন্তিক সুরকে হৃদয়ের বীণায় ধ্বনিত করে প্রকাশ করলেন এ এক অপূর্ব আরণ্যক নাটক। অধিবেশনে সমবেত পক্ষীদের সংলাপ নাটকীয় রসে মূর্ত হয়ে উঠেছে। পাখীদের তর্কবিতর্কের মধ্য দিয়ে সূচিত হয়েছে gentiles এবং cherles এর মধ্যে বিরোধের রূপটি। তর্কবিতর্কের মধ্যে প্রয়োগ হয়েছে ব্যঙ্গবিদ্রুপের আকারে গালাগালি। কৌতুকরসের আধারে জীবন্ত হয়ে উঠেছে সামাজিক নাটক, প্রেমের বিচিত্র প্রকাশ। উদ্দেশ্য হল রাজকীয় প্রেমের ছলাকলারূপকে উন্মোচিত করা।
দি হাউস অব ফেম সার সংক্ষেপ
একটি স্বপ্ন দর্শন-বিষয়ক কাব্য। ভেনাসের মন্দির থেকে তাঁকে স্বর্ণ- ঈগল বয়ে নিয়ে এল যশের প্রাসাদে। এখানে তিনি লক্ষ্য করলেন যে কিভাবে দেবী অদ্ভূত কৌশলে তাঁর প্রার্থনা বিতরণ করেন। তারপর গেলেন গুজবের ঘরে, দেখলেন গুজব কিভাবে সৃষ্টি হয়। এই কাব্যে দান্তের ‘ডিভাইন কমেডির’ ছায়া পড়েছে। তবে দান্তের মত তিনি মাটির পৃথিবী ত্যাগ করে অতীন্দ্রিয় জগতে বিহার করতে চাননি। আকাশ পথে ভ্রমণকালেও তাঁর মনে পড়ে যায় কর্দমাক্ত পথ যে পথ সোজা চলে গিয়েছে ক্যান্টারবেরির দিকে। হাস্য-রস রসিকতায় ভরপুর এই কাব্যের সঙ্গে দান্তের গুরুগম্ভীর রচনার বৈসাদৃশ্যই ফুটে ওঠে। এই কাব্যটি নীতিমূলক এবং অসম্পূর্ণ।
দি লিজেন অফ গুড উইমেন সার সংক্ষেপ
কাব্যটির মধ্যে সতী নারীদের জীবন চরিত ব্যাখ্যা করা হয়েছে। বিশ বছর বয়সের ৯টি যুবতী নারীর সুন্দর অকলঙ্ক জীবনের কাহিনী স্বপ্নের মাধ্যমে বর্ণনা করেছেন। এটিও অসম্পূর্ণ রেখেছেন।
John Lydgate এর বিখ্যাত গ্রন্থ
- Troy Book (ট্রয় বুক)
- The Story of Thebes (থিবিসের গল্প)
Thomas Malory (1415-1471)
Morte D’ Arthur (মরটে ডি আর্থার) it was the first major of prose fiction in English Literature.
William Dunbar উইলিয়াম ডানবার
বিখ্যাত গ্রন্থ The Dance of the Seven Deadly Sins (সাতটি ভয়ঙ্কর পাপের নাচ)।
The Renaissance Period (1500-1660)
- Renaissance means rebirth or revival or regeneration.
- Renaissance began in Florence, Italy in 1453.
- Renaissance is a French word.
- কনস্টান্টিনোপোলের পতনের পর ১৪৫৩ সালে Renaissance Period শুরু হয়।
- রেঁনেসা যুগে শিল্প, সাহিত্য, নতুন আবিষ্কার এবং প্রাচীন গ্রীক ও রোমের নিদর্শনের প্রতি ঝোঁক পরিলক্ষিত হয় ।
- A salient feature of the Renaissance is Humanism.
- “Tottle’s Miscellany’ (Sir Thomas Wyatt) is the first fruit of Renaissance.
রেঁনেসা যুগের ১৬০ বছরকে ৪টি যুগে বিভাজন করা হয় ৷
- Elizabethan Age (1558-1603)
- Jacobean Age (1603-1625)
- Caroline Age (1625-1649)
- Commonwealth Period (1649-1660)
What is Renaissance (রেনেসাঁ কী)
Renaissance means rebirth or revival or regeneration। অর্থাৎ শব্দটার বাংলা প্রতিশব্দ হলো Renaissance পুনর্জাগরণ অথবা পুনর্জন্ম অথবা নবজাগরণ এটা যেন জন্মান্তরবাদেরই সমার্থক শব্দ। অজানাকে জানা এবং অদেখাকে দেখার যে অদম্য ইচ্ছা তাই হলো Renaissance । রেনেসাঁ যখন ইতালির বাইরে আসতে শুরু করে তখন মানুষ অজানাকে জানা এবং অদেখাকে দেখার প্রবল ইচ্ছা নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ে দিকে দিকে । আগে মানুষ অজানাকে ভয় পেত। কিন্তু রেনেসাঁর স্পর্শে তারা হয়ে ওঠে curious বা উৎসুক। তাই অদম্য কৌতুহলে তারা প্রকৃতির রহস্য উদঘাটনে বেড়িয়ে পড়ে। ফলে Renaissance পরিণত হয় ঘূণে-ধরা বিশ্বাস, নীতিমালা ও সংস্কারের বিরুদ্ধে প্রচণ্ড বিদ্রোহের বহিঃপ্রকাশ। এতে করে মানুষ চিন্তাশীল হয়ে ওঠে।
Features of Renaissance (রেনেসাঁর বৈশিষ্ট্য)
- Curiosity about more knowledge and learning.
- Desire for unlimited wealth and power.
- Love of adventures
- Love of own country
- Love of beauty
- Love of humanism
- Love for the past
Sir Thomas More (1478-1535) (স্যার টমাস মুর)
He was born in 1478 in London. He studied at Oxford. He started his career as a lawyer. He was expert in Latin. So he wrote both Latin and English. He has written some poems in English. But his immortal work is Utopia (1516) (Novel). It is written in Latin.
Thomas More এর বিখ্যাত গ্রন্থ The Utopia (Novel) এর সার-সংক্ষেপ
The Utopia গ্রন্থটি Thomas More ল্যাটিন ভাষায় ১৫১৬ সালে রচনা করেন। আধুনিক সময়ে এটি বিশ্বের নানা ভাষায় অনূদিত হয়েছে। তার মৃত্যুর পর ১৫৫১ সালে বইটি ইংরেজীতে অনুবাদ করা হয়। “ইউটোপিয়া’র গ্রীক অর্থ হচ্ছে “কোথাও না। অর্থাৎ কোথাও কোনদিন যা ছিল না। কি ছিল না? একটি দেশ যে দেশটি কোথাও কোনদিন ছিল না। টমাস মুর সেই দেশটির চিত্র অংকন করেছেন। সেই দেশটির চিত্র অংকন করতে গিয়ে তিনি আর একটি দেশের চিত্র অংকন করেছেন যে দেশটিকে তিনি দেখেছেন এবং জেনেছেন ভালোভাবে। তাই গ্রন্থটির দুটি অংশ।
ইউটোপিয়ার প্রথম অংশ
ব্যবসা উপলক্ষে লেখক যখন ফ্রান্সে গিয়েছেন, সেখানে হিলোডে নামক কোন নাবিকের সাথে পরিচয় হলো যে বিখ্যাত অভিযাত্রী আমেরিগো ভেসপুচির সাথে বহু দেশ ভ্রমণ করেছে। সুতরাং দেশভ্রমণের অভিজ্ঞতা সম্বন্ধে তার অনেক কিছু বলার আছে। টমাস মুর, র্যাফেল হিথলোড এবং একজন কার্ডিনাল একসঙ্গে একটি বাগিচার মধ্যে বসে নানা সমস্যা নিয়ে আলোচনা করতে লাগল। র্যাফেল হিথলোডে ইংল্যান্ডে ভ্রমণ করেছে। সুতরাং তার অভিজ্ঞতার কথা বলতে গিয়ে সে ইংল্যান্ডে আইনের নির্দয়তা এবং সাধারণ মানুষের দারিদ্র্যের ভয়াবহতার বর্ণনা করল। সে দুর্নীতির কথা বলে, বলল : তোমাদের দেশে চুরির মূল কারণ কি জান? কার্ডিনাল শুধাল, “কি সেটা?”
র্যাফেল বলল, “দেখুন মশাই, আপনার দেশের যে ভেড়াগুলি এত শান্ত, পোষমানা আর সামান্য আহার করত, সেই ভেড়াগুলি এখন এত অবাধ্য আর পেটুক হয়েছে, যে তারা এখন ঐদেশের মানুষকে ধরে ধরে খেয়ে ফেলছে। ফলে জমি থেকে চাষীকে উৎখাত করা হয়েছে। তারা কোথাও থাকবার জায়গা খুঁজে পাচ্ছে না। যখন সর্বস্ব খোয়া গেছে তখন আর কি করতে পারে, আর চুরি করলেই ফাঁসি।”
এই হচ্ছে তদানীন্তন ইংল্যান্ডের ছবি। গরীবের বিরুদ্ধে ধনীর শোষণের ষড়যন্ত্রের ছবি।
ইউটোপিয়ার দ্বিতীয় অংশ
ইংল্যান্ডের ভয়াবহ অবস্থার কথা মনে রেখেই র্যাফল হিথলোডে অজানা সমুদ্রের মাঝে এক অজানা দেশের অবস্থার কথা বর্ণনা করতে লাগল। র্যাফেল সেই দেশের সমস্ত ভালো আইন এবং ভালো সামাজিক ব্যবস্থার কথা বর্ণনা করল। সেই অজানা দেশে কোন দরিদ্র নেই। সামাজিক সমস্ত সম্পত্তি ও বেঁচে থাকার উপকরণ সর্বসাধারণের। ব্যক্তিগত মালিকানা বলতে কিছুই নেই। প্রত্যেক প্রতিবেশীর কল্যাণের কথা চিন্তা করে এবং প্রত্যেকের জন্য একটা সুন্দর ছিমছাম বাড়ী আছে। প্রত্যেকেই শ্রম করে, তবে নয় ঘন্টার অধিক শ্রম করতে হয় না। শ্রমের শেষে খেলাধুলা, লেখাপড়া করে। শিক্ষাব্যবস্থা অবৈতনিক। ম্যাজিস্ট্রেটরা জনগণের দ্বারা নির্বাচিত হন। নির্বাচিত সরকার গঠন করা হয়। সামান্য আইন প্রচলিত আছে কিন্তু উকিল নেই। অন্যের ধর্মমতের প্রতি অসহিষ্ণুতা নেই। প্রত্যেকে আইন মেনে চলে।
Sir David Lindsey এর বিখ্যাত কাব্য The Dream এর সার-সংক্ষেপেঃ
The Dream এই কাব্যটিতে দেখতে পাই কবি নরক পরিদর্শনে গিয়ে’ দেখলেন গরীবদের রক্ত শোষণ করার জন্য পোপ, রাজা কার্ডিনাল, আর্চ বিশপরা মিলিত হয়ে পরামর্শ করছেন। তিনি ফিরে গেলেন স্কটল্যান্ডে। দেখলেন কম্বল জড়ানো রুগ্ন গরীব লোকেরা দেশ ছেড়ে চলে যাচ্ছেন।
তার ভেতরে এ দৃশ্য ভীষণ আলোড়ন তৈরী করে। তাই তিনি রাজ শক্তি ও পোপের বিরুদ্ধে ক্ষুরধার লেখনী চালনা করেন। এতে অবশ্য রাজশক্তি ক্ষিপ্ত হয়ে তাকে পুড়িয়ে মারে। অবশ্য তার লেখনী বৃথা যায়নি। উপযুক্ত সময় তার লেখনী সমুচিত জবাব দিয়েছে।
Bishop Bale (1495-1563) (বিশপ বেইল)
- He was born in 1495 and died 1563।
- ইংল্যান্ডে তিনি Protestant (প্রোটেস্ট্যান্ট) ধর্মের পক্ষ অবলম্বন করে কয়েকটি Morality জাতীয় নাটক লেখেন।
Bishop Bale (1495-1563) (বিশপ বেইল) এর নাটকগুলো হলোঃ
- Proditions Papistarum (প্রডিশনস প্যাপিস্টরাস) or The Bishop Bale
- Treachery of Papists (পোপের শিষ্যদের প্রতারণা)
- King Johan (কিং জোহান)।
নাটক হিসেবে King Johan ঐতিহাসিক ধরনের৷
John Heywood (1447-1540) (জন হেইড)
- John Heywood was probably born in 1447 and died in 1540.
- তার নাটক Interludes বা অবকাশ নাটক বলে পরিচিত।
- He was a catholic and the friend of Sir Thomas More.
- His famous interlude is the Four P’s.
Four P’s summary
There are four characters in this are palmer (পলমার), Pardoner (পারডোনার), ‘Apothecary (এ্যাপোথেকারী) and Peddler (পেডলার)। এসব চরিত্রগুলোর মধ্যে কে সবচেয়ে অসম্ভব মিথ্যা বলতে পারে তা নিয়ে বিতর্ক হয়। Palmer বললেন, তিনি সারা খ্ৰীষ্টান জগত ঘুরে বেড়িয়েছেন এবং পাঁচ নারীর সংস্পর্শে এসেছেন। কিন্তু কোন মেয়েকেই অধৈর্য হতে দেখেননি। তাঁর এমন কথায় সবাই আশ্চর্য হন এবং স্বীকার করেন যে পুরস্কার পাওয়ার যোগ্যতা পলমারেরই আছে ।
The Four P’s ছাড়াও Heywood আরো Interlude লেখেন।
Nicholas Udall (1505-1556) (নিকোলাস উডল)
- He was born in 1505 and died in 1556.
- He is regarded as the first writer of comedy (মিলনান্তক নাটক)
- He is called “The Father of English Comedy. “
- তিনি ল্যাটিন নাটক অনুসারে নাটক রচনা করেছিলেন।
- First Comedy in English: Ralph Roister Doister (রালফ রয়েস্টার ডয়েস্টার) by Nicholas Udall.
- ‘Gammer Gurton’s Needle’ of John Still is also known as first comedy.
Henry Howard Earl of Surrey
সারে ওয়াটের থেকে বয়ঃকনিষ্ঠ। ‘আর্ল অব সারে’টমাস হওয়ার্ড, যিনি ছিলেন, সারের পিতা, সুতরাং বনেদি বংশের সন্তান হিসেবে রাজসভাতে তাঁর স্থান ছিল গুরুত্বপূর্ণ। ফ্রান্স এবং স্কটল্যান্ডে তিনি সৈনিকরূপে গিয়েছিলেন। উদ্ধত ও দূরন্ত প্রকৃতির মানুষ ছিলেন। ফলে রাজার সঙ্গেও কলহ ও দ্বন্দ্বে লিপ্ত হয়ে পড়েছিলেন এবং তার ফলে রাজদ্রোহিতার অজুহাতে ১৫৪৭ খ্রীষ্টাব্দে তাঁর শিরচ্ছেদ হয়। প্রায় ১৫৪২ সালে সারে ওয়াটের সঙ্গে সাহিত্যকর্মের সাথে সংযুক্ত হন। তিনিও গীতি কবিতা রচনা করেছেন পেত্রার্কের অনুসরণে। জেলে বসে কৈশোরের স্মৃতিচারণ করে যে কাব্য রচনা করেছেন তা অন্তরের সম্পদ। তার উল্লেখযোগ্য কৃতিত্ব হচ্ছে তিনি ইংরেজি সাহিত্যে প্রথম অমিত্রাক্ষর ছন্দের প্রবর্তক। কারণ তিনি ভার্জিলের এনিড:-এর দুটি সর্গ ইংরেজিতে অনুবাদ করেছিলেন । যেটা পরে “Certain bokes of Virgil’s Aeneid turned into English meter” নামে পরিচিত।
এই দুই কবির কাব্য ‘টোটেলস মিলেনি’ বা টোটেলের কাব্য সংগ্রহ নামে খ্যাত। ওয়াট এবং সারের অকাল মৃত্যুর পর ১৫৫৭ সালে রিচার্ড টোটেল নামক জনৈক প্রকাশক এই দুই কবির রচিত কাব্য সম্ভার প্রকাশ করেছিলেন । Earl of Surrey and Henry Howard এর যৌথ কাব্য-Tottel’s Miscellany (এটিকে First Fruit of Renaissance বলা হয়)
He is regarded as the father of Blank Verse (অমিত্রাক্ষর ছন্দ)
Sir Thomas Wyatt (1503-1542) (স্যার টমাস ওয়েট)
ওয়াট জন্মেছিলেন ইয়র্কশায়ার পরিবারে। শিক্ষালাভ করেছেন কেম্ব্রিজে এবং রাজার অধীনে চাকুরি গ্রহণ করেছিলেন। কুটনৈতিক দৌত্যকার্যে তাঁকে ফ্রান্স ও ইতালিতে যেতে হয়েছিল এবং সেখানে তিনি ইতালীয় কাব্য, কবিতা গভীরভাবে অনুধাবন করেছিলেন। ইতালীয় কাব্যাদর্শ ও প্রেরণা লাভ করেছিলেন তিনি। রাজনৈতিক জীবনে তিনি ছিলেন টমাস ক্রমওয়েলের সমর্থক। ফলে তাঁকে কারাবরণ করতে হয়েছিল (১৫৪১)। অবশ্য মুক্তি পাবার কিছুদিন পরেই তিনি মৃত্যুমুখে পতিত হন। ওয়াটের সবচেয়ে বড় কৃতিত্ব গীতি কবিতা রচনায়। রচনা করেছিলেন ইতালীয় কবি পেত্রার্কের অনুসরণে। ইংরেজি সাহিত্যে তিনিই প্রথম সনেটের প্রবর্তক। রূপের দিক থেকে সনেটের বিশুদ্ধি অক্ষুণ্ণ রেখেছেন। বুকের লালিমা রঙে রাঙানো এই সব প্রেমের কবিতাগুলি সহানুভূতিপূর্ণ। ব্যঙ্গ কবিতা লিখেছেন। তথাকথিত প্রেমের বিরুদ্ধে ব্যঙ্গের সুনিপুণ বাণ প্ৰয়োগ করেছেন। তিনি ব্যঙ্গ করেছেন সেই বীরত্বপূর্ণ প্রেমকে যে প্রেমের মধ্যে ছিল ধনীগৃহের বিধবাকে বিয়ে করে ধনবান হওয়ার চেষ্টা।
Sir Thomas Wyatt (স্যার টমাস ওয়েট) তাকে ইংরেজি সনেটের জনক বলা হয়. (First sonneteer in English Literature) কিন্তু সনেটের জনকঃ ইতালীয় কবি পেত্রার্ক।
William Stevenson (1530-1575)
- William Stevenson এর বিখ্যাত নাটক Gammer Gurton’s Needle
- In real sense, first comedy in English literature is Gammer Gurton’s Needle.
Gammer Gurton’s Needle এর সার-সংক্ষেপ
William Stevenson এর বিখ্যাত নাটকটিতে দেখা যায় Mother Gurton তাঁর স্বামী Hodge এর কাপড় সেলাই করতে গিয়ে সুঁচ হারিয়ে ফেলেন। Diccon নামক এক শঠ প্রতিবেশী এসে খবর দেয় যে Dame Chat সুঁচটি চুরি করেছে। তখন বাক-বিতণ্ডা, ঝগড়া- বিবাদ শুরু হয়। এই সুযোগে Deccon Gurton- এর গৃহে থেকে কিছু মাংস সরিয়ে ফেলতে সমর্থ হয়। শেষ পর্যন্ত দেখা যায় সে সুঁচটি Hodge এর কাপড়েই লেগে রয়েছে ৷ এই নাটকের আঙ্গিক ক্ল্যাসিক্যাল হলেও এর পরিবেশ সম্পূর্ণভাবে ইংরেজি।
The Elizabethan Period (1558-1603) (এলিজাবেথীয় যুগ)
ইংরেজী সাহিত্যের ইতিহাস Elizabethan Period একটি স্বর্ণময় ইতিহাস সূচনা করে। কবিতা এবং নাটক এ যুগের সর্বশ্রেষ্ঠ অবদান। তাই বলে প্রবন্ধ, সমালোচনামূলক সাহিত্য অথবা উপন্যাসও এ যুগে কম রচিত হয়নি। বরং বলা যায় উপন্যাসের হাতে খড়ি হয় টমাস ন্যাসের (Thomas Nashe) The Unfortunate Traveler or The life of Jack Wilton নামক picaresque novel এর মাধ্যমে। কবিতায় যেমন আমরা Edmund Spenser এবং William Shakespeare কে কোনদিনও ভুলব না তেমনি নাটকে তো রীতিমত একটা মহাবিষ্ফোরণ ঘটে এই যুগেই। আর এ বিস্ফোরণের নায়ক Thomas Kyd, Christopher Marlowe এবং Shakespeare-এর মতো অসংখ্য নাট্যকার।
এলিজাবেথীয় যুগের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:
- কুইন এলিজাবেথ-১ এর নামানুসারে-এর নামকরণ করা হয়েছে ৷
- Elizabethan Period কে ইংরেজি সাহিত্যে Golden Age বলা হয়। This age is sometimes called ‘a nest of singing birds’
- Elizabethan tragedy is centred on revenge /এলিজাবেদান ট্রাজেডির মূল থিম হলো Revenge.
- Christopher Marlowe, Thomas Kyd, Nashe, Robert Greene, Thomas Lyly 4 Peele University wits University Wits were the witty students of Cambridge or Oxford.
- John Donne, John Herbert, Vaughan, Marvell Metaphysical poets বলা হয়।
- Ralph Roister Doister (রাফ রয়েস্টার ডয়েস্টার) is the first drama (comedy) of English Literature.
- First tragedy in English literature is ‘Gorboduc’ written by Thomas Sackville and Thomas Norton.
এই শতকে (রেনেসাঁর যুগে) খ্রিস্টান ধর্ম দুটি ভাগে বিভক্ত হয়ে যায় ।
- Catholic/ Papist: ধর্মগুরু Pope এর অনুসারী
- Protestant: Against the Pope
“A good face is the best letter of recommendation.” (Queen Elizabeth এর বিখ্যাত উক্তি)
Metaphysical Poetry (দার্শনিক বা অধিবিদ্যাত্মক কবিতা)
Literally, ‘meta’ means ‘beyond’ and ‘physics’ means “physical nature”. So ‘metaphysics’ means “beyond physical nature”. In this sense, metaphysical poetry is a type of poetry which deals with abstract or philosophical subjects. Metaphysical is a term generally applied to a group of 17th century poets chiefly Donne, Herbert, Vaughan, Marvell, Carew, Crashaw, Cleveland and Cowley. John Dryden used the word, ‘metaphysical’ first. He wrote, “Donne affects the metaphysics”. His judgement was confirmed by Dr. Samuel Johnson.
The University Wits
The University wits refer to those young dramatists and pamphleteers who wrote and performed in London towards the end of the 16th century. They were called university wits because they were witty and highly educated in Oxford and Cambridge.
They are- Christopher Marlowe, Thomas Kyd, Thomas Nashe, Robert Greene, John Lyly and George Peele. Thomas Kyd is not believed to have studied at those universities but is also sometimes included in this group. They upheld the classical ideals and ridiculed the crudeness of the new English plays.
Thomas Sackville (1536-1608) and Thomas Norton (1532-1584)
- Thomas Sackville and Thomas Norton were literary collaborator (সাহিত্য সহযোগী)
- They wrote the earliest English tragedy, Gorboduc, which was per- formed before Elizabeth I in the Inner Temple on 18 January 1561.
- পার্লামেন্টের এই দুজন আইনজীবী সদস্যের ১৫৬২ সালে সেনেকা প্রভাবিত প্রথম ইংরেজী নাটক ‘Gorboduc’ or Ferrex and Porrex Inner Temple এ মঞ্চস্থ হয় ৷
- বিখ্যাত গ্রন্থ: Gorboduc (নাটক)
Thomas Sackville ও Thomas Norton বিখ্যাত নাটক Gorboduc এর সার-সংক্ষেপ
নাটকের কাহিনি হলো রাজা Gorboduc (গরবোডাক) দুই পুত্রের নিকট সিংহাসন সমর্পন করে অবসর গ্রহণ করেন । কিছুকাল পর ফেরেক্স এবং পরেক্সের মধ্যে কলহ আরম্ভ হয় । কনিষ্ঠ ভ্রাতা জ্যেষ্ঠকে হত্যা করেন, রাণীমাতা কনিষ্ঠের প্রাণ নাশ করেন। তখন প্রজাবৃন্দ ক্রদ্ধ হয়ে বিদ্রোহ করে এবং দেশব্যাপী অরাজকতা ও গৃহযুদ্ধের সূচনা হয় ।
নাটকটির চরিত্র সৃষ্টিতে সংলাপের দৈর্ঘ্যে এবং হত্যা ও প্রতিহিংসার বর্ণনায় সেনেকার প্রভাব সুস্পষ্ট। কেননা সেনেকার নাটক বক্তৃতাবহুল, যত সহজে আবৃত্তি করা যায় তত সহজে মঞ্চস্থ করা সম্ভব নয় । এর আর একটি বৈশিষ্ট্য এই যে, এতে ভয়ঙ্কর রকমের পাপের চিত্র তুলে ধরা হয়েছে। Thyestes নাটকে জনৈক পিতাকে নিজের সন্তানের মাংস ভক্ষণ করতে দেখা যায়। রঙ্গমঞ্চে প্রেতাত্মার ব্যবহার সেনেকার অন্যতম কীর্তি। কোরাস (chorus) রূপে নাটকের পটভূমি ব্যাখ্যার দায়িত্ব প্রেতাত্মাকে পালন করতে হতো। ইংরেজী নাটকে প্রেতাত্মার অনুপ্রবেশ সেনেকার প্রভাবের সারাংশ।
যাইহোক, নাটক হিসাবে Gorboduc- এর দুর্বলতা অনেক। বক্তৃতাবহুল হওয়ায় এর মধ্যে গতিশীলতার অভাব রয়েছে। তবুও একথা স্বীকার না করে উপায় নেই যে পরবর্তীকালে যে উচ্চাঙ্গের ট্রাজেডি ইংরেজীতে রচিত হয়েছিল, তাঁর গোড়াপত্তন Gorboduc এর মাধ্যমেই হয়।
Miguel de Cervantes (1547-1616)
- Miguel de Cervantes Saavedra was a Spanish writer who is widely regarded as the greatest writer in the Spanish language and one of the world’s pre-eminent novelists.
- His famous novel is ‘Don Quixote’ (ডন কুইক্জোট)
Edmund Spenser (1552-1599)
এডমান্ড স্পেনসার ১৫৫২ সালে লন্ডনে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তিনি কেমব্রিজে পড়াশুনা করেছিলেন। তাকে বলা হয় কবিদের কবি [Poets’ Poet] যেহেতু পরবর্তীতে অনেক কবি তাকে অনুসরণ করেছিলেন তাই তাকে কবিদের কবি বলা হয়। তিনি বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী ছিলেন।
Edmund Spenser এর গুরুত্বপূর্ণ সাহিত্যকর্মগুলো নিম্নরূপ:
- The Shepherd’s Calendar (রাখালিয়া বারমাস্যা) [1579]
- The Faerie Queen [দ্যা ফেইরি কুইন] [1590]
- Four Hymns (ফোর হাইমস)
- Amoretti (এমোরেটি)
- Astrophel (এস্ট্রোফেল)
Edmund Spenser গুরুত্বপূর্ণ তথ্য
- His ‘Faerie Queene’ is unfinished work.
- He wrote under the pseudonym ‘Immerito’
- Elizabethan যুগের কবিদের মধ্যে অন্যতম একজন হলেন Edmund Spenser.
- তার বিখ্যাত সনেট সংকলন Amorette (Collection of 89 Sonnets).
- Spenser devised a verse form for his sonnets The Spenserian Sonnet/Stanza.
- Spenser এর পরে অনেক কবি তাকে অনুসরণ করেছিলেন এজন্য Spenser কে The Poet’s Poet বলা হয় ।
- এছাড়াও তিনি পরিচিত একজন Court Poet হিসেবে।
- তাকে আরো বলা হয় The Child of Renaissance and Reformation হিসেবে।
- Spenser কে এছাড়াও বলা হয় The Divine Master / Principal Poet / The Prince of Poet হিসেবে।
- তার বিখ্যাত একটি কাব্য হলো The Shepherd’s Calender (রাখালিয়া বারমাস্যা)
- The Shepherd’s Calender কাব্যগ্রন্থটি প্রকাশিত হয়েছিল ১৫৭৯ সালে ।
- The Shepherd’s Calender কাব্যগ্রন্থটি তিনি উৎসর্গ করেছিলেন Sir Philip Sidney কে।
- এছাড়াও তার একটি মহাকাব্য হলো The Faerie Queene.
- The Faerie Queene হলো Allegorical Romance.
- Sir Philip Sidney-র মৃত্যুতে লিখিত তার বিখ্যাত শোককবিতা হলো “Astrophel”.
- The Faerie Queene মহাকাব্যের চরিত্রগুলো হলো The Red Cross Knight, Una, The Dwarf, Archimago, Morpheus, Fidessa (or Duessa).
স্পেনসারের শ্রেষ্ঠ কাব্যগ্রন্থ ‘The Faerie Queene’
The Fearie Queene পরিকল্পনার দিক থেকে এত বিশাল যে বিশ বৎসরেও তিনি তা সমাপ্ত করতে পারেন নি। ১৫৯১ সালে এর প্রথমাংশ প্রকাশিত হয়। স্পেনসারের আকাঙ্ক্ষা ছিল যে, এমন একটি কাব্য তিনি সৃষ্টি করবেন যা অতীতের সমস্ত মহাকাব্যের সমতুল্য হবে ।
এলিজাবেথের যুগে পাঠক সমাজও এই মহাকাব্যকে পৃথিবীর একটি শ্রেষ্ঠ মহাকাব্য বলে মনে করতেন। The Faerie Queene ‘ রূপক কাব্য । তবে শুধু রূপক বললে এর পরিচয় অসমাপ্ত থাকে। একাধারে স্পেনসার রূপক এবং সমসাময়িক যুগের ইতিহাসের, বিশেষত: ধর্মীয় ইতিহাসের সমন্বয় সাধন করে এমন একটি কাব্য সৃষ্টি করেছেন, যার প্রতি ছত্রে নানা প্ৰচ্ছন্ন ইঙ্গিত বিদ্যমান।
Amoretti (এমোরেটি)
The term, ‘Amoretti’ means little loves. It is a collection of sonnets. It is a series of 88 sonnets. Here the poet describes the progress of his love for Elizabeth Boyle whom he married in 1594.
Edmund Spenser এর Four Hymns (ফোর হাইমস)
Spenser had written Four Hymns in 1596. The hymns are Hymn in Honour of Love, Hymn in Honour of Beauty, Hymn of Heavenly Love, Hymn of Heavenly Beauty.
Edmund Spenser এর Shepherd’s Calendar
একটি pastoral বা গ্রাম্যজীবন সংক্রান্ত কবিতা। কবিতার প্রধান চরিত্র একজন মেষপালক । তাকে কেন্দ্র করে একটি কৃত্রিম পরিবেশের সাহায্যে স্পেনসার একটি রূপকের সৃষ্টি করেন । আঙ্গিকের দিক থেকে এর মধ্যে নতুনত্ব বিশেষ না থাকলেও প্রকাশভঙ্গি এবং ছন্দের দিক থেকে কবিতাটি অনবদ্য।
যদিও স্পেনসার সজ্ঞানে ক্ল্যাসিকাল যুগের pastoral কবি Theocritus, Bion এবং Virgil- এর অনুকরণ করেছেন। তাঁর স্বকীয়তা প্রকাশ পেয়েছে ভাষায় এবং অনুভূতিতে। কারণ স্পেনসার রূপকের মাধ্যমে তাঁর ব্যক্তিগত জীবনের দুঃখ এবং হতাশা কথায় ব্যক্ত করার চেষ্টা করেন। ইংল্যান্ডের সৌন্দর্যে মুগ্ধ হয়ে রচিত এটি একটি দেশপ্রেমমূলক কবিতা।
‘Shepherds Calender’- এর প্রায় সঙ্গে সঙ্গেই তিনি Hymnes in Honour of Love and Beauty নামক কবিতাটি লেখেন। শেষোক্ত কবিতায় তাঁর শিল্পাদর্শ ব্যাখ্যা করা হয় । রেনেসাঁর এবং রিফরমেশনের বিপরীতমূখী আদর্শের সংঘাতে শিল্পী স্পেনসারের মনে যে দ্বন্দ্ব উপস্থিত হয়েছিল, এই কবিতায় রয়েছে তারই ব্যঞ্জনা। এই দ্বন্দ্বের সমাধান স্পেনসার প্লেটের দর্শনের মধ্যে আবিষ্কার করেন।
Astrophel
Pastoral কবিতার প্রতি স্পেনসারের একটি সহজাত দুর্বলতা ছিল। তাই এর জনপ্রিয়তা হ্রাস পাওয়ায় তিনি দুঃখ প্রকাশ করেন ৷ ফিলিপ সিডনি যখন মারা যান তখন একটি pastoral কবিতার আকারে স্পেনসার কবির প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ করেন। এই কবিতাটির নাম ‘Astrophel’। ইংরেজী সাহিত্যে এটিকে গ্রাম্য শোকগীতির সিরিজের অগ্রদূত হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
Sir Philip Sidney (1554-1586)
এলিজাবেথান যুগের একজন শক্তিশালী লেখক। জন্মেছেন অভিজাত পরিবারে । শিক্ষালাভ করেছেন অক্সফোর্ডে, ব্যাপকভাবে করেছেন দেশভ্রমণ। ফরাসী, ইতালি এবং স্প্যানিশ ভাষা জানতেন। তিনি গদ্য, পদ্য, প্রবন্ধ প্রভৃতি রচনা করেছেন। তাঁর প্রকাশিত গ্রন্থ হলো অ্যাসট্রোফেল এ স্টেলা; (১৫৯১), আর্কেডিয়া; (১৫৯০) এবং অ্যাপলজি ফর পোয়েট্রি। অ্যাসট্রোফেল এ স্টেলা: হলো ১০৮ টি চতুর্দশপদী কবিতা। প্রেমের কবিতা । আর্কেডিয়া: রাখালিয়া রোমান্সের গদ্য কাব্য শিভ্যালরিক প্রেমের কাহিনী। অ্যাপলজি ফর পোয়েট্রি হলো কাব্য জিজ্ঞাসা। কাব্য ও কবিতার স্বরূপ নিয়ে তিনি আলোচনা করেছেন।
Sir Philip Sidney হলেন এলিজাবেথান যুগের একজন বিখ্যাত সমালোচক (Critic). তার সাহিত্য সমালোচনামূলক বিখ্যাত গ্রন্থ হলো An Apology for Poetry. Astrophel and Stella হলো একটি Sonnet গ্রন্থ।
Sir Philip Sidney বিখ্যাত রচনাসমূহঃ
- Arcadia
- An Apology for Poetry
- Astrophel and Stella
Philip Sidney- এর বিখ্যাত গ্রন্থ Arcadia সার-সংক্ষেপ
Sir Philip Sidney- এর ভগ্নি Countess of Pembroke- এর মনতুষ্টির জন্য সিডনি ‘Arcadia’ নামক রোমান্স রচনা করেন। এটি প্রকাশিত হয় ১৫৯০ সালে। এর মধ্যে স্পেনীয় লেখক, Montemayor- এর রোমান্স ‘Diana’ র প্রভাব বিদ্যমান। উভয় গ্রন্থেই বীর ধর্মের সঙ্গে গ্রাম্য জীবনের চিত্র সংমিশ্রিত হয়েছে। Arcadia এক আদর্শ রাষ্ট্রের নাম। এর শাসক Basilius গ্রামে বসবাস করেন এবং তাঁর কন্যাদ্বয়কে মেষপালিকা হিসাবে লালন করেছিলেন তাঁদের নাম ছিল Pamela এবং Philoclea। এই রাজ্যে দু’জন রাজপুত্র এসে উপস্থিত হন। তাঁরা হলেন Musidorus এবং Pyrocles। অনেক যুদ্ধ-বিগ্রহ ইত্যাদির পর এই দুই রাজপুত্র Basilius- এর দুই কন্যার পাণি গ্রহণ করেন।
Philip Sidney- এর সনেট Astrophel and Stella (এস্ট্রোফেল এন্ড স্টেলা) সার-সংক্ষেপ
ফিলিপ সিডনি Earl of Essex এর কন্যা Penelope Devereux – এর প্রতি প্ৰণয়াসক্ত হয়েছিলেন। কিন্তু তাঁকে তিনি কতটা গভীরভাবে ভালবাসেন সেটা উপলদ্ধি করলে যখন Penelope- এর অন্যত্র বিবাহ হয়ে যায়। তাঁর হৃদয় তখন দুঃখ ভারাক্রান্ত হয়ে পড়ে। এই ব্যর্থ প্রেমের কাহিনি নিয়ে সিডনি ‘Astrophel and Stella’ নামক একটি সনেটগুচ্ছ রচনা করেন। সারের পর অনেকদিন সনেট অবহেলিত ছিল। সিডনি তাকে নবজীবন দান করেন।
Richard Hooker (1554-1600)
- Richard Hooker was an English priest in the Church of England and an influential theologian. He was one of the most important English theologians of the sixteenth century.
- The greatest prose writer of the Elizabethan period.
- তিনি ছিলেন প্রভাবশালী theologian (ধর্মতত্ত্ববিদ) and clergy (ধর্ম যাজক) man.
Richard Hooker Notable works:
- Learned Discourse on Justification.
- Of the Laws of Ecclesiastical Polite.
John Lyly (1554-1606)
জন লিলি ছিলেন আসলে একজন নাট্যকার। জন্মেছিলেন ব্যাকরণ পণ্ডিতদের পরিবারে। অক্সফোর্ডে শিক্ষালাভ করার পর লন্ডনে চলে যান। সেখানে লর্ড বারলের সহযোগিতায় সাহিত্য রচনায় মনোনিবেশ করেন। ১৫৭৮ সালে ২৪ বছর বয়সে তাঁর বিখ্যাত গ্রন্থ “ইউফুয়িস” অথবা “দি অ্যানাটমি অফ উইট” প্রকাশিত হয়। এ গ্রন্থে তিনি অধার্মিক এবং অনৈতিকতার বিরুদ্ধে আক্রমণ করেছেন। কাহিনীর নায়ক ইউফুয়িস মেয়েদের সম্বন্ধে সকলকে সতর্ক করে দিয়েছে। কাব্য কাহিনী যাই হোক আসলে গদ্যরীতি হচ্ছে এর লক্ষণীয় বিষয়। লিলির গদ্যের প্রধান লক্ষণ বাক্য-কৌশল epigram বাক্যাংশে নেতিবাচকতা এবং অবাস্তব উপমা-চিত্রের বিভ্রম-বিলাস। অর্থাৎ সুললিত, সুসজ্জিত, অলংকৃত বাগবিলাস। উপমা-চিত্রকল্পের সাহয্যে তিনি তাঁর গদ্য সজ্জিত করেছেন। তাঁর এই গদ্যরীতি “ইউফুয়িজিম” নামে আখ্যায়িত হয়ে নতুন একটি অলংকারের জন্ম দিয়েছে।
John Lyly এর বিখ্যাত রচনাঃ
- Campaspe
- Sapho and Phao
- King Midas
- Euphues
John Lyly এর বিখ্যাত গ্রন্থ King Midas এর সার-সংক্ষেপ
এক সমৃদ্ধশালী রাজা হিসাবে রাজা মিডাসের ধন-সম্পদ ঐশ্বর্য ব্যাপক থাকলেও সে ছিল অত্যন্ত লোভী। স্বর্ণের প্রতি-তীব্র লোভ থাকায় তিনি একদিন এক জ্বীনকে তার মনের কথা খুলে বললে জ্বীন তা অনুমোদন করল। ফলে তিনি যা স্পর্শ করলেন সব সোনা হয়ে গেল। অত্যন্ত খুশী হয়ে তিনি যখন খেতে বসলেন, তার মেয়েকে চুমু খেলেন তাঁর স্পর্শে রাজকন্যাও সোনার পুতুলে পরিণত হলো। অগত্যা রাজা মিডাস জ্বীনকে তার ক্ষমতা ফিরিয়ে নিতে অনুরোধ করলেন। জ্বীন তা অনুমোদন করলো। পরবর্তীতে তিনি তার মেয়ে ও সবকিছুকে স্বাভাবিক অবস্থায় দেখে খুব খুশি হলেন।
Robert Greene এর উল্লেখযোগ্য রচনাঃ
- Friar Bacon and Friar Bangay
- James-IV
- Alphossus
- The Looking Glass for London and England
- Orlando
Robert Greene এর বিখ্যাত গ্রন্থ Friar Bacon & Bungay এর সার-সংক্ষেপ:
শিকার থেকে ফিরে ক্লান্ত যুবরাজ Edward বিশ্রামের জন্য এক প্রহরীর কুটিরে আশ্রয় নিয়ে তার মেয়ে Margaret এর প্রেমে পড়ে যায়। Margaret এর মন গলানোর জন্য যুবরাজ ও তার সঙ্গীরা Oxford এর যাদুকর Friar Bacon এর কাছে যায়। অন্যদিকে Lacy কে Margaret এর ওপর নজর রাখার জন্য ও যুবরাজের হয়ে প্রেম নিবেদনের জন্য Harleston- এ পাঠানো হয়। কিন্তু Lacy নিজের প্রেম নিবেদন করে ও সফল হয়। Friar Bungay, Margaret ও Lacy এর গোপন প্রণয়নের কথা যুবরাজের কাছে প্রকাশ করে দেয়। Lacy. Margaret এর সাথে নিজ প্রণয়ের কথা স্বীকার করে এবং বিবাহ করতে প্রস্তুত হয়। কিন্তু যুবরাজ Lacy আক্রমণ করে বিবাহ অনুষ্ঠান পণ্ড করে দেন।
টমাস কিড ছিলেন একজন ইংরেজ নাট্যকার, দ্য স্প্যানিশ ট্র্যাজেডির লেখক এবং এলিজাবেথান নাটকের বিকাশের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব।
টমাস কিড এর বিখ্যাত নাটক “The Spanish Tragedy'(স্প্যানিস ট্রাজেডি) এর সার সংক্ষেপ
টমাস কীড এলিজাবেথীয় যুগের নাট্যকার। “দি স্পেনিস ট্রাজেডি” তার সেরা সাহিত্যকীর্তি। নাটকটি তৎকালীন সময়ে এত জনপ্রিয় হয়েছিল যে গ্লোব থিয়েটারের জনৈক কর্মকর্তা শেক্সপিয়রকে ঐ নাটকের অনুকরণে একটি নাটক রচনার জন্য অনুরোধ জানিয়েছিলেন। শেক্সপিয়রের “হ্যামলেট” নাটকটি সম্ভবত কীডের নাটকের অনুসরণে রচিত। কীডের নাটকের প্রধান চরিত্র বেলিম্পেরিয়া। সে ডন অ্যান্ড্রিয়া নামক এক যুবককে ভালবাসত। কিন্তু রাজপুত ব্যালতাজার যে কোন মুল্যে তাকে বিয়ে করতে চায়। তার চক্রান্তে অ্যান্ড্রিয়া প্রাণ হারায়। পরবর্তীতে হিরোনিমোর পুত্র হোরেশিওর সাথে বেলিম্পেরিয়ার সম্পর্ক গড়ে উঠে কিন্তু লরেঞ্জোর সহযোগিতায় ব্যালথাজার তাকে হত্যা করে। পুত্র শোকে হিরোনিমো পাগল হয়ে যায় এবং প্রতিশোধ গ্রহণের সুযোগ খুঁজতে থাকে। অপর দিকে অ্যান্দ্রিয়ার অতৃপ্ত আত্মা বারংবার তাকে হত্যার প্রতিশোধ নেওয়ার আহবান জানাতে থাকে। ফলে বেলিম্পেরিয়াও তার দুই প্রেমিককে হত্যার প্রতিশোধ নিতে মনস্থ করে। ব্যালথাজারের সাথে বেলিম্পেরিয়ার বিয়ের আয়োজন করা হয়। হিরোনিমো এই উপলক্ষে একটি নাটক মঞ্চস্থ করার ব্যবস্থা করে এবং তার শত্রুদের এই নাটকে অভিনয় করার জন্য উৎসাহিত করে। নাটকের কাহিনী এমন সুকৌশলে বিন্যস্ত করা হয় যে অভিনয় চলাকালীন অভিনেতারা নিহত হয় । নাটক শেষ হবার পর বেলিম্পেরিয়া ও হিরোনিমো আত্মহত্যা করে। আসলে কী নেই এই নাটকে? ঘটনার আকস্মিকতা, দুর্বার প্রণয়, প্রতিশোধস্পৃহা, প্রেতাত্মার আগমন, ভয়াবহ হত্যা, ঘৃণ্য চক্রান্ত এবং পরিশেষে মৃত্যুর মিছিল সবকিছুই দর্শককে ও পাঠককে মাতিয়ে রাখে।
George Peele (1558 -1598)
উল্লেখযোগ্য গ্রন্থ David and Bathsheba ও The Arraignment of Paris.
Thomas Lodge (1558-1625)
- Thomas Lodge was a 16th and 17th century writer and physician. His works were instrumental in the shaping of two of William Shakespeare’s plays.
- Born around 1558 with roots thought to be in London, Thomas Lodge studied law before writing socially-oriented pamphlets and long-form literature, including Scillaes Metamorphosis (1589) and Rosalynde (1590); both were major influences for William Shakespeare’s Venus and Adonis (1593) and As You Like It (1603), respectively.
- Travelling internationally and working as a physician in his later years, Lodge died in 1625.
George Chapman (1559-1634)
George Chapman Homer এর Iliad এবং Odyssey এর ইংরেজি অনুবাদ করেন।
Francis Bacon (1561-1626)
- তিনি এক জন বিখ্যাত Essayist.
- ইংরেজি ভাষায় প্রবন্ধসাহিত্য রচনা করে তিনি প্ৰবন্ধ সাহিত্যের জনক হয়ে গেলেন। “প্রবন্ধ” (Essay) এই শব্দটা তিনি প্রথম ব্যবহার করেছিলেন ইংরেজি সাহিত্যে।
- তাকে Father of English essay বা Prose বলা হয় ৷
Francis Bacon was an English philosopher, statesman, scientist, jurist, orator, and author. He served both as Attorney General and as Lord Chancellor of England.
Francis Bacon’s well-known works
- Of Truth (1625)
- Of Death (1612, enlarged 1625)
- Of Revenge (1625)
- Of Adversity (1625)
- Of Parents and Children (1612, enlarged 1625)
- Of Marriage and Single Life
- Of Envy (1625)
- Of Love (1612, rewritten 1625)
- Of Great Place (1612, slightly enlarged 1625)
- Novum Organum (New Method)
- History of Life and Death
- The New Atlantis
- Of Study
Famous quotes of Francis Bacon ফ্রান্সিস বেকর্ন এর বিখ্যাত উক্তি
- Reading maketh a full man; Conference a ready man; writing an exact man. (পড়াশোনা একজন পূর্ণাঙ্গ মানুষ গড়ে তোলে, আলাপচারিতা তৈরি করে উপস্থিত বুদ্ধিসম্পন্ন মানুষ এবং লেখালেখি একজন সঠিক মানুষ তৈরি করে।) (Of Studies)
- Studies serve for delight, for ornament and for ability.( QIAGE জন্য, সুন্দরভাবে কথা বলার জন্য এবং জীবিকা উপার্জনের দক্ষতার জন` (Of Studies)
- Some books are to be tasted, others to be swallowed (গলাধঃকরণ) and some few to be chewed and digested. (কিছু বই আস্বাদনের জন্য, কিছু গলাধঃকরনের জন্য এবং কিছু চিবানো ও হজম করানোর জন্য।
- It means some- thing from everything and everything from something – অর্থ্যাৎ সবকিছুর কিছু কিছু, কিছু কিছুর সবকিছু) (Of Studies)
- History makes wise man. (Of Studies)
- A Mixture of lie does ever add pleasure. (সত্যের সঙ্গে একটু মিথ্যার খাদ মিশিয়ে নিলে তা আরো আনন্দদায়ক হয়।) (Of Truth)
- It is impossible to love and to be wise. “একই সাথে প্রেম করা ও জ্ঞানী হওয়া অসম্ভব” (Of Love)
- Opportunity makes a thief. “সুযোগই মানুষকে চোর বানায়”. (Francis Bacon encompasses the concept that anyone would be capable of commit- ting a theft if there were no controls in place and no punishment for the crime)
- Wives are young men’s mistress, companies for middle age and old men’s nurses.(Of Marriage and Single Life.)
- A good Friend is another himself. (Of Friendship) Revenge is a kind of wild justice. (Of Revenge)
- Unmarried men are best friend, best master, best servants but not always best subjects(নির্ভরযোগ্য). (Of Marriage and Single Life)
Of Study অব স্টাডিজ সারাংশ
চসার যেমন ইংরেজি পদ্যের জনক, তেমনি বেকন হচ্ছেন ইংরেজি গদ্যের জনক। তাঁর বাক্য গঠন জটিল। বিষয়বস্তু আলোচনায় তিনি কখনো একদেশদর্শী নন। প্রায় প্রতিটি বিষয়ের পক্ষে বিপক্ষে এবং প্রায়োগিক দিক নিয়ে তিনি তাঁর প্রবন্ধগুলোতে আলোচনা করেন। যৌক্তিকভাবে প্রায় প্রতিটি বিষয়ের পক্ষে বিপক্ষে মত দেন যদিও উপসংহারে কোনো মতকেই এককভাবে প্রাধান্য দেন না। ‘অব স্টাডিজ’ তাঁর তেমনি একটি প্রবন্ধ ৷ কেন পাঠাভ্যাস করা উচিত, পাঠাভ্যাসের সুফল কী, সঠিক পাঠাভ্যাস কোনটি এসব তিনি আলোচনা করেন। শুধু অন্যের মতকে ভ্রান্ত প্রমাণিত করার জন্য, নিজেকে বিদ্বান প্রতীয়মান করার জন্য, মেকি পাণ্ডিত্য জাহির করার জন্য পাঠাভ্যাস বর্জনীয়। পরিশেষে তিনি মত দেন, শরীর চর্চা যেমন শরীর রক্ষার জন্য অপরিহার্য; পাঠাভ্যাসও তেমনি আত্মিক উৎকর্ষ সাধনের জন্য অপরিহার্য।
Samuel Daniel এর গ্রন্থসমুহ –
- The Civil Wars Delia (sonnets)
- The Complaint of Rosamond
- Epistle of the Countess of Cumberland
Michael Drayton এর গ্রন্থসমুহ
- Idea, the Shepherds Garland (sonnets)
- The Barrons War
- England’s Heroical Epistles
- Poly-Olbion
Christopher Marlowe (1564-1593) ক্রিসটোফার মারলো
- Christopher Marlowe হলেন Elizabethan যুগের একজন শ্রেষ্ঠ নাট্যকার
- The father of English Tragedy.
- Marlowe ছিলেন একজন University Wit.
- He was a great playwright of Shakespeare’s time.
- তাঁর The Jew (জ্য) of Malta (Malta-র ইহুদি, চড়া সুদখোর ): এ নাটক পড়ে Shakespeare তাঁর The Merchant of Venice লিখেছেন বলে ধারণা করা হয়৷
- ‘Mephistopheles’ is a character of ‘Doctor Faustus’.
- তাঁর নাটকগুলো অমিত্রাক্ষর ছন্দে [Blank Verse] লিখিত। যদিও এ ছন্দ পূর্বে ব্যবহৃত হয়েছে; তাঁর পূর্বে এতটা নিপুনতা এবং শক্তির পরিচয় কেউ দিতে পারেননি। মার্লোর Mighty Line বা অমিত্রাক্ষর চরণ ইংরেজি নাটকের ইতিহাসে বিখ্যাত৷
- Marlowe মাত্র ২৯ বছর বয়সে গুপ্তচরের ছুরিকাঘাতে তিনি নিহত হন।
নাট্যকার হিসাবে মার্লোর বিখ্যাত চারটির নাটক ও কবিতা
- Tamburlaine the Great [ট্যাম্বারলেইন দি গ্রেট (প্রথম ও দ্বিতীয় পক্ষ)] এটি মোগল সম্রাট বাবরের পূর্বপুরুষ রাজা তৈমুর লংকে নিয়ে লেখা।
- The Tragical History of Doctor Faustus (দ্যা ট্র্যাজিকাল হিস্ট্রি অফ ডক্টর ফস্টাস)
- Jew of Malta [দি জ্যু অব মাল্টা] (Malta-র ইহুদি, চড়া সুদখোর)
- Edward-II (1592) [এডওয়ার্ড দি সেকেণ্ড] is unquestionably Marlowe s masterpiece.
Doctor Faustus (সবচেয়ে বিখ্যাত নাটক) (The Tragical History of Doctor Faustus (দ্যা ট্রাজিকাল হিস্ট্রি অব ডক্টর ফসটাস)
Poem: “The Passionate Shepherd to His Love’ 4 Hero and Leader তাঁর অন্যতম lyric (গীতিকবিতা)
[ইংরেজি সাহিত্যের সবচাইতে সুন্দর গীতি কবিতাগুলোর মধ্যে একটি লিখেছিলেন ক্রিসটোফার মারলো এবং এর নাম The Passionate Shepherd to his Love, “দ্যা প্যাশোনেট শেফার্ড টু হিজ লাভ”]
Christopher Marlowe’s poem The Passionate Shepherd to his Love Quotations:
Come, live with me and be my love,
And we will all the pleasures prove. (The Passionate Shepherd to His Love)
Doctor Faustus: Story in Brief (ডক্টর ফস্টাস: গল্প সংক্ষেপ)
Doctor Faustus গ্রন্থের চরিত্র:
1) Faustus | 2) Mephistopheles |
3) Helen of Troy | 4) Valdes |
5) The Devils | 6) Cornelius |
7) Robin | 8) Good Angel |
9) Wagner | 10) Pope Adrian VI |
11) Bad Angel |
|
Doctor Faustus প্রায় প্রতিটি বিষয়ই আয়ত্ত করেছেন কিন্তু ঐতিহ্যগত জ্ঞানে তিনি সন্তুষ্ট নন। তিনি স্বর্গীয় জ্ঞান এবং সীমাহীন মতা লাভ করতে চান। তাই তিনি যাদু বিদ্যা চর্চার জন্য ঠিক করেন। তিনি মনে করেন, অসীম জ্ঞান ও ক্ষমতা লাভের জন্য এই বিষয়ই একমাত্র উপায়। তার দুই বন্ধু Valdes এবং Cornelius তাকে যাদু বিদ্যা নিয়মিত চর্চা করার জন্য উৎসাহ দেয়। Faustus চর্চা শুরু করেন। সময়ের আবর্তে তিনি শয়তান লুসিফারের দাস মেফিস্টোফিলিসের সাক্ষাত পান। ফস্টাস তার কাছে তার মনের আকাঙ্ক্ষা ব্যক্ত করেন। মেফিস্টোফিলিস তাকে বলে যে, সে তার সেবা করবে যদি তিনি লুসিফারের সাথে একটি চুক্তি করেন। সীমাহীন ক্ষমতার জন্য পাগল হওয়ায় তিনি রাজি হন। ২৪ বছরের জন্য তিনি লুসিফারের সাথে নিজের রক্ত দিয়ে চুক্তিতে সই করেন। ২৪ বছর পর লুসিফার তার (ফস্টাসের) আত্মা তার রাজ্যে নিয়ে যাবে এবং সে লুসিফারের দাস হবে। মূলত এই চুক্তির মাধ্যমে তিনি ধর্মশাস্ত্র, ক্রিতত্ত্ববাদ এবং খ্রিষ্টকে অস্বীকার করেন এবং ঈশ্বরনিন্দনীয় জীবন যাপন শুরু করেন। এই চুক্তির ফলে মেফিস্টোফিলিস তার দাস হয় এবং তিনি মেফিস্টোফিলিসের সাহায্যে যেকোনো কিছু করার ক্ষমতা লাভ করেন । এমন ক্ষমতা পেয়ে তিনি গর্ব অনুভব করেন ৷ “Divinity! adieu” These metaphysical books are heavenly.”
Good Angel সবসয় তাকে এই যাদু বিদ্যা ত্যাগের পরামর্শ দেয় । কিন্তু তিনি মূলত বাহ্যিক এবং অভ্যন্তরীণ সংঘাত ভুগছিলেন। মাঝে মাঝে তিনি বাস্তবতা বুঝতে পারেন এবং ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনার চেষ্টা করতেন। কিন্তু শয়তান তাকে বলে যে, ঈশ্বর তাকে ক্ষমা করবেন না’ ৷ ক্ষমতার লোভ ছাড়াও ফস্টাস কাম বাসনায় আগ্রহী ছিলেন। তিনি আনন্দ উপভোগের জন্য মেফিস্টোফিলিসের সাহায্যে গ্রীসের অনিন্দ্যসুন্দরী Helen কে উপস্থিত করেন। ধীরে ধীরে চুক্তির সময় শেষের দিকে চলে আসে। তিনি বাস্তবতা বুঝতে পারেন এবং প্রার্থনা করার চেষ্টা করেন কিন্তু সফল হতে পারেন না। শেষ সময়ে তিনি কেঁদে ওঠেন:
See, See, where Christ’s blood stream in the firmament, One drop would save my soul, half, a drop…
আপাতদৃষ্টিতে ফস্টাসকে মতালি মনে হতে পারে। কিন্তু তাৎপর্যপূর্ণ ব্যাপার এই যে শয়তানের সাথে চুক্তিপত্র সম্পাদনের পর, ফস্টাস প্রথমেই বলেছেঃ
“First will I question with thee about hell tell me, where is the place that men call hell?” (Act II, Scene I)
– ফস্টাসের এ প্রশ্নই প্রমাণ করে যে সে ক্ষমতালিপ্সার তুলনায় অনুসন্ধিৎসার দ্বারা বেশী তাড়িত হয়েছে। আবার এই জ্ঞানপিপাসা মিটানোর জন্যই ডাকিনী বিদ্যা চর্চা শুরু করার আগে সে জ্ঞানের এক শাখা থেকে অন্য শাখায় বিচরণ করেছে।
ফস্টাস বিশ্বাস করে যে প্রাচীন লোক কাহিনীর মাঝেই সৌন্দর্যের স্বরূপ রতি আছে। একই কারণে সে হেলেনকে আহ্বান জানিয়ে বলেছে : “Sweet Helen, make me immortal with a kiss.” (Act V, Scene II). হেলেনের প্রতি ফস্টাসের এই আকর্ষণকে নিছক জৈবিক কামনা হিসাবে চিহ্নিত করাটা অনুচিত হবে।
The Jew of Malta নাটকের সার অংশ
দি জ্যু অব মাল্টা’ নাটকের প্রধান চরিত্র বারাবাস। এই লোকটি সম্পদশালী। কিন্তু সে প্রতিহিংসা পরায়ণ ও ছল চাতুরীতে পটু। সে একজন ইহুদী । খ্রীস্টানরা তার সর্বনাশ করেছিল । তারই প্রতিশোধ নেবার জন্যই সে অভাবিত সব পদক্ষেপ নেয়। কিন্তু শেষ পর্যন্ত নিজের পাতা ফাঁদেই তার মৃত্যু ঘটে ।
বারাবাস আসলে একটি বিশেষ ধরনের চরিত্র। অর্থই তার ধ্যান জ্ঞান । নাটকের প্রথমভাগ সে স্বর্ণের যে স্তুতি করেছে তা আমাদের মনে করিয়ে দেয় বেন জনসনের Volpone নাটকের কথা। বারাবাসর চরিত্রের সাথে শেক্সপীয়রের ‘দি মার্চেন্ট অভ ভেনিস’ নাটকের shylock চরিত্রেরও কিছু মিল আছে । সম্ভবত, শেক্সপীয়র এবং বেন জনসন উভয়েই এ ক্ষেত্রে মার্লো দ্বারা পরোক্ষভাবে প্রভাবিত হয়েছিলেন। ‘দি জ্যু অভ মাল্টা’ নাটকটির প্রথম দুটি অঙ্ক সুলিখিত এবং নাটকীয় গুণসম্পন্ন। কিন্তু শেষাংশ অতিনাটকীয়তা দোষে দুষ্ট এবং ষড়যন্ত্র, রক্তপাত ইত্যাদি ঘটনার আধিক্য সেখানে বেশি। চরিত্র-চিত্রণেও মার্লো খুব একটা ক্ষমতা দেখাতে পারেন নি।
Tamburlaine the Great ট্যাম্বারলেইন দি গ্রেট নাটকের সারাংশ।
ট্যাম্বারলেইন দি গ্রেট এর প্রথম পর্ব ১৫৮৭ সালে এবং দ্বিতীয় পর্ব ১৫৮৮ সালে প্রকাশিত হয় । বিখ্যাত দিগ্বিজয়ী তৈমুর লং এর জীবনকাহিনীই এ নাটকের উপজীব্য। প্রথম পর্বে তৈমুরের মতা আরোহণের কাহিনী এবং দ্বিতীয় পর্বে তৈমুরের চারিত্রিক ও অন্যবিধ অবনতির কাহিনী বিধৃত। এই নাটকের নায়ক ক্ষমতালিপ্সু । যাঁরা ইতিহাস সম্পর্কে জ্ঞান রাখেন তাঁরা জানেন যে দিগ্বিজয়ের নেশায় মত্ত হয়ে খঞ্জ তৈমুর লং অনেক দেশেই ধ্বংসযজ্ঞ চালান। মানব জীবন সম্বন্ধে তৈমুরের ছিল তীব্র ঘৃণা। তিনি নৈতিকতার ধার ধারতেন না। সর্বোপরি, তৈমুর ছিলেন নৃশংস। কিন্তু মার্লো তাকে একজন অতিমানব হিসাবে বিবেচনা করেছেন এই নাটকে তিনি অমিত্রাক্ষর ছন্দের সার্থক ব্যবহার করেছেন। R.D. Trivedi -র মতে তৈমুর লং চরিত্রটিকে মার্লো নিজের আদলেই অঙ্কন করেছেন : “His Taimur was only a projection of himself imbued with a like passion for power, glory and beauty.”
Edward-II ‘এডওয়ার্ড দি সেকেন্ড নাটকের সারাংশ’
‘এডওয়ার্ড দি সেকেন্ড’ নাটকটি ইতিহাস আশ্রিত। এই নাটক লেখার উপকরণ ও তথ্য আহরণ করা হয়েছে প্রধানত র্যাফায়েল হলিনশেডের ‘ক্রনিকলস অভ ইংল্যান্ড স্কটলম এ্যান্ড আয়ারল্যান্ড’ গ্রন্থ থেকে। তা ছাড়া মার্লো আর যে সব গ্রন্থের সাহায্য নিয়েছেন সেগুলো হল রবার্ট ফ্যাবিয়ানের ‘নিউ ক্রনিকলস অভ ইংল্যান্ড এ্যান্ড ফ্রান্স’, জন ষ্টোর ‘সামারি অভ ইংলিশ ক্রনিকলস এবং ‘এ মিরর ফর ম্যাজিস্ট্রেটস’ (১৫৭৮) ‘এডওয়ার্ড দি সেকেন্ড’ নাটকে চিত্রিত হয়েছে এমন এক রাজার চরিত্র যিনি ব্যক্তিগত কামনা- বাসনা এবং উদ্ভট খেয়াল চরিতার্থ করতে গিয়ে রাজত্বের ব্যাপারে উদাসীন হয়ে পড়েন। ছোট- খাট এই সব চারিত্রিক দোষই শেষ পর্যন্ত দ্বিতীয় এডওয়ার্ডের পতন ডেকে আনে। এই নাটকটিতে কাব্যরস রয়েছে যথেষ্টই। ক্ষমতা হারাবার পর বন্দীদশায় এডওয়ার্ড যে বিলাপ করেছেন তা আমাদের সহানুভূতির উদ্রেক করে।
William Shakespeare (1564 – 1616) (উইলিয়াম শেকসপিয়ার)
১৫৬৪ খ্রিষ্টাব্দের ২৩ এপ্রিল ওয়ারউইকশায়ারে অ্যাভন নদীর তীরে স্ট্রাটফোর্ডে (Start ford- upon Avon)-এ উইলিয়াম শেকসপিয়ার জন্মগ্রহণ করেন । তার পিতার নাম জন শেকসপিয়ার। জন শেকসপিয়ার ছিলেন একজন জোতদারের সন্তান। নিজের ভাগ্য পরিবর্তনের জন্য তিনি ১৫৩১ সালে স্ট্রাটফোর্ডে এসে শস্য, চামড়া এবং অন্যান্য কৃষিদ্রব্যের ব্যবসা শুরু করেন। ১৬১৬ খ্রিষ্টাব্দের ২৩ এপ্রিল স্ট্রাটফোর্ডের নিজ বাসগৃহে এই মহান কবি ও নাট্যকার পরলোকগমন করেন।
এলিজাবেথের যুগকে (১৫৫০-১৬২০ খ্রী:) বলা হয় রেনেসাঁ বা নবজাগরণের যুগ। এই যুগের দুটি উজ্জ্বল নক্ষত্র-কাব্যে স্পেন্সর (Spenser) এবং নাটকে শেকসপিয়ার। নাটক ছাড়াও শেকসপিয়ার যে সব কাব্য- কবিতা লিখেছিলেন তাঁর মধ্যে আছে দু’খানি আখ্যান কাব্য- ‘ভেনাস অ্যান্ড অ্যাডোনিস’ (Venus and Adonis) এবং ‘দ্য রেপ অব্ লুক্রিস’ (The Rape of Lucrece)। আর রয়েছে ১৫৪ টি চতুর্দশপদী কবিতা বা সনেট। এর মধ্যে কতগুলি সনেট তাঁর কোন বন্ধুর উদ্দেশ্যে, আর কতকগুলি প্রেম কবিতা কোন নারীর উদ্দেশ্যে রচিত।
তাঁর নাট্যজীবন শুরু হয়েছে ঐতিহাসিক নাটক দিয়ে। এর সঙ্গে রয়েছে রোমান্সধর্মী নাটক। এই নাটকগুলির মধ্যে উল্লেখ্য নাটকগুলি হচ্ছে ‘হেনরি দ্য সিক্সথ’ (Henry VI) [তিনখন্ডে রচিত], ‘রিচার্ড দ্য থার্ড’ (Richard III), ‘রিচার্ড দ্য টু’ (Richard II), ‘কিং জন’ (King John) ‘লাভস্ লেবারস্ লস্ট’ (Love’s Labour’s Lost), ‘দ্য কমেডি অব এররস’ (The Comedy of Errors), ‘রোমিও এন্ড জুলিয়েট’ ‘Romeo and Juliet), ‘দ্য মার্চেন্ট অব ভেনিস; (The Merchant of Venice), মিডসামার নাইটস্ ড্রিম’ (A Mid Summer- Night’s Dream) ‘দ্য টেমিং অব দ্য শ্রু’ (The Taming of the Shrew) প্রভৃতি । দ্বিতীয় পর্ব (১৫৯৭-১৬০০খ্রী:) হচ্ছে শেকসপিয়ারের রচনাশক্তির বিকাশ পর্ব। এই পর্বে রচিত নাটকের সংখ্যা আট। এই সময়ের উল্লেখ্য নাটকের মধ্যে দুই খন্ডে রচিত ‘হেনরী দ্য ফোর্থ’ (Henry IV-Part I & Part II), ‘হেনরী দ্য ফিফ্থ’ (Henry V), ‘অ্যাজ ইউ লাইক ইট’ (As You Like It), ‘জুলিয়াস সিজার’ (Julius Caesar) ইত্যাদি উল্লেখ্য ।
তৃতীয় পর্ব (১৬০০-১৬০৮ খ্রী:) হচ্ছে শেকসপিয়ারের প্রতিভার পূর্ণ বিকাশ পর্ব । তবে এই সময়ে লেখা তাঁর সব নাটকেই বেজেছে দুঃখের সুর, মানসিকতার দিক থেকে একটা হতাশা ও বিষাদময়তা যেন নাট্যকারের মনকে আচ্ছন্ন করে ছিল। শেকসপিয়ারের তথা বিশ্বসাহিত্যের শ্রেষ্ঠ ট্র্যাজেডিগুলি এই পর্বেই লিখিত। এই পর্বে রচিত নাটকের সংখ্যা দশ। এই সময়ের নাটকগুলি মধ্যে ‘হ্যামলেট’ (Hamlet, Prince of Denmark), ‘ওথেলো’ (Othello), ‘কিং লিয়ার’ (King Lear), ‘ম্যাকবেথ’ (Macbeth) এবং ‘টুয়েলথ নাইট’ (Twelfth Night or What You Will), ‘টিমন অব এথেন্স’ (Timon of Athens), অ্যান্টনি অ্যান্ট ক্লিওপেট্রা’ (Antony And Cleopatra) প্রভৃতি উল্লেখযোগ্য ।
চতুর্থ বা অত্মপর্ব (১৬০৮-১৯১১ খ্রী:)। শেকসপিয়ারের পরিণত প্রতিভার নিদর্শন এযুগেও পরিস্ফুট। দুঃখের তীব্রতা এই পর্বে প্রশমিত এবং শিল্পী-হৃদয়ের প্রশান্তিও এই অংশে লক্ষ্য করা যায়। এই পর্বের নাটকে নীতি ও আঙ্গিকেও এসেছে পরিবর্তন। এ সময়ের নাটকগুলিকে প্রধানত রোমান্স বলা যায় । ট্র্যাজেডির দৃঢ়নিবদ্ধ শিল্পরূপ এই পর্বের কাব্যে অনুপস্থিত। তবে ড. টিলিয়ার্ড প্রমুখ সমালোচকের মতে শেকসপিয়ারের শেষ নাটকসমূহ প্রাণস্পন্দনে, ছন্দোবন্ধে, উপমারূপকের অভিনবত্বে ও কাব্যিক উৎকর্ষে অপরূপ শিল্পসৌন্দর্যমণ্ডিত হয়ে উঠেছে। এই পর্বে রচিত নাটকের সংখ্যা পাঁচ। এই নাটকগুলির মধ্যে ‘দ্য উইন্টারস টেল’ (The Winter’s Tale), ‘দ্য টেম্পেষ্ট’ (The Tempest) কিং হেনরী দ্য এইট্থ’ (king Henry VIII) উল্লেখ্য।
উইলিয়াম শেকসপিয়ার সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:
- Shakespeare was born in the year of 1564.
- Shakespeare died in the year of 1616. Shakespeare died at the age of 52.
- The greatest dramatist of English literature was born and died at the same day on the 23rd April.
- He is called the ‘Bard of Avon’. (এ্যভনের কবি / Bard) / King without crown (মুকুটবিহীন সম্রাট).
- Plays— 37 (25 before the death of Elizabeth); Sonnets—154; Narrative Poems—3 {তেইশ বছর ধরে মোট ৩৭টি নাটক রচনা করেছেন শেক্সপীয়ার। তা ছাড়াও রচনা করেছেন তিনটি কাব্য এবং ১৫৪টি সনেট। অর্থাৎ নাটক রচনার ফাঁকে ফাঁকে চলেছে সনেট রচনা।}
- Shakespeare is known mostly for his plays.
- “The Tempest’ is known as Shakespeare’s Swan Song or last work. Tempest অর্থ: Violent storm/ দুরন্ত ঝড় ।
- Shakespeare lived during the reign of Queen Elizabeth I. (Jacobean Period এ অনেক গুরুত্বপূর্ণ নাটক লিখলেও তাকে Elizabethan period এর নাট্যকারই বলা হয়।)
- He is called the national poet of England.
- He belongs to Elizabethan period in 16th century.
- Shakespeare সাহিত্য রচনা করেছেন প্রায় ২৬ বছর পরে (১৫৯০-১৬১৬)
Shakespeare’s First, Last, Longest and Shortest play
1st Play: Henry VI [Part-2]
- Last Play: The Tempest (Swan Song)
- Shortest Play: Comedy of Errors [ 1787 lines, 14701 words]
- Longest Play: Hamlet [ 4042 lines, 30557 words]
Important Questions from Shakespeare’s plays and poems
- His plays have 5 acts.
- ‘Comedy of Errors’ এর বাংলা অনুবাদ করেছেন ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর ভ্রান্তিবিলাস’ নামে।
- ‘The Taming of the Shrew’ এই বিখ্যাত নাটকটির বাংলা অনুবাদ করেছেন মুনীর চৌধুরী ‘মুখরা রমণী বশীকরণ’ নামে।
- ‘The Taming of the Shrew’ নাটকে Shrew (বদমেজাজি) মেয়েটি ছিল [Katherine] ক্যাথরিন ।
- ‘Othello’ (ওথেলো) নাটকে Desdemona পালিয়ে ওথেলোকে বিয়ে করে এবং Othello দেসদিমনাকে একটি রুমাল উপহার দেয়
- ‘Othello’ (ওথেলো) নাটকে ওথেলো ছিল একজন Moor.
- William Shakespeare এর বিখ্যাত দুইটি নাটক (Comedy) হলো “The Tempest’ and ‘The Mid Summer Night’s Dream’
- Julius Caesar was the ruler of Rome about 2000 years ago.
- ধারণা করা হয় Shakespeare তার বিখ্যাত ‘Merchant of Venice’ নাটকটি Christopher Marlowe এর “The Jew (জ্যু) of Malta’ (Jew – ইহুদি) নাটক অনুকরণে লিখেছেন । Shakespeare এর এই নাটকে Shylock নামের একজন ইহুদির কাহিনি বর্ণনা করা হয়েছে।
- ধারণা করা হয় Shakespeare তার বিখ্যাত ‘Hamlet’ নাটকটি Thomas Kyd এর ‘The Spanish Tragedy’ নাটক অনুকরণে লিখেছেন ।
- The central idea of ‘Under the greenwood tree’ is that life in nature is simple and free.
- In ‘Under the greenwood Tree’ the ‘Tree’ refers to – forest.
- Calliban is a character in – Tempest.
- ‘King Lear” নাটকে ‘King Lear’ এর তিন মেয়ের নাম Goneril (গনেরিল), Regan (রিগান), Cordelia (কর্ডেলিয়া).
- Romeo and Juliet’ নাটকে দুটি পরিবারের নাম হচ্ছে Montego (মন্টেগু) এবং Capulet (ক্যাপিউলেট).
Shakespeare composed much of his plays in the form of poetry, often in a meter called Iambic pentameter. (পঞ্চ স্বরাঘাতবিশিষ্ট দশমাত্রিক কাব্যিক চরণবিশিষ্ট । উইলিয়াম শেক্সপিয়ার তার অধিকাংশ নাটক দশমাত্রিক চরণবিশিষ্ট কবিতা আকারে রচনা করেছেন । So there are five lambs in a line of Iambic pentameter. Blank verse is unrhymed Iambic pentameter. Here are two examples from Shakespeare’s Romeo and Juliet. (‘bold’ means stressed and ‘italics’ means unstressed) My grave is like to be my wedding bed. But soft, what light through yonder window breaks?
কমেডি/হাস্যরসাত্বক | ট্রাজেডি-বিয়োগান্তক | ঐতিহাসিক – (ব্যক্তি কেন্দ্রিক) |
As You Like It | Julius Caesar (জুলিয়াস সিজার) | King John |
All’s Well That Ends Well | Antony and Cleopatra (অ্যান্টনি অ্যান্ড ক্লিওপেট্রা) | Richard II
|
A Mid Summer Night’s Dream | Troilus and Cressida | Richard III |
The Tempest | Titus Andronicus | Henry IV (Part-1, Part-2) |
Twelfth Night | Romeo and Juliet | Henry V |
The Taming of the Shrew | Othello | Henry VI (Part-1, Part-2, Part-3) |
Two Gentlemen of Verona | Macbeth (ম্যাকবেথ) | Henry VIII |
The Merchant of Venice | Hamlet (হ্যামলেট) |
|
Much Ado About Nothing | King Lear |
|
Merry Wives of Windsor |
|
|
Measure for Measure |
|
|
Comedy of Errors |
|
|
Love’s Labour’s Lost |
|
|
*ট্রাজেডি মনে রাখার কৌশল: অধিকাংশ ট্রাজেডিগুলোই সরাসরি ব্যক্তির নাম আছে।
Narrative Poems: 03
(i) Venus and Adonis
(ii) The Rape of Lucrece
(iii) A Lover’s Complaint.
Other poems:
- The Passionate Pilgrim
- The Phoenix and the Turtle.
Shakespeare’s Masque Plays
- Henry Vill
- A Midsummer Night’s Dream
- Romeo and Juliet
- The Tempest
Shakespeare’s Problem Plays
- All’s Well That Ends Well
- Measure for Measure
- Troilus and Cressida
- The Winter’s Tale
Shakespeare’s Roman Plays
- Antony and Cleopatra
- Coriolanus
- Julius Caesar
Shakespeare’s Romance Plays
- Pericles
- Cymbeline
- The Winter’s Tale
- The Tempest
Shakespeare’s Tragicomedy Plays
- Cymbeline
- The Merchant of Venice
- The Winter’s Tale
Hamlet [Revenge Tragedy]
- “To be or not to be that is the question” is the beginning of a famous soliloquy of Hamlet. (হ্যামলেট তার বাবার হত্যাকারীকে হত্যা করবে কি করবে না এই সিদ্ধান্তহীনতাকে বোঝানো হয়েছে।)
- Frailty the name is woman. (হ্যামলেটের বাবা মারা গিয়েছেন দু’মাস হয় নি, রানির প্রতি ও তার ভালবাসার কোনো অভাব ছিল না অথচ এর মধ্যেই তিনি তার কাকাকে বিয়ে করে বসলেন তখন হ্যামলেট ভাবে –“নারীর আরেক নাম দুর্বলতা” । — Hamlet
- Brevity is the soul of wit. ( পলোনিয়াস ক্লডিয়াসকে বলে সংক্ষেপে বলাই বুদ্ধিমানের লক্ষণ”) —Hamlet
- There are nothing either good or bad but thinking makes it so. (হ্যামলেট- রোজেনক্রান্টজ ও গিল্ডেনস্টার্নকে বলে “ভাল মন্দ বলে কিছু নেই মনই তা সৃষ্টি করে।”) — Hamlet
- Neither a borrower nor a lender be; For loan oft loses both itself and friend. (পলোনিয়াস লেয়ার্তেসকে বলে– অতিরিক্ত খরচের ব্যাপারে সতর্ক থাকবে । “অন্যের কাছ থেকে ধার করবে না বা অন্যকে ধার দেবে ও না, তাহলে টাকা, বন্ধু দুই ই হারাবে”।) —Hamlet
- When sorrows come, they come not single spices but in battalions. (ক্লডিয়াস গারট্রুডকে বললেন, (ওফেলিয়ার বাবার মৃত্যুর পর) দেখ, ”দুঃখ যখন আসে একা আসে না, আসে দল বেঁধে”। )
- There are more things in heaven and earth, Horatio, than are dreamt of in your philosophy. (হ্যামলেট বলে, “স্বর্গে ও মর্ত্যে তোমার ভাবনার সীমার বাইরেও অনেক কিছু আছে হোরেশিও”।)
- There is divinity that shapes our ends. (ভাগ্যই সকলকে চূড়ান্ত পরিণতির দিকে ঠেলে দেয়।)
Timon of Athens:
এই নাটকটি তিনি পুরো লিখে যেতে পারেন নি। এই নাটকটি তার ৩৮তম নাটক ছিল। এটি অসম্পুর্ণ বলে শেক্সপিয়ারের শেষ নাটক হলো The Tampest। এই অসম্পূর্ণ নাটকটির একটি বিখ্যাত উক্তি হলো :
Life is an uncertain voyage. (জীবন এক অনিশ্চিত যাত্রার নাম।)
King Lear:
- Nothing will come of nothing. (কারণ ছাড়া কার্য হয় না।)
- I am a man nore sinned against tha sinning. (আমি এমন একজন মানুষ সে যতটা অন্যায় করেছে তার থেকে বেশি অন্যায় তার সাথে করা হয়েছে।)
- Thankless children are sharper than poisonous snakes. ( অকৃতজ্ঞ সন্তান সাপের চেয়েও বেশি বিষাক্ত।)
- My love is richer than my tongue. (আমি যতটা বলতে পারি আমার ভালোবাসা তার চেয়েও অনেক বেশি। এটি Hyperbole এর উদাহরণ।
Macbeth:
- “All the perfumes of Arabia will not sweeten this little hand”. (লেডি ম্যাকবেথ বলেন “হাতে রক্তের গন্ধ, আরবের সমস্ত আতর ঢেলে দিলেও সে দুর্গন্ধ দূর হবে না” -Macbeth)
- Fair is foul, and foul is fair; (ডাইনিরা বলে, যা সত্য তাই মিথ্যা, যা মিথ্যা তাই সত্য’ –ডাইনিদের কথার মধ্যে ছলনা রয়েছে। তাদের সেই কথার আড়ালে নিহিত ছিল অন্য একটা অর্থ –Macbeth)
- Life’s but a walking shadow, a poor player, ( Lady Macbeth এর মৃত্যুর পর Macbeth বলে, “জীবন চলমান ছায়া ছাড়া আর কিছুই নয়” ) Macbeth
- Look like an innocent flower / But be the serpent under it. (চেহারায় ফুলের মতো প্রবিত্রতা আনো, অন্তরে রাখো সর্পিল অভিসন্ধি । রাজা ডানকানকে হত্যার জন্য ম্যাকবেথকে তার স্ত্রী এভাবে প্ররোচিত করে।)
Julius Caesar:
Brutus, you too! (ব্রুটাস, তুমিও! তার বিশ্বাসঘাতকতা দেখে জুলিয়াস সিজার মৃত্যুর পূর্বে এই উক্তি করেন।)
Cowards die many times before their death, But the valiant never taste of death but once. (কাপুরুষ মৃত্যুর আগে বহুবার মরে, যারা সাহসী তাদের মৃত্যু একবারই’। কালপুর্ণিয়াকে সিজার বলেন।) — Julius Caesar.
“Veni, vidi vici”; (“I came; I saw; I conquered” আসলাম, দেখলাম, জয় করলাম) is a Latin phrase popularly attributed to Julius Caesar.
Famous Tragi-comedy/Problem Play
Measure for Measure:
- Some rise by sin and some by virtue fall. (পাপে কারো উত্থান হয় এবং পূণ্যে কারো পতন ঘটে।)
- The miserable have no other medicine but only hope. (হতভাগাদের কাছে আশাই একমাত্র ঔষুধ।)
The Merchant of Venice:
- All that glitters is not gold. (চকচক করলেই সোনা হয় না।)
- Love is blind. (ভলোবাসা অন্ধ হয়ে থাকে।)
- It is a wise father that knows his own child. (তিনিই বিজ্ঞ পিতা যিনি তার সন্তানদের সম্পর্কে পুরো অবগত।)
- In sooth, I know not why I am so child. (সত্য-সত্যই আমি জানি না আমি কেনো বিমর্ষ।)
শেক্সপিয়র এর বিখ্যাত কমেডি As You Like It এর বিখ্যাত উক্তি
“All the world’s a stage and all the men and women merely players. They have their exists and their entrance and each man in the time plays many parts.( জ্যাকস জানায়, “সারা দুনিয়াটা একটা রঙ্গমঞ্চ, প্রতিটি নরনারী হচ্ছে অভিনেতা আর অভিনেত্রী, তাদেরও রয়েছে প্রবেশ ও প্রস্থান । একজনকে জীবনে অনেক ভূমিকায় অংশ গ্রহণ করতে হয়। ।”- As You Like It.
Sweet are the uses of adversity. (নির্বাসিত ডিউক ফ্রেডারিক বলে, “দুর্দিনের দানই যে মধুর/দুঃখের প্রয়োজনীয়তা মধুর কত মধুর আমাদের এই জীবন। প্রাসাদের মিথ্যে আড়ম্বরপূর্ণ জীবন থেকে কত সুন্দর।”)—As You Like It.
The duke is describing the world view he has been forced to adopt now that he has been disposed exiled by his villainous brother this is the ‘adversity’ for which he has found ‘sweet uses’ By ‘uses’, the duke means ‘profits’.
শেক্সপিয়র এর বিখ্যাত কমেডি Twelfth Night এর বিখ্যাত উক্তি
- এটি একটি কমেডি নাটক। এই নাটকের অন্য নাম হল What You Will.
- Be not afraid of greatness. Some are born great, some achieve greatness and others have greatness thrust upon them. (মহৎ হওয়া নিয়ে শঙ্কিত হয়ো না। কেউ কেউ মহত্ত্ব নিয়েই জন্মে, কেউ কেউ মহত্ত্ব অর্জন করে এবং কারো কারো উপর মহত্ত্ব চাপানো হয় ।)
- Love sought is good, but given unsought is better. (ভালোবাসার অন্বেষণ ভালো, কিন্তু তা অন্বেষণ না করা আরও ভালো।)
- If music be the food of love, play on. (যাদি গানই হয় প্রেমের ইন্ধন, তবে গাও।)
- Better a witty fool, than a foolish wit (বোকা প্রজ্ঞাবান হবার চেয়ে প্রজ্ঞাবান বোকা হওয়াও উত্তম।)
A Midsummer Night’s Dream:
এটি একটি কমেডি নাটক।
- Take pains, Be perfect. (ব্যথা পাও আর পরিপূর্ণ হও।)
- Love looks not with the eyes but with mind. (ভালোবাসা চোখ দেখে নয় মন দেখে বুঝে নিতে হয়।)
- The course of true love never did run smooth. (প্রকৃত ভালোবাসায় কখনও সহজ মিলন হয় না।)
The Taming of the Shrew:
এটি একটি কমেডি নাটক । মুনীর চৌধুরী এই নাটকের অনুবাদ করেছেন যার নাম ‘মুখরা রমণী বশীকরণ’। উল্লেখযোগ্য চরিত্র হলো Katherine ঝগড়াটে রমণী বা shrew।
- I see a woman may be made a fool, If she had not a spirit to resist.
The Tempest
এটি শেক্সপিয়ারের সর্বশেষ নাটক। Last work বা সর্বশেষ কর্মকে ইংরেজিতে Swan song বলা হয়। এই নাটকটি ১৬১১ সালের পহেলা নভেম্বর White Hall – এ রাজা জেমসের সামনে প্রথম মঞ্চস্থ করা হয়। উল্লেখ্য যে, এই হোয়াইট হল ১৫৩০-১৬৯৮ সাল পর্যন্ত ব্রিটিশ রাজপরিবারের বাসভবন ছিল। এই নাটকের উল্লেখযোগ্য চরিত্র হলো : Calliban, Ariel, Prospereo & Miranda.
এই নাটকের উল্লেখযোগ্য উক্তি :
- Good wombs have borne bad sons.
- Hell is empty and all the devils are here.
Romeo and Juliet
- What’s in a name? That which we call a rose / By any other name would smell as sweet [said by Juliet]
- Juliet, prevented from marrying Romeo by the feud between their families, complains that Romeo’s name is all that keeps him from her. (Compare “Romeo, Romeo! Wherefore art thou Romeo?”)
Two Gentlemen of Verona
Home-keeping youth have ever homely wits. (যারা ঘরে বসে জীবন কাটায় তাদের বুদ্ধিশুদ্ধিও নিতান্তই ঘরোয়া হয়ে যায়)।
হেনরি সিরিজের নাটকের উল্লেখযোগ্য উক্তি
- Uneasy lies the head that wears a crown. (মুকুট পরিহিত ব্যক্তির পক্ষে স্বস্তিতে ঘুমানো সহজ নয়।) [ Henry The Fourth, Part 2 Act 3, scene 1, 26–31]
- Men of few are the best men. (কম কথার মানুষই সবচেয়ে উৎকৃষ্ট মানুষ ।) [ Henry V]
কমেডি অব এররস (১৯৯২-৯৩) সারসংক্ষেপ
এই নাটকের বিষয়বস্তু হলো দুই যমজ নায়ক এবং তাদের দুই যমজ ভৃত্যকে নিয়ে বিভ্রান্তিকর ঘটনা সৃষ্টির মাধ্যমে হাস্যরস সৃষ্টি করা। যেহেতু যমজ নায়ক দুজন যেমন দেখতে একই রকম আবার তেমনি এদের ভৃত্য দুজনও দেখতে একই রকম। ফলে দুই যমজ মনিব এবং দুই যমজ চাকরদের নিয়ে পরিবারের মধ্যে এবং পরিবারের বাইরে ঘটেছে নানা বৈচিত্রময় বিভ্রান্তিকর ঘটনা, এই ঘটনা ঘটেছে ভুলের ফলে। আর এই ভুলের জন্য ঘটেছে কৌতুককর ঘটনা, শেষ পর্যন্ত এই ভুলের অবসান ঘটে সমস্যার সমাধান হয়ে যায় ৷ শেক্সপীয়রের প্রথম পর্বে লিখিত কমেডি নাটকগুলির মধ্যে প্রথমেই উল্লেখ করা যায় দ্য কমেডি অব এরর (the Comedy of Effors)। ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর এই নাটকের একটি ভাবানুবাদ করেন, নাম ‘ভ্রান্তিবিলাস’। প্লুটাসের কাহিনী অবলম্বনে নাটকটি রচিত । প্রথম অভিনয়কাল ১৫৯৮ খ্রী:। চরিত্র চিত্রণ দুর্বল কিন্তু মজাদার প্লট এবং ঘটনার দ্রুতগতি নাটকটিকে আকর্ষণীয় করে তুলেছে। নাককটি কৌতুকময় ফার্স জাতীয়। কাহিনী হচ্ছে, যমজ ভাই, দু’ভায়েরই নাম অ্যান্টিফোলাস। দুজনেই দেখতে একরকম, তাদের ভৃত্যও যমজ, তাদেরও দু’জনের নাম ড্রোমিও। যমজেরা দেখতেও একরকম, জাহাজডুবির ফলে তারা বিচ্ছিন্ন। তাদের নিয়ে মজার মজার ভুল হতে থাকে । পরিশেষে এই ভুল ভাঙ্গে, শেষে মিলন হয়।
Character
Theseus (থিসিয়াস) – Duke of Athens
Hippolyta (হিপোলিটা) – Queen of Amazons
Oberoo (ওবেরোঁ)— পরীর রাজা
Titania (টাইটানিয়া) – ওবেরোঁর স্ত্রী
Helana (হেলেনা) – নায়িকা
Hermia (হার্মিয়া) – নায়িকা
Demetrius (ডিমিট্রিয়াস) – Lover of Helana
Lysander (লাইসেনডার) – Lover of Hermia
Botom (বটম) – গাধার মুখোশধারী ব্যক্তি
Puck (পাক)- ভৃত্য
নাটকের ধরণ: এটি একটি প্রেমভিত্তিক হাস্যরসাত্মক Comedy নাটক।
সারসংক্ষেপ: নাটকটির বিষয়বস্তু হলো প্রেম। এর কাহিনী এথেন্সের ডিউক Theseus ও অ্যামাজনের রাণী Hippolyta-র বিবাহ ঘটনাকে ঘিরে আবর্তিত। পরীর রাজা Oberoo সবার চোখে Love of Idleness নামের ফুলের রস ঢেলে দিয়েছে। এমনকি নিজের স্ত্রী Titaniaএর চোখেও ঢেলে দিয়েছে। ফলে টাইটানিয়া ঘুম থেকে জেগে উঠে গাধার মুখোশধারী বটমকে ভালবেসে ফেলেছে।
অন্য দিকে ওবেরোঁর ভৃত্য Puck লাইসেনডার ও ডিমিট্রিয়াস এর চোখে সেই ফুলের রস ঢেলে দেয়, ফলে Lysander ও Demetrius দুজনই Helana -কে প্রেম নিবেদন করে। আর এভাবেই নানা দোষারোপ ও কাহিনীর মধ্য দিয়ে নাটকটি কমেডি হতে থাকে। পরিশেষে সবার চোখে প্রতিষেধক ফুলের রস ঢেলে পুনরায় সুস্থির করা হয় এবং নাটকের সমাপ্তি ঘটে।
Character
- Oliver ( অলিভার-বড় ভাই)
- Orlando (অরল্যান্ড-ছোট ভাই)
- Duke Senior (ডিউক সিনিওর – বড় রাজা)
- Duke Frederic (ডিউক ফ্রেডারিক ছোট রাজা) – ডিউক সিনিওর এর ভাই
- Rosalind (রোজালিন্ড) ডিউক সিনিওর এর একমাত্র কন্যা
- Celia (সিলিয়া) ডিউক ফ্রেডারিক এর একমাত্র কন্যা
- Forest of Arden (আর্ডেনের বন/ জঙ্গল)
- Charles (চার্লস) – বীর
সারসংক্ষেপ:
এটি একটি রোমান্টিক কমেডি নাটক। এই নাটকে Orlando এবং Rosalind এর প্রেমের কাহিনী নানা বৈচিত্র্যময় ঘটনার মাধ্যমে রূপলাভ করেছে।
নাটকে Duke Senior তার ছোট ভাই Duke Frederic এর দ্বারা নির্বাসিত হয় । ডিউক সিনিয়র আর্ডেনের জঙ্গলে (Forest of Arden) আশ্রয় নেন। Duke Frederic তার বড় ভাইয়ের কন্যা Rosalind কে খুবই ভালোবাসতেন বলে তাকে তার বাবা Duke Senior এর সাথে নির্বাসিত করেন নি৷
অন্যদিকে – Oliver সম্পত্তির লোভে তার ছোট ভাই Orlando কে ন্যায্য অধিকার থেকে বঞ্চিত করে এবং তাকে পুড়িয়ে মারার ষড়যন্ত্র করে। এতে Orlando গৃহ ত্যাগ করে আর্ডেনের জঙ্গলে পৌঁছে।
এদিকে বর্তমান ডিউক ফ্রেডারিক, রোজালিন্ডকে প্রাসাদ ত্যাগ করতে বলে । তাই Rosalind তার চাচাত বোন Celia কে নিয়ে ঐ আর্ডেনের জঙ্গলে পৌঁছে । অবশেষে নানা ঘটনার মাধ্যমে Orlando-Rosalind, Oliver – Celia জুটি বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়৷
চরিত্র
- Orsino (ওরসিনো) – আইলিবিয়ার ডিউক
- Olivia (ওলিভিয়া) – কাউন্টের কন্যা
- Viola (ভায়োলা) ছদ্মবেশি বালক/ সিবাসটিয়ান এর বোন
- Sebastian (সিবাসটিয়ান) – ভায়োলার ভাই
সারসংক্ষেপ:
নাটকের বিষয়বস্তু হলো প্রেম। আইলিবিয়ার ডিউক ওরসিনো প্রেমে পড়েছে এক কাউন্টের কন্যা ওলিভিয়ার । বাবা ও ভাইকে হারিয়ে ওলিভিয়া মনের দুঃখে কারও সঙ্গে মিলামেশা করে না । এমনকি ওরসিনোর প্রেমের প্রতি তার কোন আগ্রহ নেই। এ সময় জাহাজডুবি হয়ে ঐ দেশে উপস্থিত হলো তরুনী ভায়োলা । সে বালকের ছদ্মবেশ ধারণ করে ডিউকের কাছে চাকরের কাজে নিযুক্ত হলো । সে অলিভিয়ার কাছে ডিউকের ঠিঠি নিয়ে যেত। ওলিভিয়া ছদ্মবেশী ভায়োলাকে ভালবেসে ফেলেছে এবং তাকে বিয়ে করার জন্য পীড়াপীড়ি করেছে। এমন সময় ভায়োলার ভাই সিবাসটিয়ান এসে উপস্থিত। ভায়োলা ও সিবাসটিয়ান দেখতে একই রকম। ফলে ওলিভিয়া পড়েছে দারুন বিপদে। অন্যদিকে সিবাসটিয়ান পড়েছে অন্য বিপদে। কারণ ভায়োলা দেখতে ঠিক তার বোনের মত যে জাহাজডুবিতে হারিয়ে গেছে । যখন ভায়োলা ছদ্মবেশ ছেড়ে নিজের পরিচয় দিলো তখন সব সমস্যার সমাধান হয়ে গেলো। ওরসিনোর সঙ্গে ছদ্মবেশি ভায়োলার আর ওলিভিয়ার সঙ্গে সিবাসটিয়ানের বিবাহের মাধ্যমেই নাটকটি শেষ হয়।
The Tempest- দ্যা টেম্পেস্ট
চরিত্র
- Antonio (অ্যান্টোনিও) – বর্তমান মিলানের ডিউক, ও প্রস্পেরোর ভাই
- Prospero (প্রস্পেরো) – মিলানের মহামান্য ডিউক (সাবেক), ডিউক অ্যান্টোনির ভাই, অ্যারিয়েল ও ক্যালিবান এর প্রভু
- Miranda – (মিরান্ডা মিলানের মহামান্য ডিউক প্রস্পেরোর মেয়ে
- Caliban (অ্যারিয়েল ও ক্যালিবান ) . অশরীরী আত্মা (প্রস্পেরোর ভৃত্য)
- Alonso (অ্যালোনসো) – নেপলসের রাজা
- Ferdinand (রাজকুমার ফার্দিনান্দ) – নেপলসের রাজা অ্যালোনসোর ছেলে।
- Sebastian (সেবাসটিয়ান) – অ্যালোনসোর ভাই
সারসংক্ষেপ:
মিলানের মহামান্য ডিউক প্রস্পেরো তার ভাই বর্তমান মিলানের ডিউক অ্যান্টোনিও দ্বারা নির্বাসিত হয়ে এক নির্জন দ্বীপে তাঁর মেয়ে মিরান্ডাকে নিয়ে বসবাস করছিলেন। এখানে তাঁর সঙ্গী অশরীরী আত্মা অ্যারিয়েল ও ক্যালিবান। এরা তার ভৃত্য। নাটকটিতে মিলান থেকে নির্বাসিত মহামান্য ডিউক প্রস্পেরোর যাদুবিদ্যার দ্বারা প্রচণ্ড ঝড়ের কবলে পড়ে একটি যাত্রীবাহী জাহাজ এলোমেলো করে দেয়। জাহাজের যাত্রীরা হলেন- মিলানের বর্তমান ডিউক অ্যান্টোনিও, নেপলসের রাজা অ্যালোনসো, রাজকুমার ফার্দিনান্দ, রাজভ্রাতা সেবাস্টিয়ান, এবং আরও অনেক৷ জাহাজ এলোমেলো হয়ে গেলেও সকল যাত্রী নিরাপদে ছিল এবং তারা বিভিন্ন দলে ভাগ হয়ে প্রস্পেরোর দ্বীপের বিভিন্ন জায়গায় অবস্থান করছিলো।
নেপলসের রাজা অ্যালোনসো ভেবেছিল তার ছেলে জাহাজডুবিতে মারা গেছে। কিন্তু অ্যারিয়েল তার প্রভু প্রস্পোরোর নির্দেশ মত নেপলসের পুত্র ফার্দিনান্দকে অক্ষত অবস্থায় তীরে তুলে এনেছে। ফার্দিনান্দ প্রস্পেরোর কন্যা মিরান্ডার প্রেমে পড়ে। মিরান্ডার প্রতি ফার্দিনান্দের ভালোবাসা প্রস্পেরোকে সন্তুষ্ট করে। পরিশেষে ষড়যন্ত্রকারীরা শাস্তি পেলো। সবাই আবার একত্রিত হলো আর এভাবেই নাটকের সমাপ্তি ঘটে।
Romeo & Juliet (রোমিও অ্যান্ড জুলিয়েট)
চরিত্র
- Romeo (রোমিও) – প্রধান চরিত্র/নায়ক
- Juliet (জুলিয়েট) – নায়িকা
- Montego (মন্টেগু ) – Romeo এর বাবা
- Lady Montego (লেডি মন্টেগু) – Romeo এর মা
- Capulet (ক্যাপিউলেট) – Juliet এর বাবা
- Lady Capulet – (লেডি ক্যাপিউলেট) – Juliet এর মা
সারসংক্ষেপ:
নাটকটি রোমিও এবং জুলিয়েট এর ভালোবাসার গল্প নিয়ে নির্মিত । রোমিও বাবা মন্টেগু এবং রোমিওর মা লেডি মন্টেগু। আর জুলিয়েট এর বাবা ক্যাপিউলেট এবং তার মা লেডি ক্যাপিউলেট। ক্যাপিউলেট ও মন্টেগু পরিবারের দীর্ঘদিনের দ্বন্দ্বই তাদের ভালোবাসার একমাত্র বাধাঁ। এ কারণে বিভিন্ন ঘটনার পর রোমিও এবং জুলিয়েটকে প্রাণ দিতে হয় যার বিনিময়ে দুই পরিবারের দ্বন্দ্ব লাঘব হয়। আর এ ভাবেই নাটকটি ট্রাজেডি রূপ নেয়।
Hamlet – হ্যামলেট -১৬০১
চরিত্র
- Hamlet (হ্যামলেট) – Protagonist-নাটকের প্রধান চরিত্র ও- King Hamlet এর ছেলে।
- King Hamlet (রাজা হ্যামলেট) ডেনমার্কের পূর্বের রাজা এবং Hamlet এর বাবা।
- Gertrude(গারট্রুড) ডেনমার্কের রাণী ও Hamlet এর মা।
- Claudius (ক্লডিয়াস) ডেনমার্কের রাজা ও Hamlet এর চাচা
- Horatio(হোরাসিও) Hamlet এর বন্ধু
- Ophelia (অফেলিয়া) নাটকের নায়িকা এবং Hamlet এর প্রেমিকা
- Laertes (লেয়ার্তেস) – Ophelia এর ভাই
- Polonius (পলনিয়াস) – Ophelia’র বাবা
সারসংক্ষেপ:
হ্যামলেট কর্তৃক পিতার মৃত্যুর প্রতিশোধের বিভিন্ন প্রচেষ্টাই নাটকটির মূল বিষয়। নাটকে Claudius ও Gertrude দ্বারা Hamlet এর বাবা King Hamlet খুন হন। Hamlet তার বাবার মৃত্যুর সব ঘটনা তার বাবারই প্রেতাত্মার মাধ্যমে জানতে পারে ।
তাই প্রতিশোধের নেশায় হ্যামলেট পাগলের ভান করে তার চাচা Claudius -কে হত্যার পরিকল্পনা করে কিন্তু রাজা ক্লডিয়াস হ্যামলেট এর পরিকল্পনা বুঝতে পেরে তাকেই হত্যা করার জন্য Hamlet ও Laertes এর মধ্যে Fencing – Match” (ষড়যন্ত্রমূলক ঐক্যযুদ্ধ) এর আয়োজন করে। রাজা ষড়যন্ত্র করে তরবারির ডগায় বিষ মিশায় এবং বিষ মিশ্রিত পানি রাখে। Fencing- Match এ হ্যামলেট ও লেয়াস একে অপরকে তলোয়ার দ্বারা আঘাত করতে থাকে। এ সময় খামখেয়ালি বশত রাণী Gertrude, হ্যামলেটের জন্য রাখা বিষমিশ্রিত পানীয় পান করে মারা যায়। সবকিছু বুঝতে পেরে হ্যামলেট ক্লডিয়াসকে ছুরির আঘাত ও বিষ মিশ্রিত পানীয় পান করিয়ে হত্যা করে। সর্বশেষে Hamlet ও Laertes বিষ মিশ্রিত তলোয়ার এর আঘাতে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ে। এভাবেই নাটকটি ট্রাজেডি রূপ ধারণ করে।
Othello ওথেলো-১৬০8
চরিত্র
- Othello (ওথেলো) – প্রধান চরিত্র ও General of Venice (ভেনিসের সেনাপতি)।
- Desdemona (দেসডিমোনা) – ওথেলোর স্ত্রী
- lago (ইয়াগো) – A Lieutenant একজন সৈনিক (খলনায়ক)
- Emilia (এমিলিয়া) – lago’s wife (মধ্য চরিত্র)
- Cassio (ক্যাসিও) – খলনায়ক।
সারসংক্ষেপ:
নাটকের মূল চরিত্র Othello। সে ছিল ভেনিসের একজন সেনাপতি। Desdemona পালিয়ে ওথেলোকে বিয়ে করে এবং Othello দেসডিমনাকে একটি রুমাল উপহার দেয়। প্রধান সেনাপতি হওয়ার লোভে lago ষড়যন্ত্র করে কৌশলে রুমালটি ক্যাসিওর ঘরে রাখে এবং Othello কে বলে দেসডিমনার সঙ্গে ক্যাসিওর অবৈধ সম্পর্ক আছে। সে প্রমাণ হিসেবে ক্যাসিওর ঘরে রাখা রুমাল দেখায়।
ফলে Othello নিজ স্ত্রী দেসডিমনাকে সন্দেহ করে এবং তাকে হত্যা করে। কিন্তু ইয়াগোর স্ত্রী Emilia ওথেলোকে ইয়াগোর ষড়যন্ত্র সম্পর্কে সবকিছু বলে দেয়। সত্যিটা জানার পর ওথেলো নিজের বুকে ছুরি বসিয়ে আত্মহত্যা করে। আর এভাবেই নাটকটি ট্রাজেডি রূপ ধারণ করে।
King Lear – কিং লিয়ার
চরিত্র
- King Lear (কিং লিয়র) – Protagonist -এর মূল চরিত্র এবং ইংল্যান্ডের রাজা।
- Goneril (গনেরিল) – King Lear-এর বড় মেয়ে।
- Regan (রিগান) – – King Lear-এর মেঝ মেয়ে৷
- Cordelia (কর্ডেলিয়া) — King Lear-এর ছোট মেয়ে।
- Edmund (এডমুন্ড) – খলনায়ক ও রিগান-এর স্বামী।
সারসংক্ষেপ:
ব্রিটেনের রাজা লিয়ার । তাঁর তিন কন্যা। গনরিল, রিগান আর কর্ডেলিয়া । রাজা সিদ্ধান্ত নিলেন তিনি তার রাজ্য, তিন কন্যার মাঝে ভাগ করে দিবেন। সে মোতাবেক তিনি তাঁর, তিন কন্যাকে ডেকে জিজ্ঞেস করলেন কে তাকে কতটা ভালোবাসে । রাজার বিবাহিতা দু’কন্যা গনরিল ও রিগান তাকে নানা চাটুবাক্যে সন্তুষ্ট করে রাজ্যের দুটো অংশ নিয়ে নিল । শেষে ছোট কন্যা কর্ডেলিয়া জানাল যে তার ভালোবাসার পুরোটা রাজাকে দিলে স্বামীর জন্য কি থাকবে, পিতার যা প্রাপ্য কর্ডেলিয়া তাই দেবে। এটা শুনে রাজা কর্ডেলিয়াকে রাজ্য থেকে নির্বাসন দিলেন। সে ফরাসীরাজের সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে ফ্রান্সে চলে গেল রাজা তার প্রধান অমাত্য গুচেস্টারকেও রাজ্য ছাড়া করলেন কর্ডেলিয়ার পক্ষে কথা বলার জন্য । রাজা তার রাজ্য পুরো দান করে তার বড়ো কন্যা গনরিলের গৃহে আশ্রয় নিলে গনরিল রাজার স্বেচ্ছাচারিতার জন্য প্রাসাদ থেকে তাকে সরে যেতে বললে রাজা রিগানের কাছে গেলেন, সেখানেও থাকতে না পেরে বনে জঙ্গলে ঘুরে বেড়াতে লাগলেন। গুচেস্টারের সৎ পুত্র এডমন্ড রাজার বড়ো দু’কন্যার পক্ষে যোগ দিয়ে গুচেস্টারের চোখ তুলে ফেলল আর গুচেস্টারের আসল পুত্র এডগারকে রাজ্য ছাড়া করল। রাজা লীয়ার রাজ্য হারা হয়ে বুঝলেন কে তাকে সত্যিকারভাবে ভালোবাসে। রাজার যখন চরম দুরবস্থা তখন কর্ডেলিয়া তার সেনাদল নিয়ে এলোনরাজাকে উদ্ধার করতে। দুর্ভাগ্যক্রমে কর্ডেলিয়া বন্দী হলো, কারাগারে প্রাণ দিতে হলো তাকে, রাজা লীয়ার সেই শোকে মারা গেলেন । গুচেস্টারের আসল পুত্র এডগার দুর্বৃত্ত এডমন্ডকে হত্যা করল । শেষে এডগার ব্রিটেনের রাজ্যভার বুঝে নিল । অবশেষে রাজার উক্তি – “I am a man, more sinned against than sinning.”
Macbeth – ম্যাকবেথ
চরিত্র
- Macbeth (ম্যাকবেথ Protagonist – এর মূল চরিত্র- রাজা ডানক্যান এর সেনাপতি)
- Lady Macbeth (লেডি ম্যাকবেথ) ম্যাকবেথের বউ(৪র্থ ডাইনি বলা হয়)
- Duncan (ডানক্যান) স্কটল্যান্ডের রাজা
- Malcon (ম্যালকন) রাজার পুত্র
- Macduff (ম্যাকডাফ) – রাজার এক বীর (Knight)
- Witches (উইচেস্) — ৩ ডাইনি/যাদুকরী
সারসংক্ষেপ:
স্কটল্যান্ডের রাজা Duncan এর একজন বিশ্বস্ত সেনাপতি Macbeth এবং ম্যাকবেথের স্ত্রী Lady Macbeth যাকে নাটকের চতুর্থ ডাইনী বলা হয়৷
নাটকে তিনজন ডাইনী ম্যাকবেথকে বলেছিল সে কডোরের অধিপতি ও পরবর্তীতে স্কটল্যান্ডের রাজা হবে। বিষয়টি সে তার স্ত্রী লেডি ম্যাকবেথকে জানাল । সে কডোর (স্কটল্যান্ডের একটি রাজ্য) আক্রমণ করে জয়লাভ করল এবং রাজা তাকে ঐ কডোর রাজ্যের অধিপতি বানাল । এভাবে তাদের প্রথম ভবিষ্যৎবাণী সত্যি হলো।
সম্পর্ক দৃঢ় করার জন্য রাজা ডানকান ম্যাকবেথের দূর্গে এক রাতে সফরে গেলেন । ঐ রাতে ম্যাকবেথ, তার স্ত্রীর প্ররোচনায় ঘুমন্ত অবস্থায় বৃদ্ধ রাজাকে হত্যা করে। এ খবর পেয়ে বৃদ্ধ রাজার পুত্র Malcon (ম্যালকন ও Knight (বীর) ম্যাকডাফ পলায়ন করেন। ম্যাকবেথ স্কটল্যান্ডের রাজা হলেন । এভাবেই ডাইনীদের দ্বিতীয় ভবিষ্যৎবাণী ও সত্যি করলেন।
এবার রাজ্য পরিচালনা করার সময় Lady Macbeth ধীরে ধীরে তার অপরাধের অনুশোচনা করতে করতে পাগল হয়ে মৃত্যুসজ্জায় ঘুমের মোহে উক্তি করে “All the perfumes of Arabia will not sweeten this little hand.” এবং মৃত্যু কোলে ঢলে পড়ে।
এরই মাঝে পলাতক Malcon ও Macduff ফিরে আসে এবং Macbeth-কে আক্রমণ করে । স্ত্রী মৃত্যুশোকে কাতর ম্যাকবেথ লড়াই করে ম্যাকডাফের হাতে নিহত হন। আর এভাবেই ট্রাজেডির ম্যাধ্যমে নাটক শেষ হয়৷
Measure for Measure: Story in Brief (মেজার ফর মেজার: গল্প সংক্ষেপ)
Duke Vincentio is the duke of Vienna. He hands over the reign of govern- ment to a lord, Angelo. Angelo has an excellent reputation in Vienna. He is believed to be a man of strict principles. He is a strict administrator. He declares death sentence against Claudio. Isabella is the sister to Claudio. She gets a message from her brother. She appeals to Angelo for mercy. But Angelo shows his sexual desire for her. He offers her brother’s life in exchange of her honour. He says that he has fallen in love with her and would like to possess her body. Then the Duke goes to prison to meet Claudio in disguise. He also meets the Provost. He saves the life of Claudio. But the false news of his death is given to Isabella. The Duke takes back the administration of his country. Isabella brings about the charges against Angelo. Mariana also brings about charges against Angelo. At last, Angelo confesses his misdeeds to the Duke. So he has to marry Mariana. The Duke forgives Claudio and asks him to marry Juliet. He then proposes marriage to Isabella.
Under the Greenwood Tree
(from As You Like It)
Under the greenwood tree
Who loves to lie with me,
And turn his merry note
Unto the sweet bird’s throat,
Come hither, come hither, come hither:
Here shall he see
No enemy
But winter and rough weather.
Who doth ambition shun
And loves to live i’ the sun,
Seeking the food he eats,
And pleased with what he gets,
Come hither, come hither, come hither:
Here shall he see
No enemy
But winter and rough weather.
অনুবাদঃ
মুক্ত আকাশের নিচে
কে আমার সাথে থাকতে চাও এবং যে তার আনন্দের গান গাইবে মিষ্টি পাখির সাথে কন্ঠ মিলিয়ে,
এখানে আসো, এখানে আসো, এখানে আসো, এখানে সে দেখতে পাবে কোন শত্রু নেই
শৈত্য আর তীব্র আবহাওয়া ব্যতীত । যার উচ্চাকাঙ্ক্ষা নেই,
এবং সূর্যতাপ সইতে পারবে
খাদ্য খুঁজে পাবে,
এবং সন্তুষ্ট থাকবে যা পাবে তাই নিয়ে, এখানে আসো, এখানে আসো, এখানে আসো, এখানে সে দেখতে পাবে
কোন শুক্র নেই
শৈত্য আর তীব্র আবহাওয়া ব্যতীত।
The Taming of the Shrew:
তৃতীয় উল্লেখ্য কমেডি নাটক ‘দ্য টিমিং অব দ্য শ্রু’ (The Taming of the Shrew)। ১৫৯৮ খ্রী: রচিত নাটক হিসেবে এর উল্লেখ পাওয়া যায় । নাটকে একটি কাহিনীর মধ্য দিয়ে আর একটি কাহিনী বলা হয়েছে। প্রথমে কাহিনীটি পরবর্তী কাহিনীর ভূমিকা স্বরূপ ব্যবহৃত হয়েছে। এই পদ্ধতি শেক্সপীয়র নাটকে একবারই ব্যবহার করেছেন, পরে কাহিনী পরিবেশনের এই রীতি পরিত্যক্ত হয়েছে। এই নাটকের কাব্যধর্মিতা, “উইনিভারসিটি উইটস’দের রচনাকে স্মরণ করায়। নাটকটি ফার্স জাতীয় । কাহিনী হচ্ছে, ক্রিষ্টোফার শস্নাই নামে এক অচেতন মদ্যপকে একজন লর্ড শিকার থেকে ঘরে ফেরার পথে দেখতে পেয়ে মজা করার জন্য সঙ্গের লোকজনের সাহায্যে তাঁর দুর্গপ্রাসাদে তুলে নিয়ে আসেন এবং সেই মদ্যপই যেন দুর্গাধিপতি এমনভাবে তার সঙ্গে ব্যবহার করতে আজ্ঞা দেওয়া হয়। জ্ঞান ফেরার পর পরিবর্তিত অবস্থায় সে প্রথমে বিভ্রান্ত হলেও, পরে সে ভাবতে আরম্ভ করে যে সে সত্যই দুর্গাধিপতি লর্ড । তার বিনোদনের নানা আয়োজন করা হয় । অভিনেতাদের দিয়ে তার জন্য একটা নাটকও মঞ্চস্থ করা হয়। সেই নাটকের কাহিনী হচ্ছে, অত্যন্ত বুদ্ধিমান ও স্থিরপ্রতিজ্ঞ ভেরোনাবাসী যুবক পেট্রসিও এক ধনী পিতার আদুরে দজ্জাল মেয়ে ক্যাথারিনাকে বিয়ে করলেন। মেয়েটির নানা খেয়ালীপনা ও জেদকে কঠোরতর জেদ ও ভালোবাসার দ্বারা প্রতিহত করার মধ্য দিয়েই ক্যাথিরিনার নবজন্ম ঘটল। এইভাবেই বদমেজাজী (Shrew) মহিলা হয়ে উঠল স্বামী-অনুগতা (Tamed) সুশীলা গৃহবধূ। নাটকটির আনন্দময় পরিণতি ঘটল।
The Two Gentlemen of Verona (ভেরোনার দুইজন ভদ্রলোক):
The Two Gentlemen of Verona is an early comedy. It is romantic and its theme is love. It deals with love, marriage and knightly adoration of the lady. Proteus and Valentine are two friends. Proteus falls in love with Julia. Valentine leaves Proteus and goes to Milan. Proteus’s father Antonio sends him to Milan. Going there, he finds that Valentine falls in love with Silvia, daughter to the Duke. Seeing Silvia, Proteus falls in love with her.
Titus Andronicus (তিতাস এ্যান্ড্রোনিকাস) :
Titus Andronicus was written in 1592-93. It is published in 1594. It is the most lamentable Roman tragedy of Titus Andronicus. It is modelled after Seneca’s Thyestes. It is full of sensational elements.
শ্যাল আই কমপেয়ার দি টু ও সামারস ডে সারাংশ
Shakespeare-এর ১৮নং সনেটটি তাঁর এক বন্ধুর সৌন্দর্যকে নিয়ে লেখা। এখানে কবি তাঁর বন্ধুর সৌন্দর্য গ্রীষ্মকালীন সৌন্দর্যের সাথে তুলনা করতে গিয়ে বলেছেন যে, তাঁর বন্ধুর সৌন্দর্যে গ্রীষ্মকালীন সৌন্দর্যের চেয়ে অধিক টেকসই ও কোমল । কারণ গ্রীষ্মের ঝড়ো হাওয়া ফুলের সুন্দর কুঁড়িগুলোকে বিনাশ করে তাছাড়া গ্রীষ্মের আয়ুষ্কালও কম, সূর্যের তাপও দগ্ধ। মাঝে মাঝে আকাশ কালো-মেঘে ঢাকা থাকে । কবি বলেছেন কোনো বস্তুর সৌন্দর্যই দীর্ঘ দিন টিকে থাকে না, হয় প্রাকৃতিক নিয়মে, না হয় দুর্ঘটনায় তা নষ্ট হয়ে যায়। কিন্তু তাঁর বন্ধুর সৌন্দর্য কখনোই স্নান হবে না। মৃত্যু এসেও কেড়ে নিতে পারবে না তাঁর সৌন্দর্যকে। কারণ কবি এই সনেটের মাধ্যমে তার সৌন্দর্যকে ফুটিয়ে তুলেছেন। যতদিন মানুষ পৃথিবীতে অবস্থান করবে, যতদিন থাকবে দেখার চোখ, ততদিন সে উপভোগ করবে এই সনেটের সৌন্দর্য গাঁথা। অকৃত্রিম আবেগের শব্দচয়ন দ্বারা কবি তাঁর বন্ধুর ক্ষণস্থায়ী সৌন্দর্যকে চিরস্থায়ী রুপ দান করেছেন এই সনেটে।
Thomas Nashe (1567-1601)
(i) The Unfortunate Traveller
(ii) The Anatomy of Absurdities
ইংরেজি সাহিত্যে Jacobean Age বলতে মূলত রাজা James I (1603-1625) এর রাজত্বকালকে বুঝায়। এই সময়ে ইংরেজি সাহিত্য আরও আভিজাত্য লাভ করে এবং একই সাথে অন্ধকারময় দিকগুলোও ফুটিয়ে তোলে। এই সময়ে সাহিত্য সামাজিক অবক্ষয় এবং বিদ্রোহ সম্পর্কে সচেতন ছিল। Jacobean Age-এ অনেক নাটক ও গদ্য লেখা হয়েছে। এই সময়ের উল্লেখযোগ্য লেখক হচ্ছেন Shakespeare ও Johnson এছাড়াও John Donne, Francis Bacon এবং Thomas Middleton এই সময়ের সাহিত্যিক।
John Donne
[জন্ম-১৫৭২-মৃত্যু-১৬৩১]
জন ডান ছিলেন একজন প্রভাবশালী ইংরেজ কবি যিনি শেকসপিয়র এবং মারলোর সমসাময়িক ছিলেন। তিনি সম্পূর্ণ ব্যতিক্রমধর্মী মেটাফিজিক্যাল পোয়েট্রি [Metaphysical Poetry] নামক কবিতা আবিষ্কার করেছিলেন এবং এজন্য তাকে “Father of Metaphysical Poetry” বলা হয়৷ তাকে বলা হয় ভালোবাসার কবি। তার কবিতাগুলো ভালোবাসার রসায়নে পরিপূর্ণ। কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর জন ডানের কবিতা দ্বারা অত্যন্ত প্রভাবিত হয়েছিলেন। যারা “শেষের কবিতা” উপন্যাসটি পড়েছেন তারা এই লাইনটি কয়েকবার পেয়েছেন উক্ত উপন্যাসে “For God’s sake hold your tongue and let me love”.
John Donne এর The Canonization কবিতার প্রথম লাইন এটি। তবে রবিন্দ্রনাথ ঠাকুর এর “শেষর কবিতা” উপনাস্যে এ অমিত ‘For good’s sake hold your tongue, and let me love’ John Donne এর এ লাইনটি উক্ত করেছেন।
John Donne এর গুরুত্বপূর্ণ কবিতাগুলো নিম্নরূপ:
- The Ecstasy
- The Sun Rising
- The Canonization
- The Good Morrow
- A Valediction: Forbidding Mouring
- Loves Growth
- Twicknam Garden
- The Sun Rising
- For God’s sake hold your tongue, and let me love
The Good Morrow
- For love, all love of other sights controls and makes one lit- tle room, an everywhere.
- If our two loves be one, or thou and I love so alike, that none do slacken, none can die.
A Valediction: Forbidding Mouring
এই কবিতায় কবি প্রেমিক ও প্রেমিকাকে কম্পাসের দুটি কাটার সাথে তুলনা করেছেন। কম্পাসের দুটি কাটা যেমন ঘুরে ফিরে একই জায়গায় আসে ঠিক তেমনি তারা দুজনও সবসময় একই সাথে থাকে ঠিক গ্রামীণ ফোনের বিজ্ঞাপনের মতো দূরত্ব যতই হোক কাছে থাকুন ।
If they be two, they are two so
as stiff twin compasses are two,
They soul the fixed foot, makes no show
to move, but doth, if the other do.
এই লাইনগুলো খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এগুলো প্রায়ই ব্যাখ্যা হিসেবে আসে। যারা সাহিত্যের স্টুডেন্ট তারা জানেন। বিসিএসে কোটেশন হিসেবে আসার সম্ভাবনা প্ৰবল৷
The Sun Rising কবিতার সারসংক্ষেপ
কবি জন ডান তাঁর “The Sun Rising” কবিতায় সূর্যের প্রতি অভিযোগ এনেছেন এইভাবে যে, সূর্যটা বড়ই দুরন্ত আর অবুঝ। সূর্য সব গোপনীয় স্থানগুলোতে আলো ফেলে। সর্বত্র/সে প্রেমিক প্রেমিকার গোপন দিকটিতেও আলো ফেলে সব প্রকাশ করে ফেলে। কবি সূর্যকে উদ্দেশ্য করে বলেন, সূর্য যেন প্রেমিক প্রেমিকার বাসর শয্যায় উঁকি না দিয়ে, বিচার বুদ্ধিহীন মানুষের কাছে উপস্থিত হয়। যে সব বালকেরা দেরিতে বিদ্যালয়ে আসে তাদের গালি দিতে বলেছেন কবি, কৃষকদের কৃষি কর্ম শেখাতে, শিকারিদের শিকারের কৌশল শেখাতে ডাকতে বলেছেন। এরপর হুঁশিয়ারি দেন, তিনি সূর্যকে ঢেকে দিতে পারেন যে কোনো সময় মেঘের আবরণে৷ কবি শেষে বললেন, সূর্য দেবের এখন অনেক বয়স হয়েছে তার এখন বিশ্রাম গ্রহণ করা উচিত, তার উচিত কোনো গোপনীয় স্থানে আলো প্রদান না করা। মোট কথা, এ কবিতায় কবি কৌতুক আর রহস্যচ্ছলে সূর্যের বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ উত্থাপন করেছেন।
The Sun Rising বলতে সকালের আলোকে বুঝিয়েছেন। যে আলো যেখানে প্রয়োজন সেখানে দেয়ার জন্য আকুতি জানিয়েছেন। এবং বলেছেন কবির রোমান্সের বিছানায় আলোর প্রয়োজন নেই। তাই সূর্যকে বিরত থাকতে বলেছেন তার ভালোবাসায় ব্যাঘাত ঘটানো থেকে।
A Valediction Forbidding Mourning কবিতার সারসংক্ষেপ
কবি জন ডান তাঁর “A Valediction Forbidding Mourning” কবিতায় তাঁর প্রেমিকার প্রতি গভীর ভালোবাসা আর নিষ্ঠার প্রকাশ ঘটিয়েছেন। কারো কারো মতে, এ কবিতাটি কবি তাঁর স্ত্রী এ্যানিমোরকে উদ্দেশ্য করে রচনা করেছেন। কবি এক সময় কয়েক সপ্তাহের জন্য বেড়াতে গিয়েছিলেন ফ্রান্সে। তাঁর এই অনুপস্থিতিতে তাঁর পত্নী বিয়োগ ব্যথায় কিছুটা অসুস্থ হয়ে পড়েন। কবি তাঁর পত্নীকে সান্ত্বনা দিয়ে বলেন, আমাদের এই আলাদা হওয়ার বিষয়টিকে অধিক গুরুত্ব দিয়ে শোকবহ করে তুলো না। এটা আনন্দকে অপবিত্র করে দেবে। কবি বলেন, তার প্রেম এতোটাই খাঁটি যে তিনি দূরে সরে এলেও তাদের দুজনার প্রেম খাঁটি ও নিখাদ, সাময়িক এই দূরত্ব তাদের মাঝে কোনো সমস্যা সৃষ্টি করবে না, ঠোঁট আর হাতের স্পর্শ না পেলেও মনের ভেতরের আবেগ, ভালোবাসার কোনোরূপ ঘাটতি হবে না। যেহেতু দুজনের হৃদয় এক সে কারণেই দুজনের ভালোবাসায় কোনোরূপ ফাটল তৈরি হবে না। কবি তাঁর পত্নীকে বলেন : তুমি, তোমার এই ভালোবাসার দৃঢ়তাই আমাকে স্থির রাখবে। মোট কথা কবি তাঁর পত্নীকে এই বলে এ কবিতায় সান্ত্বনা দেন যে, খাঁটি ভালোবাসার কোনো পরিবর্তন ঘটে না ভালোবাসার জন যতো দূরেই অবস্থান করুক না কেন৷
তারা একই কম্পাসের ন্যায় কেন্দ্রকে নির্দিষ্ট করে একই বৃত্তে আবর্তন করবে। দুনিয়ার কোন কিছু তাদের কেন্দ্র থেকে সরিয়ে দিতে পারবেনা৷
Twicknam Garden কবিতার সারসংক্ষেপ
কবি জন ডান এর “Twicknam Garden” কবিতায় কবি রমণীকুলের ভিন্নধর্মী এবং স্বভাবজাত বিষয়টি তুলে ধরার প্রয়াস পেয়েছেন। কবিতাটি প্রেমের কবিতা হলেও এটিকে ভালোবাসার দীর্ঘশ্বাসও বলা যেতে পারে। কবি বাগানে এসেছেন বসন্ত খুঁজতে হতাশা আর বেদনার অশ্রুধারণ করে । কবি বলেন তিনি তাঁর হৃদয়ে বিশ্বাসঘাতক ভালোবাসা লালন করে এসেছেন, যা ঘন ঘন রূপ বদল করে। স্বর্গীয় বিষয়কে ভরে দেয় বিষাদে। কবি বলেন শীতকালই তাঁর জন্য ভালো ছিল, এটা হলে বরফে ঢেকে যেন বৃক্ষগুলো, যেগুলো আর কবির দিকে তাকিয়ে বিদ্রূপ করতে পারত না। কবি এখানে ভালোবাসার দ্বারা প্রত্যাখাত হয়ে বাগানে এসেছিলেন শান্তি খুঁজতে। তিনি প্রেমিকদের উদ্দেশ্য করে বলেছেন, তোমরা প্রেমিকদের চোখের পানি নিয়ে গিয়ে নিজের স্ত্রীর চোখের অশ্রুর সাথে মেলাও দেখবে সেটাই খাঁটি অশ্রু, তাতে কোনো খাদ নেই ৷ কবি বলেন, নারীদের চোখের জল দ্বারা তাকে বিচার করতে যেয়ো না। বিচার করতে হবে তার ভালোবাসার গভীরতাকে। কবি এ কবিতায় এটাই বোঝাতে চান যে রমণীকুলকে শুধু অশ্রু দ্বারা বিচার করলে ভুল হবে, প্রেমিক হৃদয় কতটা প্রদান করেছে প্রেমিক সেটাই বড়ো বিষয়, মোট কথা কবি ডান নারী প্রেমের গুরুত্ববহ একটি দিক তুলে ধরার প্রয়াস পেয়েছেন, যেটি হলো নারী প্রেমের নিখাদ দিকটি।
The Canonization কবিতার সারসংক্ষেপ
কবি জন ডান তার “The Canonization” কবিতায় ভালোবাসার তরে একটি নিরিবিলি ক্ষণ কামনা করেছেন। তিনি জগতের কারো বিরক্তি উৎপাদন করে, কারো সমস্যা সৃষ্টি করে ভালোবাসার প্রকাশ ঘটাতে চান না। তিনি একান্তে নিরিবিলি তাঁর প্রিয়াকে ভালোবাসতে চান। তিনি অন্যদেরকে বলেন তোমরা তোমাদের অর্থবিত্ত নিয়ে সন্তুষ্ট থাকো শুধু আমাকে নিরিবিলি ভালোবাসতে দাও। তিনি এটাও কামনা করেন তাঁর ভালোবাসার কারণে যেন কারো ক্ষতি না হয়, জগতে কোনো সমস্যা না ঘটে। মামলাবাজেরা করুক, সৈনিকেরা যুদ্ধ করুক, তাতে কবির কিছু যায় আসে না তিনি নীরবে তাঁর প্রেমিকাকে ভালোবেসে যাবেন। কবি বলেন, তোমরা আমাকে যা খুশি তাই বলো, আমার কিছু যায় আসে না, আমি আর আমার প্রেমিকার অবিচ্ছেদ্য বন্ধনে বাঁধা, আমরা ভালোবেসেই যাবো। যদি মরতে হয় এক সাথেই মরবেন কবি তাঁর প্রেমিকার সাথে। কবি বলেন, তিনি আর তাঁর প্রেমিকা একই সঙ্গীতের সুরে বাঁধা, একই কবিতার মাঝে জেগে রবে তাদের ভালোবাসার গাথা। মোট কথা কবি এখানে তাঁর প্রেমিকাকে নিয়ে নিভৃতে জীবন কাটাতে চান, তিনি জগতের কোনো কোলাহল চান না, সমস্ত কোলাহল হতে সরে গিয়ে একান্তে ভালোবাসার পরশ পেতে চান।
তিনি তার ভালবাসাকে প্রকৃতির মত শান্ত ও নিরবিচ্ছিন্ন হিসেবে কামনা করেছেন। সেখানে দুনিয়ার কোন কর্ম তাদের ভালবাসায় বিঘ্ন ঘটাবেনা।
Go and Catch a Falling Star কবিতার সারসংক্ষেপ
কবি জন ডান তাঁর “Go and Catch a Falling Star” কবিতায় একজন সৎ এবং নিষ্ঠাবান নারীকে অন্বেষণ করেছেন। কবি প্রথমেই বলেন, একটি খসে পড়া তারাকে ধরো এবং মেনড্রেক গাছের শেকড় হতে একটা মানব শিশু জন্মাও আর মৎস্য দেবীর গান শোনাও আর বেদনার হুলের জ্বালাকে প্রশমিত করো। কবি বলেছেন, তোমাকে সারাজীবন অন্বেষণ করার সুযোগ দিলাম, সারা বিশ্ব পরিভ্রমণ করে একজন সৎ রমণীর সন্ধান আমাকে এনে দাও। কবি জোর দিয়ে বলেছেন এমন রমণীর সন্ধান লাভ করা সত্যিই কঠিন। যদি এমন নারী খুঁজে পাও, তবুও আমি দেখতে যাবো না তাকে। কবি বলে যতই সৎ নারী খুঁজে বের করা যাক না কেন, তার মাঝে কিছুটা ত্রুটির ছোঁয়া অবশ্যই থাকবে। যদিও কোনো নারী বিশ্বস্ত থাকে, তবে দেখা যাবে, সে কোনো না কোনো সময় কোনো কারণে অবিশ্বস্ততার কর্ম করে বসেছে। একজনের প্রতি নিষ্ঠাবান থাকার পরও সে প্রেমিকের অনুপস্থিতির কারণে সে অন্য জনকে বিলিয়ে দিতে পারে তাঁর প্রেম। মোট কথা, কবি তাঁর এ কবিতায় রমণীর হৃদয়ের দ্বৈত দিকের প্রতি অঙ্গুলি নিৰ্দেশ করেছেন। একজন রমণী একদা তার প্রেমিকের প্রতি বিশ্বস্ত থাকলেও পরবর্তীতে তার মাঝে যে কোনো সময় পরিবর্তন ঘটে যাওয়াটা অস্বাভাবিক নয়।
Batter My Hear কবিতার সারসংক্ষেপ
কবি জন ডান কৃত “Holy Sonnets” গুচ্ছের এটি পনেরোতম কবিতা। কবি এখানে মহান ঈশ্বরের কাছে আবেদন করেছেন, তিনি যেন তাঁর ভেতরের সকল পঙ্কিলতা আর আবিলতাকে সবলে আঘাত করে দূর করে দেন। কবির হৃদয়ে ঠাঁই নিয়েছে অশুভ শয়তান, এই শয়তানের কবল হতে নিজেকে মুক্ত করতে চান কবি। কবি মনে করেন মহান ঈশ্বরের স্পর্শ পেলেই সকল অশুভ দিকগুলো পালিয়ে যাবে। শুভ দিকগুলো স্থান করে নেবে কবির হৃদয়ে। কবি আকুলতা সহকারে কামনা করেছেন ঈশ্বরের হস্তক্ষেপ। কবি চান কোনো ন্যায়পরায়ণ শাসক এসে যেন এই শহরের দখল নিয়ে কবিকে অশুভ বিষয় হতে মুক্ত করেন। কবি এখানে ন্যায়পরায়ণ শাসক বলতে ঈশ্বরের আগমনকেই কামনা করেছেন। কবি শেষে বলেন, তাঁর যাত্রা শুধুমাত্র মহান ঈশ্বরকেই লক্ষ্য করে। কবির এই বিশ্বাস প্রবল যে একমাত্র মহান ঈশ্বরই কবিকে মুক্ত করতে পারেন সব রকম অশুভ শক্তি হতে, শয়তানের কবল হতে। মহান ঈশ্বরই পারেন কবির হৃদয়কে আবিলতা মুক্ত করতে৷
কবির হৃদয় শয়তান দখল করেছে যেটা থেকে মুক্তি পাওয়ার কোন পথ না পেয়ে কবি ঈশ্বরের নিকট প্রার্থনা করেন। ঈশ্বর যেন তার হৃদয়কে ভেঙ্গে চুড়ে বিলীন করে আবার নতুন করে গড়ে দেন। এবং সেই হৃদয়ের দখল যেন ঈশ্বরের হয়।
Death be not Proud কবিতার সারসংক্ষেপ
কবি জন ডান রচিত “Holy Sonnets” গুচ্ছের এটি দশম কবিতা। কবি এখানে মৃত্যুর প্রসঙ্গ টেনে বলেছেন; অনেকেই বলে মৃত্যু অতোটা ভয়াল আর শক্তিমান নয়। কবি মনে করেন মৃত্যু এসে কখনোই অনন্ত জীবনকে ধ্বংস করতে পারে না। কবির মতে, মৃত্যু হচ্ছে স্বল্পকালীন কবর গৃহের নিদ্রা মাত্র, কিন্তু সামনে পড়ে আছে অনন্ত স্বৰ্গীয় জীবন৷ কবি মনে করেন, মৃত্যু আসলে দেহের কারাগার হতে আত্মাকে মুক্ত করে, আত্মা মিলে যায় অনন্ত জীবন যাত্রায়, এ কারণে পুণ্যবান যুবারা অকালেই প্রাণ ত্যাগ করে। মৃত্যুর দরোজায় রাজা, ক্রীতদাস, অভাজন সবাই সমান। বিষের দাহ, আফিমের নেশায় মরণের কোলে ঢলে পড়ার চাইতে এই মৃত্যুকেই কবি স্বাগত জানিয়েছেন। কবি মনে করেন; মৃত্যুতে আত্মা শুধুমাত্র তাঁর খোলস বদলায়, অর্থাৎ দেহ পড়ে থাকে, আত্মা গিয়ে মিলিত হয় স্বর্গলোকে। কবি বলেন, ইহলৌকিক জীবনযাত্রা কিছু নয় পরলোকের অনন্ত জীবনটাই আসল, যেখানে মৃত্যুও যেতে ব্যর্থ হবে। অনন্ত স্বর্গলোকে ঠাঁই হলে আত্মার নাগাল পাবে না মৃত্যু। কবিও এ কবিতার মধ্যে দিয়ে আত্মার অবিনশ্বরতার কথা বোঝাতে চেয়েছেন।
সারাংশ: দ্য গুড মোরো
John Donne-এর The Good Morrow কবিতাটি তিন পর্বে বিভক্ত একটি ছোট গীতি কবিতা। এটি মূলত অশরীরী প্রেমের কবিতা। কবি কবিতাটির প্রথমেই কথোপকথনসুলভ উক্তির মাধ্যমে কৈশোরকালের অবুঝ ভালোবাসার কথা বলেছেন যা কিনা মাতৃস্তন পানরত শিশুর মতো কিংবা ইফেসাস রাজ্যের গুহায় ঘুমন্ত সাতভাই-এর মতো৷
দ্বিতীয় পর্বে কবি পরম আত্মবিশ্বাসের সাথে পরিপক্ক ভালোবাসাকে স্বাগত জানিয়েছেন । কারণ ভালোবাসা হওয়ার পর প্রেমিক প্রেমিকার চিত্তে কোনো ভয় থাকে না। যদিও তাঁরা আলাদা ভুবনে বাস করেন, তাঁরা মিলিত হয়ে একটি নতুন জগৎ সৃজন করতে পারেন। সত্যিকারের ভালোবাসা দ্বারা তাঁরা অন্য সকল উৎসের ভালোবাসাকে নিয়ন্ত্রন করতে পারেন এবং একটি কক্ষকে রূপান্তর করতে পারেন মহাবিশ্বে। কবি প্রেমিক প্রেমিকার মুখচ্ছবিকে দুইটি গোলার্ধের সাথে তুলনা করেছেন, যেখানে বাস্তব পৃথিবীর গোলার্ধের মতো কোনো ঠান্ডা বা অন্ধকার নেই। তৃতীয় পর্বে কবি বলেছেন যে, যেহেতু তাদের ভালোবাসা খাঁটি ত্রুটিহীন, তাই মৃত্যুর পরও ভালোবাসা অমর থাকবে। কোনো কিছুই তাদের ভালোবাসাকে নষ্ট করতে পারবে না। কবি এ কবিতায় ভালোবাসার এই শ্বাশত ভাবটাকে যৌক্তিকভাবে অমরত্ব দিয়েছেন।
Ben Jonson
- The first great new-classicist and called Comedy of Humour.
- জেমস রাজা হওয়ার পর তিনি তাঁর কৃপালাভে ধন্য হলেন এবং ‘পোয়েট লরেট’ উপাধিতে ভূষিত হলেন। (In 1616, the year in which Shakespeare died, Jonson was made poet laureate)
- Shakespeare ছিলেন Ben Jonson এর 4 Every Man in His Humour নাটকের একজন অভিনেতা ৷
- Ben Jonson এর বিখ্যাত কয়েকটি নাটক হলো Every Man in His Humour, Every Man Out of His Humour.
- Ben Jonson’s Comedy is connected with medical theory.
- তিনি তাঁর নাটকে ‘হিউমার’ কে বিশেষ অর্থে প্রয়োগ করেছিলেন। যে ‘হিউমার’ শেক্সপীয়ারের নিকট ছিল মুখের হাসি চোখের জল মিশিয়ে একপ্রকার ইন্দ্রধনুর বর্ণচ্ছটা এবং যা ছিল সমবেদনার অশ্রুজলে মানুষের ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অসঙ্গতিগুলিকে বিধৌত করে প্রসন্নতায় উজ্জ্বল, সেই ‘হিউমার’ বেন জনসনের কাছে হয়ে উঠল ব্যাঙ্গের খোঁচায় ক্ষত- বিক্ষত অসঙ্গতিগুলি অত্যন্ত তীক্ষ্ম ও তীব্র। মধ্যযুগের চিকিৎসা শাস্ত্রে ‘হিউমার’ শব্দটির অর্থ ছিল মানবদেহে ধাতুর আধিক্য। মানুষের দেহের চারটি ধাতু, যেমন অম্ল, পিত্ত, বায়ু, কফ । এই চারটি ধাতুর কোন একটির আধিক্য বা প্রাধান্য দেখা দিলে তখন মানুষ অসুস্থ বা রোগগ্রস্থ হয়ে পড়ে। জনমনের সৃষ্টি প্রত্যেকটি চরিত্রই বায়ুর আধিক্যে রোগগ্রস্থ বলে মনে হয়৷ তাই তাদের মধ্যে উদ্ভট ক্ষ্যাপামি লক্ষ্য করা যায়।
Ben Jonson দশখানি নাটক রচনা করেছেন । নিম্নে তার গুরুত্বপূর্ণ নাটকগুলো উল্লেখ করা হল
- The Case is Altered (তাঁর প্রথম নাটক “দি কেস ইজ অলডারড” রচিত হয় ১৫৯৭ সালে। নাটকটির মধ্যে নিজস্ব প্রতিভার কোন স্বাক্ষর নেই। প্লটাসের নাটক “ক্যাপটিভিটি” ও “আউলিরারিয়া” থেকে কিছু কিছু অংশ সংগ্রহ করে একসাথে যুক্ত করে দিয়েছেন।
- Everyman in His Humour (নিজস্ব প্রতিভার স্বাক্ষর রেখেছেন দ্বিতীয় নাটক “এভরিম্যান ইন হিজ হিউমার” নাটকে (১৫৯৮) (‘এভরিম্যান ইন হিজ হিউমারম্ব নাটকে এক বুড়ো বাপের ‘সন্দেহবায়ু’ তার ছেলের বিষয়ে, এক ব্যবসায়ীর, ‘সন্দেহ বায়ু” তার স্ত্রীর বিষয়ে, আর এক সৈনিকের ‘বায়ুর প্রকোপ’ দেখা যায় তার অত্যধিক আস্ফালনের মধ্যে, বোবাডিল নামে এক অহংকার পটু চরিত্রের বায়ুর আধিক্য দেখা যায় তার কথায় ও আচরণে বঞ্চনা করার কৌশলের মধ্যে । অতিরঞ্জন প্রত্যেকটি চরিত্রের মধ্যেই অত্যন্ত বিসদৃশ ভাবেই দেখা যায়।)
- Volpone (ভলপোনি) (The Fox – A Beast Fable.
- The Silent Woman (‘সি সায়লেন্ট ওম্যান (১৬০৯) (“এপিকোন বা নির্বাক নারী” নাটকে অর্থের লোভে ভাগ্নে তার বিয়ে পাগলা মামাকে বালকের সঙ্গে বিয়ে দিয়ে কিভাবে বিপদে ফেলে জব্দ করেছিল তার কাহিনী বর্ণিত আছে।)
- Everyman Out of His Humour (1599)
- A Tale of Tub (comedy)
- The Isle of Dogs (comedy)
- The Alchemist (comedy) (‘অ্যালকেমিষ্ট’ (১৬১০) {“দি অ্যালকেমিষ্ট” নাটকে সে একই অর্থলালসার সবকরুণ চিত্র তিনি অংকন করেছেন। পরশপাথরের স্পর্শ সমস্ত বস্তুকে সোনা করা যায় এই ধাপ্পা দিয়ে কেমন করে সাল (Suttle) নামে এক ব্যক্তি বহুলোককে প্রতারিত করেছিল তারই কাহিনী বর্ণিত হয়েছে এ নাটকে ।
- Bartholomew Fair (comedy) (‘বারথোলোমিউ ফেয়ার’ ‘বার্থোলোমিউ ফেয়ার’ নাটক স্থূল কৌতুক ও অশ্লীলতায় ভরা।
- The New Inn Or The Light Heart (comedy)
Volpone: Story in Brief (ভলপোনি: গল্প সংক্ষেপ)
Volpone is a childless aged man. But he is voluptuous and greedy. He does not run any usual tread. He tries to exploit the legacy-hunters. Voltore, Corvino and Corbaccio present various precious metals to be the heir of Volpone’s estate. Corvino does not hesitate to surrender his wife, Celia to him. Mosca who is a parasite provides his master all he needs. At last, he manages Volpone’s “Will” into his own name. He tries to cheat his master in this way. All the greedy people are sent to the jail by the court.
Cyril Tourneur (1575-1626)
- Cyril Tourneur (died 28 February 1626) was an English soldier, diplomat and dramatist.
- The Revenger’s Tragedy (1607), (রিভেঞ্জার্স ট্র্যাজেডি) এবং The Atheist’s Tragedy (1611); (দি অ্যাথেইষ্ট ট্র্যাজেডি)
John Webster (1580-1625)
- এ যুগের লেখকদের মধ্যে অনেকেই Elizabethan যুগে লেখা শুরু করেছিলেন ।
- এ যুগের লেখকদের মধ্যে অন্যতম হলেন John Webster, John Donne, Robert Herrick, George Herbert.
- John Webster তার লেখা বিভিন্ন নাটকের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো The White Devil The Duchess of Malfi.
- The Duchess of Malfi নাটকের চরিত্রগুলো হলো Bosola, Ferdinand, Cardinal.
Duchess of Malfi : Story in Brief (মালফির ডাসেস : গল্প সংক্ষেপ)
The Duchess is a very beautiful and a young widow. Her two brothers do not like her second marriage. She declares that she will not marry for the second time. But she has already fallen in love with a Steward, Antonio by name. She gives birth to several children by him. But the spy, Bosola can try to catch the fact. He wants to find out the fact that whether she is mar- ried or not. He understands it and informs it to Ferdinand and Cardinal. The Aragonian brothers become furious. They order to kill the Duchess. Bosola captures the Duchess tactfully. In the prison, she along with her children and Cariola is mercilessly killed. Antonio is also killed by mis- take. Bosola demands his reward but insulted by both Ferdinand and Cardinal. He is also the victim of blackmailing. Ferdinand turns to mad after seeing the dead body of the Duchess. He begins to behave like a wolf. At last, Bosola kills Ferdinand and Cardinal. He is killed by Ferdinand.
Caroline Age (1625-1649)
- ইংরেজি সাহিত্যে Caroline Age- বলতে রাজা Charles I (1625-1649) রাজত্বকালকে বুঝায় । এই সময়ের লেখার মধ্যে ছিল আভিজাত্য এবং পরিশুদ্ধতা । এই যুগের নাট্যকাররাই ছিল সর্বশেষ যারা Elezabethan tradition অনুযায়ী নাটক লিখেছে। এই সময়ের উল্লেখযোগ্য লেখক হচ্ছে- Ben Jonson, Sir John Suckling, Henry Vaughan, Robert Herrick প্রমুখ।
- Cavalier poets were a group of Mid-17th century English lyric poets who were mostly courtiers of Charles I. They are- Robert Herrick, Thomas Carew, John Suckling and Richard Lovelace. They were closely associated with Charles I and his exiled son.
- They are regarded as secular poets. Cavalier poetry is different from traditional poetry in its subject matter.
Robert Herrick (1591-1674)
Herrick (1591 – 1674) was a 17th-century English poet.
গুরুত্বপূর্ণ তথ্য
- Robert Herrick ছিলেন এ যুগের একজন বিখ্যাত কবি ।
- Robart Herrick তিনি বেশি পরিচিত তার বিখ্যাত কবিতা “To Daffodils” এর জন্য।
- “To Daffodils” কবিতার মূল বিষয়বস্তু (Theme) হলো Short Living of Human being.
His well-known works:
- Hesperides (poem)
- To Daffodils
To Daffodils
_ Robert Herrick
Fair Daffodils, we weep to see
You haste away so soon; As yet the early-rising sun Has not attain’d his noon. Stay, stay,
Until the hasting day Has run
But to the even-song;
And, having pray’d together, we
Will go with you along.
We have short time to stay, as you,
We have as short a spring; As quick a growth to meet decay, As you, or anything. We die
As your hours do, and dry Away,
Like to the summer’s rain; Or as the pearls of morning’s dew, Ne’er to be found again.
সুদৃশ্য ড্যাফোডিল দেখে আমরা কাঁদি তোমরা চলে যাও এত তাড়াতাড়ি; যেহেতু এখনোও সকালে উদীয়মান সূর্য মধ্যাহ্নে পৌছেনি
তাই অবস্থান কর, অবস্থান কর যতক্ষণ পর্যন্ত না ত্বরিত দিবস চলে যায়। কিন্তু সন্ধ্যা প্রার্থনা পর্যন্ত এবং, একসাথে প্রার্থনা করার পর আমরা চলে যাব একই সাথে ৷
আমাদের তোমার মত সংক্ষিপ্ত সময় আছে অবস্থান করার, আমাদের আছে বসন্তের মত সংক্ষিপ্ত কাল; যেরূপ কোন বৃদ্ধি তাড়াতাড়ি মিলিত হয় সময়ের সাথে, তোমার অথবা অন্য কিছুর মত ।
আমরা মৃত্যুবরণ করি ৷ তোমার সময় যেমনটি করে শুকায় ঝড়ে যায়
গ্রীষ্মের বৃষ্টির মত করে,
কিংবা যেরূপ প্রভাতের শিশিরের মুক্তাগুলো কখনও আর যায় না পাওয়া খুঁজে।
টু ড্যাফোডিলস কবিতার সারাংশ
‘ড্যাফোডিল’ কবিতায় কবি সুন্দর ড্যাফোডিল ফুলের ক্ষণস্থায়ী জীবনের জন্য দুঃখ প্রকাশ করেছেন। ড্যাফোডিল ফুলের স্থায়ীত্বকাল সকালের সূর্যের মতোই ক্ষণস্থায়ী। তাই কবি ড্যাফোডিল ফুলকে অনুরোধ করেছেন সন্ধ্যা পর্যন্ত বেঁচে থাকতে, যাতে তাঁরা একত্রে সন্ধ্যাকালীন প্রার্থনায় অংশগ্রহণ করতে পারেন। কবি আরো বলেছেন, এ পৃথিবীতে মানব জীবনও ড্যাফোডিল ফুলের মতো ক্ষণস্থায়ী। মানুষের জীবনের সর্বোৎকৃষ্ট সময় হলো যৌবন যা বসন্তকালের মতো ক্ষণস্থায়ী । মানুষ ও ড্যাফোডিল ফুলের ক্ষণস্থায়ী জীবন যেন গ্রীষ্মের এক পশলা বৃষ্টি এবং ভোরের শিশির, যা কখনোই দীর্ঘস্থায়ী হয় না। মোটকথা, কবি এই কবিতায় বুঝাতে চেয়েছেন যে, সকল সৌন্দর্যই ক্ষণস্থায়ী৷
George Herbert
(জন্ম-3 April 1593 মৃত্যু – 1 March 1633)
George Herbert was a Welsh-born English poet, orator and Anglican priest. Herbert’s poetry is associated with the writings of the metaphysical poets.
গুরুত্বপূর্ণ তথ্য
- George Herbert ছিলেন একজন বিখ্যাত Religious Poet.
- তার বিখ্যাত দুটি কবিতা হলো “Easter Wings”, “The Collar”.
The Collar কবিতার সারসংক্ষেপ
কবি জর্জ হার্বার্ট তাঁর ‘The Collar’ কবিতায় বন্দী মানবাত্মার মুক্তির জয়গান গেয়েছেন। গলাবন্ধনী দ্বারা তিনি একজন মানুষকে শৃংঙ্খলিত রূপে দেখেছেন, যে মানুষ তার গলাবন্ধনী হতে মুক্ত হতে চায়। এখানে গলাবন্ধনী রূপকে সময়ের সীমাবদ্ধ জীবন যাত্রার কথা তুলে করেছেন। একজন মানব বাতাসের মতো বাধা বন্ধনহীন, স্বাধীন থাকতে চায়। কবি এখানে অসহায় বন্দী মানবের করুণ আর্তনাদ তুলে ধরার প্রয়াস পেয়েছেন। এখানে মানবাত্মা যেন অসহায় এই মানব একই বৃত্তে অবস্থান করে অসহায় বোধ করেছে। তার জীবনের সকল অর্জনই যেন ব্যর্থ, সে তার অর্জনের মাঝে কোনো ফসল দেখতে পাচ্ছে না, সে শুধু প্রত্য করেছে কাঁটাগুল্ম। এখানে এই বন্দী জীবন যাত্রায় শুধু রক্তাক্ত হওয়া ছাড়া কোনো পথ নেই। অসহায় মানব ভাবে তার জীবনের পুরোটা সময় কেটে গেছে এই বৃত্তের মাঝে তার অশ্রু গেছে মদ্য, শুকিয়ে তার অশ্রু ডুবে গেছে তার শস্য সমুদয়। জীবন বৃক্ষে নেই কোন ফুল, সকল পুষ্পমালা তার ছিন্ন হয়েছে, বন্দী মানবাত্মা আর কোনো শীতল যুক্তি শুনতে চায় না । এই সব তুচ্ছ চিন্তা আর আইন-কানুনের নিগড় তাকে ভারাক্রান্ত করে তুলেছে, মোট কথা, এই বন্দী মানবাত্মা এবার বৃত্ত ভেঙ্গে বাইরে আসতে চায়, তার গলাবন্ধনী যেন তাকে আটকে রেখেছে সীমার বন্ধনে। এখানে অসহায় মানবাত্মার মুক্তির সুরকি স্পষ্ট।
কলারে হচ্ছে, পোপ বা বিশপেরা যখন তাদের ধর্মীয় রীতি পালনের জন্য চার্চে উপনীত হন, তখন তাদের পোশাকে গলার বন্ধনীকে ঝুলানো হয় । যার মানে তিনি ঈশ্বরের মনোনীত বান্দা । এখানে কবির আকুতি হলো তিনিও দুনিয়াবি কাজে ক্লান্ত শ্রান্ত হয়ে পথ হারিয়ে ঈশ্বরের মনোনীত বান্দা হতে পারেন। তাই তিনি কলারের আকুতি জানিয়েছেন, হতে চেয়েছেন ঈশ্বরের আশীর্বাদ প্রাপ্ত একজন।
Easter-Wings কবিতার সারসংক্ষেপ
কবি জর্জ হার্বার্ট তাঁর Easter Wing’ কবিতায় যিশুর পুনরুত্থানের দিকটিকে মনে রেখে এ কবিতা রচনা করেছেন। কবি বলেন মহান ঈশ্বর মানব সৃষ্টি করেছেন সকল প্রাচুর্যসহকারে কিন্তু মানবকুল তা দূরে ঠেলে ফেলেছে বুদ্ধির ভুলে। কবি শোকাকুল চিত্তে জানান। মানব ঈশ্বরের এই করুণা দ্বারা দূরে ঠেলে দিতে শেষ পর্যায়ে এসে দারিদ্রের চরম সীমায় উপনীত হয়েছে, নানা শোক, তাপ, পাপের বেদনার গ্লানি বইতে হচ্ছে তাকে। কবি অনুতপ্ত হয়ে মা প্রার্থনা করে ঈশ্বরের কাছে অনুরোধ জানান তাঁর নতুন করে জাগরণ ঘটানোর, কবি বলেন এই জাগরণের মধ্য দিয়ে তাঁর মাঝে ধ্বনিত হোক পুনরুত্থান দিবসের সঙ্গীত। আর কবি এটাও বলেন যে, এমনটি ঘটার পর তিনি প্রভুর দয়ায় উড়ে যাবেন স্বর্গলোকে। কবি জানান শৈশবকাল তাঁর দুঃখ আর বেদনাভারে কেটেছে। যে গ্লানির লজ্জা আর বেদনাভার, কৃত পাপের ভার তাঁকে আজও বইতে হচ্ছে। কবি বলেন, এবার তিনি মহান প্রভুর আনুগত্য চান, মিলিত হতে চান প্রভুর সাথে। কবি চান, ঈশ্বর যদি তাঁর য়ে যাওয়া পাখায় দেন নতুন পালক, তাহলে তিনি উড়ে যেতে পারেন স্বর্গলোকে।
The Commonwealth Period (1649-1660)
ইংরেজি সাহিত্যে commonwealth period -কে অরাজকাল বা Puritan interregnum বলে। এই সময়কার Puritan leader বা নেতা ছিলেন obliver Cromwell. এই সময়েই John Milton তার বিভিন্ন রাজনৈতিক লেখা লিখেছিলেন। এ ছাড়াও Andrews ‘Leviathan’ এই সময়েই লেখা। এই সময়েই Public stage performance বা theatre বন্ধ করে দেওয়া হয়।
Why the Age is Called the Commonwealth Period (কেন এ যুগটাকে কমনওয়েলথ যুগ বলা হয়)
ইংরেজী সাহিত্যের ইতিহাস ১৬৪৯ থেকে ১৬৬০ সাল পর্যন্ত সময়কাল Commonwealth Period বলে পরিচিত। কারণ- এসময়ে ইংল্যান্ডে কোন রাজতন্ত্র ছিল না। Commonwealth বা গণতন্ত্র চালু হয়েছিল। রাজতন্ত্রে বীতশ্রদ্ধ জনসাধারণকে গণতন্ত্রের জন্য বহু সংগ্রাম করতে হয়। Oliver Cromwell ছিলেন এ সংগ্রামের নেতা।
অবশেষে ১৬৪৯ সালে প্রথম চার্লসের শিরশ্ছেদ হয়ে গেলে তিনি ইংল্যান্ডের রাজ্য ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হন। তাঁর এ ক্ষমতা গ্রহণের মাধ্যমে রাজতন্ত্রের বিলুপ্তি ঘটে এবং গণতন্ত্রের উন্মেষ হয়। যেহেতু এ সময়ে Commonwealth বা গণতন্ত্র চালু ছিল তাই এ যুগকে Commonwealth Period বলা হয়৷
Thomas Hobbes (1588-1679)
- তাকে আধুনিক রাজনৈতিক দর্শনের জনক বলা হয়।(Political Philosopher).
- তাঁর সর্বশ্রেষ্ট রচনা Leviathan (দি লেভিয়াথান) [এই গ্রন্থে তিনি রাজার সার্বভৌম অধিকারের কথা ঘোষণা করেছেন।
- Quote: The end of knowledge is power.
Puritan Period (1620-1660)
The Puritan Movement referred to the desire and goal of purifying the Church of England and Roman Catholic Church form within in contract to the “Separatists” who believed the established Churches could not be reformed and the only hope was to set up separated Churches.
The puritans were a member of a group of English Protestants who in the 16th and 17th centuries advocated strict religious discipline along with simplification of the ceremonies and creeds of the Church of England. Puritanism in this sense returning clergy exiled under Mary I shortly after the accession of Elizabeth I of England in 1558 as an activist movement within the Church of England.
John Milton (1608-1674)
জন মিলটন (An English Epic Poet)
১৬০৮ সালে ৯ ডিসেম্বর লন্ডন শহরে জন্মগ্রহণ করেন তিনি। তার পিতা ছিলেন একজন শিক্ষিত মানুষ এবং উঁচু পদের করণিক । মূল পেশা ছিল দলিল-দস্তাবেজ তৈরি করা। সঙ্গীতেরও সমঝদার ছিলেন তিনি৷
১৬৫২ সালে হঠাৎ করেই তিনি একেবারে অন্ধ হয়ে যান। এ অবস্থায় তিনি তার বিখ্যাত কাব্য ‘প্যারাডাইস লস্ট’ রচনা করেন। তার এই কাব্য তাঁকে খ্যাতি ও সম্মান এনে দেয়। তাঁর বিখ্যাত সাহিত্যকর্মগুলোর মাঝে উল্লেখযোগ্য হলো প্যারাডাইস লস্ট (১৬৬৭), প্যারাডাইস রিগেড (১৬৭১), স্যামসন, এগোনিস্টিস (১৬৭১)। ১৬৭৪ সালে এই যুগন্ধর কবি ইহলোক ত্যাগ করেন। মিলটনকে বলা যায় তাঁর সময়কালের একজন আপসহীন সংগ্রামী সেনানায়ক।
তিনি “প্যারাহডাইজ লস্ট” মহাকাব্যের জন্য বিখ্যাত৷
জন মিলটন সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য
- John Milton ছিলেন The great master of Blank Verse.
- Paradise Lost মূলত একটি Epic.
- John Milton এর একটি উল্লেখযোগ্য Elegy হলো Lycidas.
- Paradise Lost মহাকাব্যের একটি বিখ্যাত লাইন হলো “Better to reign in Hell then serve in Heaven”
- ১৬৫২ সালে হঠাৎ করেই তিনি একেবারে অন্ধ হয়ে যান ৷
- এছাড়াও তার একটি মহাকাব্য (Epic) হলো Paradise Regained.
- তার অন্যান্য রচনার মধ্যে “O Nightingale”, “How Soon Hath Time” দুটি বিখ্যাত সনেট Sonnets.
- Areopagitica একটি Phamplet যা লেখা হয়েছিল লেখক, প্রকাশক ও প্রকাশনা সংস্থার স্বাধীনতার জন্য।
- “প্যারাহডাইজ লস্ট” এর থিম হচ্ছে “Justify the ways of God to men” এখানে কেন্দ্রিয় চরিত্র হচ্ছে ‘শয়তান’।
- Paradise Lost is separated into twelve “books” or sections, the lengths of which vary greatly (the longest is Book IX, with 1,189 lines, and the shortest Book VII, with 640). It is Originally divided into ten, afterwards into twelve books.
John Milton’s famous Works
- Paradise Lost (Epic)
- Paradise Regained (in four books)
- Samson Agonistes (a noble drama on the Greek model).
- Lycidas. (Elegy)
John Milton এর কিছু বিখ্যাত Quotations
- “Better to reign in Hell than serve in Heaven.” AT A FACPI GY) – Speech of Satan. (Paradise Lost)
- Childhood shows the man, As morning shows the days. (সকালেই বুঝাযায় দিনটি কেমন যাবে তেমনি শিশু বেলায় বোঝা যায় মহৎ মানুষের প্রতিচ্ছবি /“উঠন্তি মুলো পত্তনেই চেনা যায়”) (Paradise Regained)
অন হিজ ব্লাইন্ডনেজ কবিতার সারাংশ
কবিতার শুরুতে কবি ঈশ্বরের কাছে অভিযোগ করেছেন যে, তিনি অর্ধজীবন অতিবাহিত হওয়ার পূর্বেই কবিকে অন্ধ করে দিয়েছেন। এই বিশাল পৃথিবীটা তাঁর কাছে এখন অন্ধকার ফলে যে কাব্য প্রতিভা ঈশ্বর কবিকে দিয়েছেন তা এখন অব্যবহৃত, যদিও কবির ইচ্ছা কাব্য লেখার মাধ্যমে ঈশ্বরের সেবা করার, কিন্তু অন্ধত্বের কারণে তিনি তা পারছেন না। যখন ঈশ্বরের কাছে জবাবদিহিতা করতে হবে, তখন এই অব্যবহৃত কাব্য প্রতিভার জন্য কবি ঈশ্বরের কাছে তিরস্কার পাবেন। তারপরও ব্যথাতুর মনে কবির আত্মজিজ্ঞাসা ‘অন্ধ হওয়ার পরও কি ইশ্বর তার দানের সঠিক হিসাব নিবেন। ‘পরক্ষণেই কবি বুঝতে পারেন যে, ঈশ্বরের মানুষের সেবা বা উপহারের কোনো প্রয়োজন নেই । সহস্র দেবদূত তাঁর অধীনে এবং ঈশ্বরকে আদেশ পালন করতে ধৈর্য সহকারে অপেক্ষারত । তারা কোনো অভিযোগ না করেই ঈশ্বরের সর্বোত্তম সেবা দিচ্ছে। তাই কবিও মনে করেন, মানুষ নিজেকে ঈশ্বরের নিকট সমর্পণ করতে হবে অভিযোগহীনভাবে।
শোককাব্য লিসিডাস (Lycidas)
তিনি একটা শোককাব্য লেখেন। নাম লিসিডাস (Lycidas)। রচনাকাল ১৬৩৭ খ্রী:। মিল্টনের এক সহপাঠী বন্ধু আইরিশ সমুদ্রে ডুবে মারা যান । এই বন্ধুর বিয়োগব্যথাই কাব্যটির উৎস। লিসিডাস হচ্ছে একজন মেষপালক। মেষপালকের রূপকে এই রাখালিয়া শোকগীতি (Pastoral Elegy)-তে কবির বেদনা ব্যক্তিগত দুঃখের ঊর্ধ্বে সর্বজনীন রূপ নিয়ে দেখা দিয়েছে। আর এই রূপকের অন্তরালে কবির ধর্মচেতনারও সুন্দর প্রকাশ ঘটেছে। ইংরেজী সাহিত্যে ‘প্যারাডাইস লস্ট’ (Paradise Lost) এর তুলনা নেই । এর বেশির ভাগ অংশ আদম ও ঈভকে নিয়ে। জ্ঞানবৃক্ষে ফল খাওয়ার পূর্বেকার আদম ও ঈভের স্বর্গজীবন, শয়তান কর্তৃক প্রলুব্ধ হয়ে জ্ঞানবৃক্ষের ফল খাওয়ার ফলে তাঁদের স্বর্গচ্যুতি, শয়তানের ষড়যন্ত্র এবং ভগবৎশক্তির কাছে পরাজয় এই কাহিনির বিষয়বস্তু। কাব্যের স্বর উদাত্ত, বৈদিক সামন্তোত্রের মতই আকর্ষণীয় । দ্বাদশ স্বর্গের শেষ অংশে যেখানে দেবদূত মাইকেলের কণ্ঠে মহাপুরুষের আবির্ভাবের ভবিষ্যদ্বাণী ধ্বনিত হয়েছে, মানবমুক্তির কথা। স্বর্গ, মর্ত ও নরকের চরিত্র ও দৃশ্যাবলী এই কাব্যে বিস্ময়কর এক মহাজাগতিক রূপ নিয়ে বর্ণিত হয়েছে।
‘প্যারাডাইস রিগেইন্ড’ (Paradise Reganed) চারটি সর্গে রচিত। এই কাব্যটি পূর্ববর্তী ‘প্যারাডাইস লস্ট’ এর পরিপূরক অংশ। যীশুখ্রীষ্টের আগমন এবং তার সাধনা মানবমুক্তির পথ প্রশস্ত করল। শয়তান এখানে হতবল কিন্তু কৌশলী ও একটা বিকলাঙ্গ চরিত্র হয়ে উঠেছে। ‘প্যারাডাইস লস্ট’ এর শয়তানের যে বলিষ্ঠ ব্যক্তিত্ব দেখা যায় তা এখানে নেই। কাহিনি মূলত ‘বাইবেল’ অবলম্বনে লেখা। যীশুখ্রীষ্টের জীবনের মধ্য দিয়েই স্বর্গ জয় ও প্রাপ্তির দৃষ্টান্ত দেখানো হয়েছে৷ কাব্য সৌন্দর্য এখানে আছে, তবে সমগ্রভাবে কাব্যটি ‘প্যারাডাইস লস্ট’-এর সমকক্ষ নয়।
‘স্যামসন আগোনিস্টিস’ (Samson Agonistes) কবির ‘প্যারাডাইস রিগেইনড’ এর সঙ্গে প্রকাশিত হয়। এই কাব্য গ্রন্থটি কবির শেষ রচনা। নাট্যকাব্যটিতে কবির নিজের ছায়া পড়েছে। ইসরায়েলের বীর নেতা স্যামসন অন্ধ ও অসহায় হয়ে ফিলিস্তিনিদের দাসত্ব স্বীকার করতে বাধ্য হয়েছিলেন। এই প্যালেস্টাইনের প্রভুদের আনন্দ দানের জন্য অন্ধ স্যামসনকে প্রমোদ স্থলে নিয়ে আসা হয়। স্যামসন সেই প্রমোদ-প্রাসাদের স্তম্ভ বিচ্যুত করেন। ফলে প্রাসাদের ছাদ ভেঙ্গে পড়ে এবং উপস্থিত দর্শক-প্রভুদের মৃত্যু ঘটে। গ্রীক ট্র্যাজেডির ধরনের লিখিত এই নাট্যকাব্যে অন্ধ স্যামসনের চরিত্র নির্মাণে কবির আপন জীবনের প্রক্ষেপণ ঘটেছে। স্যামসনের মতোই মিল্টন জীবনযুদ্ধে পড়াজিত, আশাভঙ্গে নিরুৎসাহ, রোমান্টিক কবির মতই বিষাদগ্রস্ত অথচ ক্লাসিক কবির মতই আদর্শে অবিচল।
Jeremy Taylor (1613-1667)
Famous prose
- Holy Living
- Holy Dying
Andrew Marvell
(31 March 1621 -16 August 1678)
গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:
- Andrew Marvell হলেন আর একজন বিখ্যাত Metaphysical Poet.
- As a metaphysical poet, he is associated with John Donne and George Herbert.
- He was a colleague and friend of John Milton.
- তিনি ছিলেন John Donne এর অনুসারী (Follower).
- তার বিখ্যাত দুটি কবিতা “To His Coy Mistress”, “The Definition of love”
Andrew Marvell’s poems include
“To His Coy Mistress”, “The Definition of love”
- “To His Coy Mistress”.
- “The Garden”
- “An Horatian Ode upon Cromwell’s Return from Ireland”.
- “The Mower’s Song” and the
- Country house poem “Upon Appleton House”.
কবিতায় প্রেমিক তার প্রেমিকাকে আহ্বান করেছে। প্রেমিকের মতে, যদি তাদের যথেষ্ট পরিসর ও সময় থাকত তবে তার প্রেমিকার লজ্জাশীলতায় সে কিছু মনে করতো না ।
“Had we but would enough, and time
This coyness lady were no crime.”
যদি তাদের বিন্যাসে বা মিলনে যথেষ্ট সময় থাকতো তবে সে তার প্রিয়তমাকে মহাপ্লাবনের দশ বছর আগে থেকে ভালোবাসা শুরু করত। কিন্তু সময় খুব সংক্ষিপ্ত হবার দরুণ কবি আক্ষেপ করে বলেন,
“But of my back I always hear mont
Times winged chariot hurrying near;
and yonder all before us lye
Deserts of vast eternity”
পৃথিবী ক্ষণস্থায়ী বলে সৌন্দর্যও ক্ষণস্থায়ী। একদিন তাদের কবরে যেতে হবে। যদিও কবর নির্জনতার ঘর কিন্তু কেউ সেখানে ভালোবাসা উপভোগ করতে পারে না। তাই কবি আফসোস করেছেন,
“The grave’s fine and Private place are Fos
But none I think do their embrace”
তাই তিনি মনে করেন, ভালোবাসার আনন্দ উপভোগ করার সময় এখনই যেহেতু তাদের হাতে এখনো সময় রয়েছে।
To His Coy Mistress কবিতার সারসংক্ষেপ
কবি এন্ড্রু মারভেল তাঁর “To His Coy Mistress” কবিতায় আকাঙ্ক্ষা করেছেন ভালোবাসার জন্য অফুরন্ত সময়। কবি বলেন, তিনি তাঁর প্রেমিকাকে নিয়ে বসে বসে ভাবতেন কী করে কাটাবেন দীর্ঘ সময়। কবি তাঁর প্রেমিকাকে উদ্দেশ্য করে বলেন, তুমি ভারতের গঙ্গা নদী কিনারায় মুক্তা কুড়াতে আর আমি হাম্বার নদীর কিনারে বসে গাইতাম বিরহের গান ৷ কবি বলেন, তিনি তাঁর প্রেমিকাকে ভালোবাসতে শুরু করেছেন নূহের প্লাবনের দশ বছর আগে থেকে । কবি বলেন, তাদের দুজনের ভালোবাসা বিশাল সাম্রাজ্যের সীমানা পার হয়ে দূর-দূরান্তে ছড়িয়ে পড়ত। তিনি তাঁর প্রেমিকার আঁখির বন্দনা করতেন, গুণের পূজা করতেন আর পুরো শরীরটার পূজা করতেন ত্রিশ হাজার বছর ধরে। কিন্তু কবি শঙ্কিত এই ভেবে যে, তাঁর পিছে সময়ের রথের শব্দ শোনা যাচ্ছে। কবি মনে করেন তাঁর প্রেমিকার রূপটি হয়তো তিনি আর দেখতে পাবেন না কারণ কবির মৃত্যুর পর প্রেমিকার রূপের চিত্র তাঁর কবরে প্রবেশ করবে না, দেহ হবে ছাইভস্ম, যে দেহকে আর আলিঙ্গন করা সম্ভব হবে না। কবি এ কারণে প্রিয়ার সাথে কিছুটা সময় খেলা করতে চান, কবি জানেন এই সময় তার স্থির থাকবে না, একদিন এ শরীর ছাইভস্মে রূপ নেবে।
The Definition of Love কবিতার সারসংক্ষেপ
কবি এন্ড্রু মারভেল তাঁর “The Definition of Love” কবিতায় আধ্যাত্মিক প্রেমের দিকটি উম্মোচন করেছেন। এখানে কবি শারীরিক ভালোবাসাকে প্রাধান্য না দিয়ে আধ্যাত্মিক ভালোবাসার উপর গুরুত্ব প্রদান করেছেন। কবি বলেন, তাঁর ভালোবাসা অনন্ত অসীম এক দুর্লভ ভালোবাসা। দুর্বল কামনা তাঁর ভালোবাসাকে স্পর্শ করতে পারে না। ভালোবাসাকে তিনি স্বর্গীয় বিষয় বলে মনে করেন, এ ভালোবাসায় আছে অনন্ত চিরতৃষ্ণা আর হতাশার মিশ্রণ। কবি বলেন নিয়তি এমনই কঠিন আর নির্মম যে, কবির প্রেমিকার সাথে তাকে মিলতে দেয় না। নিয়মিতই তাদের মিলনের পথে একমাত্র বাঁধা হয়ে দাঁড়ায় সর্বদা। নিয়তির এই শক্তি কবি আর তাঁর প্রেমিকাকে দু মেরুতে রেখেছে, দুজনকে মিলতে দেয় না কখানো। কবি বলেন, তিনি আর তাঁর প্রেমিকা মিলতে পারবেন যদি এই পৃথিবীটা কখনো সমতল ক্ষেত্রে পরিণত হয়। বাঁকা রেখা তো যে কোনো স্থানে মিলতে পারে কিন্তু কবি এবং তাঁর প্রেমিকা দুজনে দুটি সরল রেখায় অবস্থান করছেন এজন্য মিলতে পারছেন না। বক্ররেখা দ্বারা কবি শারীরিক প্রেমের কথা বলেছেন আর সকল রেখা প্রতীকে তিনি বলেছেন আধ্যাত্মিক প্রেমের কথা। মোট কথা কবি এ কবিতায় তাঁর আধ্যাত্মিক প্রেম চেতনার দিকটি তুলে ধরেছেন।
Henry Vaughan (1621-1695)
তিনি একজন বিখ্যাত Metaphysical poet তবে পেশাগত জীবনে Physician ছিলেন।
He is chiefly known for this religious poetry.
Famous Poems:
- Mount of Oliver
- The Chemist’s Key
- A Silex Scintillans