একনজরে বঙ্গবন্ধু
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৭ মার্চ, ১৯২০ তৎকালীন ফরিদপুর জেলার গোপালগঞ্জ মহকুমার পাটগাতি ইউনিয়নের বাইগার নদীর তীরবর্তী টুঙ্গিপাড়া গ্রামে শেখ লুৎফর রহমান এবং শেখ সায়রা খাতুনের ঘরে জন্ম নেন। বঙ্গবন্ধুর ডাকনাম ছিল খোকা। ছয় ভাইবোনের মধ্যে তিনি তৃতীয় ছিলেন। মৃত্যু: ১৫ আগস্ট, ১৯৭৫ (২৯ শ্রাবণ, ১৩৮২ বঙ্গাব্ধ)
১৭ মার্চ বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন ‘জাতীয় শিশু দিবস’ হিসেবে পালিত হয়৷
বঙ্গবন্ধুর সংক্ষিপ্ত জীবনী
বঙ্গবন্ধুর শাসনামল
■ বঙ্গবন্ধুর কৃষি ও শিক্ষা ব্যবস্থায় উন্নয়ন
■ শিক্ষা ব্যবস্থায় গৃহীত পদক্ষেপ
বঙ্গবন্ধুর সাহিত্যচর্চা
‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ (The Unfinished Memoirs) জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আত্মজীবনীমূলক গ্রন্থ। জুন, ২০১২ এটি প্রকাশিত হয়। এর ইংরেজি অনুবাদক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের অধ্যাপক ড. ফকরুল আলম। বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত আত্মজীবনী তিনি ১৯৬৭ সালের মাঝামাঝি সময়ে ঢাকা সেন্ট্রাল জেলে অন্তরীণ অবস্থায় লেখা শুরু করেছিলেন। বঙ্গবন্ধু ১৯৫৫ সাল পর্যন্ত তাঁর আত্মজীবনী লিখতে পেরেছিলেন। তিনি এ গ্রন্থ কাউকে উৎসর্গ করে যাননি। এ গ্রন্থের ভূমিকা লিখেছেন তাঁর জ্যেষ্ঠ কন্যা শেখ হাসিনা এবং প্রচ্ছদ তৈরি করেন সমর মজুমদার। ‘বায়ান্নর দিনগুলো’ বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত আত্মজীবনী গ্রন্থ থেকে সংকলিত। ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনের ঘটনাগুলো নিয়ে বায়ান্নর দিনগুলো শীর্ষক একটি গদ্য উচ্চ মাধ্যমিকের নতুন বাংলা বইয়ে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। বায়ান্নর ভাষা আন্দোলনে ফরিদপুর কারাগারে অনশনরত বঙ্গবন্ধুর সঙ্গী ছিলেন মহিউদ্দিন আহমদ।
‘কারাগারের রোজনামচা’ বঙ্গবন্ধুর লেখা দ্বিতীয় বই। ১৭ মার্চ, ২০১৭ বাংলা একাডেমি বইটি আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করে। ‘কারাগারের রোজনামচা’ নামটির প্রস্তাবক শেখ রেহানা। এ গ্রন্থের ভূমিকা লিখেছেন তাঁর জ্যেষ্ঠ কন্যা শেখ হাসিনা এবং প্রচ্ছদ তৈরি করেন তারিক সুজাত। ড. ফকরুল আলম এটি ইংরেজিতে অনুবাদ করেন। গ্রন্থটিতে বঙ্গবন্ধুর কারাস্মৃতি (১৯৬৬-৬৮ খ্রি.) তুলে ধরা হয়েছে।
‘আমার দেখা নয়া চীন’ বঙ্গবন্ধুর লেখা তৃতীয় বই। ২ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বাংলা একাডেমি বইটি প্রকাশ করে।
‘আমার কিছু কথা’ মুক্তিযুদ্ধের ওপর লিখিত বঙ্গবন্ধুর অমর গ্ৰন্থ।
পদক ও সম্মাননা
বিশ্ব শান্তি পরিষদ ১৯৭২ সালের ১০ অক্টোবর বঙ্গবন্ধুকে “জুলিও কুরি শান্তি পদক’ এ ভূষিত করে। ২৩ মে, ১৯৭৩ সালে ঢাকায় বিশ্বশান্তি পরিষদের উদ্যোগে অনুষ্ঠিত এশিয়া শান্তি সম্মেলনে বঙ্গবন্ধু ‘জুলিও কুরি’ পদক লাভ করেন।
পাকিস্তান আমলের ইতিহাস
ভাষা আন্দোলন
নাম | গঠন | আহ্বায়ক |
রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ | ১ অক্টোবর, ১৯৪৭ | এএসএম নুরুল হক ভূঁইয়া |
রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ (দ্বিতীয়বারের মতো গঠিত) | ২ মার্চ, ১৯৪৮ | শামসুল আলম |
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ বা কমিটি
| ১১ মার্চ, ১৯৫০ | আবদুল মতিন |
সর্বদলীয় কেন্দ্রীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ বা কমিটি | ৩১ জানুয়ারি, ১৯৫২ | কাজী গোলাম মাহবুব |
১৯৫৪ সালের প্রাদেশিক নির্বাচন
সামরিক শাসন ও স্বাধিকার আন্দোলন
১৯৭০ এর নির্বাচন
আইনসভার আসন বিন্যাস | নির্বাচিত আসন | সংরক্ষিত আসন | মোট আসন |
জাতীয় পরিষদ | ৩০০ | ১৩ | ৩১৩ |
পূর্ব পাকিস্তান জাতীয় পরিষদ | ১৬২ | ৭ | ১৬৯ |
আওয়ামী লীগের অবস্থান | ১৬০
| ৭ | ১৬৭ |
পূর্ব পাকিস্তান প্রাদেশিক পরিষদ | ৩০০ | ১০ | ৩১০ |
আওয়ামী লীগের অবস্থান | ২৮৮ | ১০ | ২৯৮ |
৭১’র মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপট
“আমি প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান সাহেবের সাথে দেখা করেছি। আমি শুধু বাংলার নয়, পাকিস্তানের মেজরিটি পার্টির নেতা হিসেবে তাকে অনুরোধ করলাম, ১৫ ফেব্রুয়ারি তারিখে আপনি জাতীয় পরিষদের অধিবেশন দেন। তিনি আমার কথা রাখলেন না, তিনি রাখলেন ভুট্টো সাহেবের কথা। …………
টেলিফোনে আমার সাথে তার কথা হয়। তাকে আমি বলেছিলাম, জেনারেল ইয়াহিয়া খান সাহেব, আপনি পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট, দেখে যান কীভাবে আমার গরিবের উপর, আমার মানুষের বুকের উপর গুলি করা হয়েছে। কী করে আমার মায়ের কোল খালি করা হয়েছে, কী করে মানুষকে হত্যা করা হয়েছে, আপনি আসুন, দেখুন, বিচার করুন।…..
যদি একটা গুলি চলে, আর যদি আমার লোককে হত্যা করা হয় তোমাদের কাছে অনুরোধ রইল, প্রত্যেক ঘরে ঘরে দুর্গ গড়ে তোলো। তোমাদের যা কিছু আছে তাই নিয়ে শত্রুর মোকাবেলা করতে হবে। …..
রক্ত যখন দিয়েছি, রক্ত আরও দেবো, এই দেশের মানুষকে মুক্ত করে ছাড়ব, ইনশাল্লাহ। এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম। জয় বাংলা।”
মুজিবনগর সরকার গঠন
রাষ্ট্রপতি মুক্তিযুদ্ধের ও সর্বাধিনায়ক | বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান |
উপ-রাষ্ট্রপতি | সৈয়দ নজরুল ইসলাম (বঙ্গবন্ধুর অনুপস্থিতিতে অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি)। |
প্রধানমন্ত্রী এবং প্রতিরক্ষা, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, শ্রম ও সমাজকল্যাণ, অর্থনৈতিক বিষয় ও পরিকল্পনা মন্ত্রী
| তাজউদ্দীন আহমদ |
অর্থ, বাণিজ্য এবং শিল্পমন্ত্ৰী | ক্যাপ্টেন এম. মনসুর আলী |
স্বরাষ্ট্র, ত্রাণ ও পুনর্বাসন, কৃষি মন্ত্ৰী | এ. এইচ. এম কামারুজ্জামান |
পররাষ্ট্র, আইন ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী | খন্দকার মোশতাক আহমদ |
প্রধান সেনাপতি | কর্নেল (অব) এম.এ.জি. ওসমানী |
চিফ অব স্টাফ | কর্নেল (অব) আবদুর রব |
ডেপুটি চিফ স্টাফ | গ্রুপ ক্যাপ্টেন এ.কে. খন্দকার |
মুক্তিযুদ্ধের সামরিক প্রশাসন
প্রধান সেনাপতি | কর্নেল (অব.) এম. এ. জি. ওসমানী |
চিফ অব স্টাফ | লে. কর্নেল (অব.) আবদুর রব |
ডেপুটি চিফ অব স্টাফ | গ্রুপ ক্যাপ্টেন এ. কে. খন্দকার |
সেক্টর | দায়িত্বপ্রাপ্ত কমান্ডার | এলাকা |
১ | মেজর জিয়াউর রহমান মেজর রফিকুল ইসলাম | চট্টগ্রাম, পার্বত্য চট্টগ্রাম এবং নোয়াখালী জেলার মুহুরী নদীর পূর্বাংশের সমগ্র এলাকা। |
২ | মেজর খালেদ মোশাররফ মেজর এটিএম হায়দার | কুমিল্লা, আখাউড়া-ভৈরব এবং ঢাকা শহর, ফরিদপুর ও নোয়াখালী জেলার অংশবিশেষ। |
৩ | মেজর কে এম শফিউল্লাহ মেজর এ এন নুরুজ্জামান | আখাউড়া-ভৈরব রেললাইন থেকে পূর্ব দিকে কুমিল্লা জেলার অংশবিশেষ, হবিগঞ্জ, কিশোরগঞ্জ ও ঢাকা জেলার অংশবিশেষ। |
৪ | মেজর সি আর (চিত্ত রঞ্জন) দত্ত ক্যাপ্টেন এ রব | সিলেটের পূর্বাঞ্চল, খোয়াই- শায়েস্তাগঞ্জ রেললাইন থেকে পূর্ব-উত্তর দিকে সিলেট- ডাউকি সড়ক। |
৫ | মেজর মীর শওকত আলী | সিলেটের পশ্চিম পশ্চিম এলাকা, সিলেট-ডাউকি সড়ক থেকে সুনামগঞ্জ এবং বৃহত্তর ময়মনসিংহের সীমান্তবর্তী অঞ্চল। |
৬ | উইং কমান্ডার এম কে বাশার
| ব্রহ্মপুত্র নদের তীরবর্তী অঞ্চল ব্যতীত সমগ্র রংপুর জেলা ও দিনাজপুর জেলার অংশবিশেষ। |
৭ | মেজর নাজমুল হক। সুবাদার মেজর এ রব। মেজর কাজী নুরুজ্জামান। | সমগ্র রাজশাহী, ঠাকুরগাঁও ছাড়া দিনাজপুরের অবশিষ্ট অংশ এবং ব্রহ্মপুত্র নদের তীরবর্তী এলাকা ব্যতীত সমগ্ৰ বগুড়া ও পাবনা জেলা। |
৮ | মেজর আবু ওসমান চৌধুরী। মেজর এম এ মঞ্জুর। | সমগ্র কুষ্টিয়া ও যশোর জেলা, ফরিদপুরের অংশবিশেষ এবং দৌলতপুর-সাতক্ষীরা সড়ক পর্যন্ত খুলনা জেলার এলাকা। |
৯ | মেজর এম আব্দুল জলিল। মেজর এম এ মঞ্জুর। (অতিরিক্ত দায়িত্ব) মেজর জয়নাল আবেদীন। | সাতক্ষীরা-দৌলতপুর সড়কসহ খুলনা জেলার সমগ্র দক্ষিণাঞ্চল এবং বৃহত্তর বরিশাল পটুয়াখালী জেলা।
|
১০ | নৌবাহিনীর বাঙালি কর্মকর্তাদের দ্বারা পরিচালিত | অভ্যন্তরীণ নৌপথ ও সমুদ্র উপকূলীয় অঞ্চল-চট্টগ্রাম ও চালনা। ১০নং সেক্টরের দায়িত্বে ছিল নৌবাহিনী। |
১১ | মেজর এম আবু তাহের। স্কোয়াড্রন লিডার এম হামিদুল্লাহ। | ময়মনসিংহ ও টাঙ্গাইল জেলা। |
সম্মুখ সমরে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর সাথে যুদ্ধে লিপ্ত হওয়ার জন্য প্রধান সেনাপতি কর্নেল এম এ জি ওসমানী সেনাবাহিনী (ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট) সদস্যদের নিয়ে তিনটি ব্রিগেড গঠন করেন। যথা-
ফোর্সের নাম | অধিনায়ক |
জেড ফোর্স | লে. কর্নেল জিয়াউর রহমান |
এস ফোর্স | লে. কর্নেল কে. এম. সফিউল্লাহ |
কে ফোর্স | লে. কর্নেল খালেদ মোশাররফ |
মুক্তিযুদ্ধবিরোধী শক্তির অপতৎপরতা
পাকিস্তানপন্থী মুক্তিযুদ্ধ বিরোধী ১১টি সংগঠন—
১. পাকিস্তান সামরিক বাহিনী; ২. বিহারী মুসলমান; ৩. জামায়াতে ইসলাম; ৪. ইসলামী ছাত্র সংঘ; ৫. মুসলীম লীগ ৬. নেজামে ইসলাম; ৭. শান্তি কমিটি; ৮. রাজাকার; ৯. আলবদর; ১০. আলশামস এবং ১১. মুজাহিদ বাহিনী গণহত্যা, লুট, ধর্ষণে অংশ নেয়৷
সংগঠন | রাজাকার, আল-বদর, আল শামস্, শান্তি কমিটি। |
দল | জামায়াত, মুসলিম লিগ, নেজামে ইসলাম। |
ছাত্র সংগঠন | ইসলামী ছাত্র সংঘ (জামাতের অঙ্গ সংগঠন) । |
বামদল | পূর্ব পাকিস্তান কমিউনিস্ট পার্টি (চীনপন্থী)। |
মুক্তিযুদ্ধে বিদেশি বন্ধু
দেশ | রাষ্ট্রপতি | প্রধানমন্ত্রী | পররাষ্ট্র মন্ত্রী |
ভারত | ভি.ভি. গিরি | ইন্দিরা গান্ধী | শরণ সিং |
যুক্তরাষ্ট্র | রিচার্ড নিক্সন |
| উইলিয়াম পি রজার্স |
সোভিয়েত ইউনিয়ন | নিকোলাই পদগোনি | আলেক্সই কোসিগিন | আন্দ্ৰেই গ্লোসিকো |
ব্রিটেন |
| এডওয়ার্ড হিথ | অ্যালেস ডগলাস |
চীন |
| চৌ এন লাই |
|
পাকিস্তান | ইয়াহিয়া খান | নুরুল আমিন |
|
বুদ্ধিজীবি ও গণহত্যা
ছবি সহ
মুক্তিযুদ্ধে অবদানের জন্য বীরত্বসূচক খেতাব
বীরত্বসূচক খেতাবের ক্রমমান | সংখ্যা |
বীরশ্রেষ্ঠ | ৭ জন |
বীরউত্তম | ৬৭ জন |
বীরবিক্রম | ১৭৪ জন |
বীরপ্রতীক | ৪২৪ জন |
মুক্তিযুদ্ধে খেতাবপ্রাপ্ত মোট বীর সন্তান | ৬৭২ জন |
নাম | কর্মস্থল | যুদ্ধের সেক্টর |
ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর | সেনাবাহিনী | ৭ নং সেক্টর (চাঁপাইনবাবগঞ্জ) |
ল্যান্স নায়েক মুন্সি আব্দুর রউফ | ইপিআর | ১ নং সেক্টর(রাঙামাটি) |
সিপাহি মোহাম্মদ হামিদুর রহমান | সেনাবাহিনী | ৪ নং সেক্টর (মৌলভীবাজার) |
সিপাহি মোহাম্মদ মোস্তফা কামাল | সেনাবাহিনী | ২ নং সেক্টর (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) |
ইঞ্জিনরুম আর্টিফিসার রুহুল আমিন | নৌবাহিনী | ১০ নং সেক্টর (নৌ-বাহিনী) |
ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান | বিমানবাহিনী |
|
ল্যান্স নায়েক নূর মোহাম্মদ শেখ | ইপিআর | ৮ নং সেক্টর (যশোর) |
বাংলাদেশকে স্বীকৃতিদানকারী উল্লেখযোগ্য দেশ
এশিয়ার দেশ | তারিখ |
ভুটান (প্রথম স্বীকৃতি) | ৬ ডিসেম্বর ১৯৭১ |
ভারত | ৬ ডিসেম্বর ১৯৭১ |
ইন্দোনেশিয়া | ২৫ ফেব্রুয়ারি ১৯৭২ |
মালয়েশিয়া | ২৫ ফেব্রুয়ারি ১৯৭২ |
ইরাক (প্রথম আরব দেশ, প্রেসিডেন্ট সাদ্দাম হোসেন) | ৮ জুলাই ১৯৭২ |
পাকিস্তান | ২২ ফেব্রুয়ারি ১৯৭৪ |
ইউরোপের দেশ | তারিখ |
পূর্ব জার্মানি | ১১ জানুয়ারি ১৯৭২ |
নরওয়ে | ৪ ফেব্রুয়ারি ১৯৭২ |
ইতালি | ১২ ফেব্রুয়ারি ১৯৭২ |
ফ্রান্স | ১৪ ফেব্রুয়ারি ১৯৭২ |
আফ্রিকার দেশ | তারিখ |
সেনেগাল | ১ ফেব্রুয়ারি ১৯৭২ |
মরিশাস | ২০ ফেব্রুয়ারি ১৯৭২ |
গাম্বিয়া | ২ মার্চ ১৯৭২ |
আলজেরিয়া | ১৬ জুলাই ১৯৭৩ |
উত্তর আমেরিকার দেশ | তারিখ |
বার্বাডোস | ২০ জানুয়ারি ১৯৭২ |
কানাডা | ১৪ ফেব্রুয়ারি ১৯৭২ |
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | ৪ এপ্রিল ১৯৭২ |
মেক্সিকো | ১১ মে ১৯৭২ |
দক্ষিণ আমেরিকার দেশ | তারিখ |
ভেনিজুয়েলা | ২ মে ১৯৭২ |
ব্রাজিল | ১৫ মে ১৯৭২ |
আর্জেন্টিনা | ২৫ মে ১৯৭২ |
মুক্তিযুদ্ধের উল্লেখযোগ্য স্মৃতিস্তম্ভ ও ভাস্কর্য
ভাস্কর্য/স্মৃতিফলক | স্থপতি (ভাস্কর) | অবস্থান |
স্বাধীনতা | হামিদুজ্জামান | কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউ, ঢাকা। |
মুক্তবাংলা | রশিদ আহমেদ | ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় |
স্মারক ভাস্কর্য | মুর্তজা বশীর | চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় |
অদম্য | গোপাল চন্দ্ৰ পাল | খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় |
চেতনা-৭১ | মোবারক হোসেন নৃপাল | শাহজালাল বিজ্ঞান প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় |
দুর্জয় | মৃণাল হক | রাজারবাগ পুলিশ লাইন, ঢাকা। |
প্রত্যাশা | মৃণাল হক | ফুলবাড়ীয়া, ঢাকা। |
রক্তসোপান |
| রাজেন্দ্রপুর সেনানিবাস, গাজীপুর। |
মুক্তিযুদ্ধের উল্লেখযোগ্য গান ও চলচ্চিত্র
চলচ্চিত্র | পরিচালক |
সংগ্রাম, হাঙ্গর নদী গ্রেনেড | চাষী নজরুল ইসলাম |
আগুনের পরশমণি, শ্যামল ছায়া | হুমায়ূন আহমেদ |
একাত্তরের যীশু, গেরিলা | নাসিরউদ্দিন ইউসুফ |
আবার তোরা মানুষ হ | খান আতাউর রহমান |
ধীরে বহে মেঘনা | আলমগীর কবির |
জীবনঢুলী | তানভীর মোকাম্মেল |
অনিল বাগচীর একদিন, আমার বন্ধু রাশেদ | মোরশেদুল ইসলাম |
জয়যাত্রা, স্ফুলিঙ্গ | তৌকির আহমেদ |
গেরিলা | নাসির উদ্দিন ইউসুফ |
সংগ্রাম | মনসুর আলী |
চলচ্চিত্র | পরিচালক |
দামাল | রায়হান রাফি |
আশীর্বাদ | মোস্তাফিজুর মানিক |
জয় বাংলা | কাজী হায়াৎ |
একাত্তরের একখন্ড ইতিহাস | মিজানুর রহমান শামীম |
বীরাঙ্গনা ৭১ | ফাখরুল আরেফিন |
ওরা ৭ জন | খিজির হায়াত খান |
জেকে ৭১ | ফখরুল আরেফিন |
একটি না বলা গল্প | পঙ্কজ পালিত |
রেডিও | অনন্য মামুন |
ফুটবল ৭১ | অনম বিশ্বাস |
প্রামাণ্য চলচ্চিত্র | পরিচালক |
কান্ট্রি মেড ফর ডিজাস্টার | রবার্ট রজার্স |
লিবারেশন ফাইটার্স, একসাগর রক্তের বিনিময়ে | আলমগীর কবির |
স্মৃতি-৭১ | তানভীর মোকাম্মেল |
পলাশী থেকে ধানমন্ডি | আব্দুল গাফফার চৌধুরী |
মুক্তির গান, মুক্তির কথা | তারেক মাসুদ |
বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক জীবন ও বাংলার অভ্যদ্বয় | সৈয়দ সবার আলী আরজু |
এ স্টেট ইস বর্ন | জহির রায়হান |
ইনোসেন্ট মিলিয়নস | বাবুল চৌধুরী |
চলচ্চিত্র | নির্মাতা |
আগামী (১৯৮৪) | মোরশেদুল ইসলাম |
প্রত্যাবর্তন (১৯৮৬) | মোস্তফা কামাল |
একজন মহান পিতা(২০২১) | মির্জা সাখাওয়াত হোসেন |
হুলিয়া | তানভীর মোকাম্মেল |
চাকা | মোরশেদুল ইসলাম |
চাকরির বিজ্ঞপ্তি পেতে আমাদের Whatsapp চ্যানেলে যুক্ত হন।